
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে নতুন করে একটি ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয়েছে। দিল্লি পুলিশর ইকোনমিক অফেন্সেস উইং কংগ্রেসের মুখপাত্র ন্যাশনাল হেরাল্ড পত্রিকা মামলায় কংগ্রেসের এই শীর্ষস্থানীয় দুই নেতার বিরুদ্ধে ফৌজদারি ষড়যন্ত্রের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে।

ভারতের লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে দায়ের করা সাভারকর মানহানি মামলা নাটকীয় মোড় নিয়েছে। কারণ, মূল প্রমাণ হিসেবে আদালতে দাখিল করা সিডি ফাঁকা পাওয়া যায় এবং এর বদলে ইউটিউব ক্লিপ পেশ করার অনুমতি চাওয়া হলে আদালত সেটাও বাতিল করে দেন।

এমন ভরাডুবি রাজ্য নেতা ও জোটসঙ্গীদের কাছে স্পষ্ট করেছে যে, কংগ্রেসের হাইকমান্ড ভোটে জয়ের কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারছে না। ফলে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ‘নৈতিক আধিপত্য’ বা দর-কষাকষির ক্ষমতাও কমে যাচ্ছে। বিপরীতে আঞ্চলিক নেতাদের ক্ষমতা আরও বাড়ছে, যেখানে তাঁদের নিজস্ব রাজ্য-রাজনীতি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নিয়ন্ত্রণ

ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’