
বাস্তবতা হলো, ভারতের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসী। ফলে, বিজেপি ও কংগ্রেস—সব দলের ভেতরেই এই সংখ্যাগরিষ্ঠরা বিপুলভাবে আছেন। তবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএস-বিজেপি ‘হিন্দুত্ব’ নামের রাজনৈতিক মতবাদে বিশ্বাসী। হিন্দু ধর্মের ব্যাপক বিস্তৃত দার্শনিক ও আধ্যাত্মিক জগত থেকে তারা দূরে।

ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধী দেশটির নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযোগ তুলেছেন। তিনি ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের প্রধান জ্ঞানেশ কুমারকে অভিযুক্ত করে বলেছেন, ‘যারা গণতন্ত্র হত্যা করছে, তাদের রক্ষা করছেন’ তিনি।

২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে দলকে শক্তিশালী করতে পশ্চিমবঙ্গ সফর করবেন রাহুল গান্ধী। গতকাল বৃহস্পতিবার এক বৈঠকে এ কথা বলেছেন এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক বেণুগোপাল।

মতুয়ারা দীর্ঘদিন ধরে বাংলার রাজনীতিতে প্রভাবশালী ফ্যাক্টর, বিশেষ করে, উত্তর ২৪ পরগনা ও নদীয়ার মতো জেলায় তাঁদের ভোট যেকোনো দলকে সাফল্যের দিকে নিয়ে যেতে পারে। বিজেপি ইতিমধ্যে মতুয়া ভোটব্যাংক ধরে রাখতে শান্তনু ঠাকুরকে মন্ত্রিত্ব দিয়েছে। কিন্তু বাস্তবে মতুয়াদের আস্থায় তা সেভাবে কাজে আসছে না।