কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের অন্যান্য রাজ্য জন্মনিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত হলেও বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী ছোট রাজ্য মিজোরামের ছবিটা পুরো অন্য। এখানে সন্তান বেশি হলেই মিলছে পুরস্কার। খোদ রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী আর্থিক পুরস্কার দিচ্ছেন।
খ্রিষ্টান অধ্যুষিত মিজোরামে ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী লোকসংখ্যা ১১ লাখেরও কম। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যা মাত্র ৫২। ভারতে জাতীয় হার ছিল সেই সময়ে ৩৮২ প্রতি বর্গ কিলোমিটারে।
বহুদিন ধরেই তাই মিজোদের একটা বড় অংশ জনসংখ্যা বৃদ্ধির পক্ষে প্রশ্ন তুলেছে। রাজ্যের সবচেয়ে প্রভাবশালী সংগঠন ইয়ং মিজো অ্যাসোসিয়েশন এবং বিভিন্ন গির্জার তরফেও জনসংখ্যা বাড়াতে অনুরোধ করা হয় দম্পতিদের।
রাজ্যের ক্রীড়া ও যুবকল্যাণমন্ত্রী রবার্ট রোমাইয়া রয়তে গত ২০ জুন পিতৃদিবসেই নিজের বিধানসভা আসন রাজধানী আইজলে এক অনুষ্ঠানে বেশি সন্তান জন্ম দিলে দম্পতিকে পুরস্কৃত করার কথা ঘোষণা করেছিলেন।
কথা রেখেছেন তিনি। গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে আর্থিক পুরস্কার তুলে দেওয়া হয় বেশি সন্তান জন্ম দেওয়া দম্পতিদের। তবে প্রথম ও দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছেন দুই বিধবা নারী। প্রথমজন ১৫ এবং দ্বিতীয় জন ১৩ সন্তানের জননী।
প্রথম পুরস্কার ছিল এক লাখ রুপি এবং দ্বিতীয় ৩০ হাজার। ১২ সন্তানের জন্ম দিয়ে দুটি দম্পতি ২০ হাজার রুপি করে পেয়েছে। অর্থের পাশাপাশি প্রত্যেককে দেওয়া হয়েছে প্রশংসাপত্রও।
রবার্ট সাংবাদিকদের বলেন, মিজোরামের মতো ছোট রাজ্যে দুই সন্তানের নীতি মোটেই কার্যকর নয়। রাজ্যের উন্নয়নের স্বার্থেই জনসংখ্যা বৃদ্ধি জরুরি হয়ে পড়েছে। তাই অধিক সন্তান জন্ম না দিলে সমস্যা হবে।
উল্লেখ্য, মিজোরামে পিতৃপরিচয়হীন বাচ্চাদের লালফা বলে। এই লালফারা সমাজে সবচেয়ে বেশি সমাদৃত। মিজোদের বিশ্বাস, পিতৃপরিচয়হীন শিশুরা আসলে ঈশ্বরের সন্তান। তাই লালফাদের জন্ম দিলেও নারীরা গর্বিত হন।
ভারতের মধ্যে কেরালার পরে মিজোরামেই এখন সাক্ষরতার হার সবচেয়ে বেশি। মিজোরামের ৯১.৩৩ শতাংশ মানুষ সাক্ষর। আর ভারতে জাতীয় সাক্ষরতার হার মাত্র ৭৭.৭ শতাংশ।
ভারতের অন্যান্য রাজ্য জন্মনিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত হলেও বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী ছোট রাজ্য মিজোরামের ছবিটা পুরো অন্য। এখানে সন্তান বেশি হলেই মিলছে পুরস্কার। খোদ রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী আর্থিক পুরস্কার দিচ্ছেন।
খ্রিষ্টান অধ্যুষিত মিজোরামে ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী লোকসংখ্যা ১১ লাখেরও কম। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যা মাত্র ৫২। ভারতে জাতীয় হার ছিল সেই সময়ে ৩৮২ প্রতি বর্গ কিলোমিটারে।
