কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা ও ঘৃণার রাজনীতি বাড়তে থাকায় থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারতের বিভিন্ন সচেতন মহল। কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধীর অভিযোগ, ঘৃণার রাজনীতির কারণেই দেশ ছেড়েছে ৭টি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান। যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণাধর্মী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম ভারতে ধর্মীয় সহিষ্ণুতা হ্রাসের পাশাপাশি সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে উদ্দেশ্য করে এক টুইটে রাহুল গান্ধী লিখেছেন, ‘ঘৃণার রাজনীতির জন্যই ৭টি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ভারত ছেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি ৯টি কারখানা ও ৬৪৯ জনের ডিলারশিপ বন্ধ হয়ে গেছে। কাজ হারিয়েছেন ৮৪ হাজার মানুষ। তাই জনাব মোদি, মেক-ইন-ইন্ডিয়া আর হেট-ইন-ইন্ডিয়া একসঙ্গে চলতে পারে না।’
এ দিকে, সাবেক জাতীয় উপদেষ্টা শিবশঙ্কর মেনন, সাবেক পররাষ্ট্রসচিব সুজাতা সিং, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জিকে পিল্লাই, সামাজিক ন্যায় ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব অনিতা অগ্নিহোত্রীসহ ১০৮ আমলা নরেন্দ্র মোদিকে খোলা চিঠি দিয়ে ধর্মীয় সহিষ্ণুতার বিষয়ে নীরবতা ভাঙতে অনুরোধ করেছেন। তাঁদের চিঠিতে মুসলিম বিদ্বেষ বৃদ্ধির পাশাপাশি ধর্মীয় উন্মত্ততার কথা বলা হয়েছে। কেবল মুসলিম বা সংখ্যালঘুরাই শুধু নয়, দেশের সংবিধানও আক্রান্ত হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় চিঠিতে। মঙ্গলবার লেখা এই চিঠিতে বলা হয়, ‘দেশের এই ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর নীরবতা দেশবাসীকে অধীর করে তুলেছে।’
উল্লেখ্য, মঙ্গলবারই দেশটির সর্বোচ্চ আদালত মুসলিমবিরোধী উসকানি বন্ধে রাজ্যগুলোকে কঠোর হতে নির্দেশ দিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রও ভারতে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা নিয়ে আবারও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তবে ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল বিজেপি নেতৃত্ব এই অভিযোগ মোটেই মানতে নারাজ।
তবে, এসবের মধ্যে নতুন মাইলফলক তৈরি করেছে ভারতের রেল মন্ত্রণালয়। দেশটিতে এবারই প্রথম দূরপাল্লার বিলাসবহুল ট্রেনে রোজাদারদের জন্য ইফতারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ভারতে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা ও ঘৃণার রাজনীতি বাড়তে থাকায় থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারতের বিভিন্ন সচেতন মহল। কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধীর অভিযোগ, ঘৃণার রাজনীতির কারণেই দেশ ছেড়েছে ৭টি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান। যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণাধর্মী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম ভারতে ধর্মীয় সহিষ্ণুতা হ্রাসের পাশাপাশি সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে উদ্দেশ্য করে এক টুইটে রাহুল গান্ধী লিখেছেন, ‘ঘৃণার রাজনীতির জন্যই ৭টি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ভারত ছেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি ৯টি কারখানা ও ৬৪৯ জনের ডিলারশিপ বন্ধ হয়ে গেছে। কাজ হারিয়েছেন ৮৪ হাজার মানুষ। তাই জনাব মোদি, মেক-ইন-ইন্ডিয়া আর হেট-ইন-ইন্ডিয়া একসঙ্গে চলতে পারে না।’
এ দিকে, সাবেক জাতীয় উপদেষ্টা শিবশঙ্কর মেনন, সাবেক পররাষ্ট্রসচিব সুজাতা সিং, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জিকে পিল্লাই, সামাজিক ন্যায় ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব অনিতা অগ্নিহোত্রীসহ ১০৮ আমলা নরেন্দ্র মোদিকে খোলা চিঠি দিয়ে ধর্মীয় সহিষ্ণুতার বিষয়ে নীরবতা ভাঙতে অনুরোধ করেছেন। তাঁদের চিঠিতে মুসলিম বিদ্বেষ বৃদ্ধির পাশাপাশি ধর্মীয় উন্মত্ততার কথা বলা হয়েছে। কেবল মুসলিম বা সংখ্যালঘুরাই শুধু নয়, দেশের সংবিধানও আক্রান্ত হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় চিঠিতে। মঙ্গলবার লেখা এই চিঠিতে বলা হয়, ‘দেশের এই ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর নীরবতা দেশবাসীকে অধীর করে তুলেছে।’
উল্লেখ্য, মঙ্গলবারই দেশটির সর্বোচ্চ আদালত মুসলিমবিরোধী উসকানি বন্ধে রাজ্যগুলোকে কঠোর হতে নির্দেশ দিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রও ভারতে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা নিয়ে আবারও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তবে ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল বিজেপি নেতৃত্ব এই অভিযোগ মোটেই মানতে নারাজ।
তবে, এসবের মধ্যে নতুন মাইলফলক তৈরি করেছে ভারতের রেল মন্ত্রণালয়। দেশটিতে এবারই প্রথম দূরপাল্লার বিলাসবহুল ট্রেনে রোজাদারদের জন্য ইফতারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
১১ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
১৩ ঘণ্টা আগে