বহুদিন ধরেই তাই মিজোদের একটা বড় অংশ জনসংখ্যা বৃদ্ধির পক্ষে প্রশ্ন তুলেছে। রাজ্যের সবচেয়ে প্রভাবশালী সংগঠন ইয়ং মিজো অ্যাসোসিয়েশন এবং বিভিন্ন গির্জার তরফেও জনসংখ্যা বাড়াতে অনুরোধ করা হয় দম্পতিদের।
রাজ্যের ক্রীড়া ও যুবকল্যাণমন্ত্রী রবার্ট রোমাইয়া রয়তে গত ২০ জুন পিতৃদিবসেই নিজের বিধানসভা আসন রাজধানী আইজলে এক অনুষ্ঠানে বেশি সন্তান জন্ম দিলে দম্পতিকে পুরস্কৃত করার কথা ঘোষণা করেছিলেন।
কথা রেখেছেন তিনি। গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে আর্থিক পুরস্কার তুলে দেওয়া হয় বেশি সন্তান জন্ম দেওয়া দম্পতিদের। তবে প্রথম ও দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছেন দুই বিধবা নারী। প্রথমজন ১৫ এবং দ্বিতীয় জন ১৩ সন্তানের জননী।
প্রথম পুরস্কার ছিল এক লাখ রুপি এবং দ্বিতীয় ৩০ হাজার। ১২ সন্তানের জন্ম দিয়ে দুটি দম্পতি ২০ হাজার রুপি করে পেয়েছে। অর্থের পাশাপাশি প্রত্যেককে দেওয়া হয়েছে প্রশংসাপত্রও।
রবার্ট সাংবাদিকদের বলেন, মিজোরামের মতো ছোট রাজ্যে দুই সন্তানের নীতি মোটেই কার্যকর নয়। রাজ্যের উন্নয়নের স্বার্থেই জনসংখ্যা বৃদ্ধি জরুরি হয়ে পড়েছে। তাই অধিক সন্তান জন্ম না দিলে সমস্যা হবে।
উল্লেখ্য, মিজোরামে পিতৃপরিচয়হীন বাচ্চাদের লালফা বলে। এই লালফারা সমাজে সবচেয়ে বেশি সমাদৃত। মিজোদের বিশ্বাস, পিতৃপরিচয়হীন শিশুরা আসলে ঈশ্বরের সন্তান। তাই লালফাদের জন্ম দিলেও নারীরা গর্বিত হন।
ভারতের মধ্যে কেরালার পরে মিজোরামেই এখন সাক্ষরতার হার সবচেয়ে বেশি। মিজোরামের ৯১.৩৩ শতাংশ মানুষ সাক্ষর। আর ভারতে জাতীয় সাক্ষরতার হার মাত্র ৭৭.৭ শতাংশ।
রাজধানী মিনস্কে বেলারুশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিরল আলোচনার সময় এক দীর্ঘ মধ্যাহ্নভোজে ভদকা পান করার ঘটনা বিরোধী নেতাদের মুক্তিতে সহায়তা করেছে বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জন কোল।
৪ ঘণ্টা আগেসংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইভিত্তিক গ্রুপ এমিরেটস। এর অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ‘এমিরেটস এয়ারলাইন’ ও গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং ইউনিট ‘ডিনাটা’। এই দুটি বিভাগে চলতি বছরের মধ্যেই ১৭ হাজার ৩০০ জন নতুন কর্মী নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে এমিরেটস গ্রুপ।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত কোমল পানীয় নির্মাতা কোকা-কোলা নিশ্চিত করেছে, আসন্ন শরতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আখের চিনি দিয়ে তৈরি একটি নতুন সংস্করণ বাজারে আনছে কোম্পানিটি। তবে কোকা-কোলার মূল রেসিপিতে কোনো পরিবর্তন আসছে না।
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু নিউইয়র্ক সিটির ডেমোক্রেটিক মেয়র প্রার্থী জোহরান মামদানির কিছু নির্বাচনী প্রস্তাবকে ‘নিরর্থক ও মূর্খামি’ বলে মন্তব্য করেছেন। ‘দ্য ফুল সেন্ড পডকাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে নেতানিয়াহু বলেন, এই ধরনের প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে মামদানি মেয়র নির্বাচিত হলেও মাত্র এক
৮ ঘণ্টা আগে