অনলাইন ডেস্ক
ভারতে নিষিদ্ধ ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) স্বঘোষিত প্রধান পরেশ বড়ুয়া এখন চীনা ভূখণ্ডে আশ্রয় নিয়েছেন। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ উত্তেজনা এবং সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এর প্রভাবের কারণে অরুণাচল প্রদেশ ও মিয়ানমার সীমান্তের কাছে অবস্থিত রুইলি শহর থেকে চীনের ইউনান প্রদেশের শিশুয়াংবান্না দাই অঞ্চলে আত্মগোপন করেছেন তিনি। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে এমন তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরেশ বড়ুয়া দীর্ঘদিন ধরে রুইলিতে অবস্থান করছেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশে বেশ কিছুদিন ছিলেন। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে তিনি বাংলাদেশ ছাড়েন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরলে তাঁকে ভারতে পাঠাতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই তিনি বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান।
চীনের ইউনান প্রদেশের শিশুয়াংবান্না দাই স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে বিপুলসংখ্যক তাই/দাই জনগোষ্ঠীর বাস। আসামের অহোমীয়া জনগোষ্ঠীর সঙ্গে এই জনগোষ্ঠীর জাতিগত সম্পর্ক রয়েছে। এ ছাড়া, কিছু অসমর্থিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, পরেশ বড়ুয়ার মিয়ানমারের মং লা অঞ্চলে যাতায়াতের সুযোগ থাকতে পারে। মিয়ানমারের শান রাজ্যে চীনপন্থী বিদ্রোহী গোষ্ঠী এনডিএএ এই অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করে।
ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চলের সিংকালিং খামতি শহরের উত্তরে পার্বত্য এলাকায় উত্তর–পূর্ব ভারতের শত শত বিদ্রোহী লুকিয়ে রয়েছে বলে জানা গেছে। মিয়ানমারের সেনা সরকার দেশটির বিভিন্ন জাতিগত বিদ্রোহ দমনে ব্যস্ত থাকায় এই বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর প্রতি খুব বেশি মনোযোগ দিতে পারছে না।
এই বিদ্রোহীদের মধ্যে অন্যতম উলফা। উলফা স্বাধীনতার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে। উলফা বিদ্রোহ ১৯৯০-এর দশকে চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছিল। তবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ধারাবাহিক অভিযানের কারণে তারা মিয়ানমার সীমান্তের ওপারে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। সংগঠনে বিভাজন ও অনেকের আত্মসমর্পণের ফলে উলফার শক্তি অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছে। তবে এখনো সাগাইংয়ের পার্বত্য এলাকায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক উলফা বিদ্রোহীর উপস্থিতি রয়েছে।
ভারতে নিষিদ্ধ ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) স্বঘোষিত প্রধান পরেশ বড়ুয়া এখন চীনা ভূখণ্ডে আশ্রয় নিয়েছেন। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ উত্তেজনা এবং সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এর প্রভাবের কারণে অরুণাচল প্রদেশ ও মিয়ানমার সীমান্তের কাছে অবস্থিত রুইলি শহর থেকে চীনের ইউনান প্রদেশের শিশুয়াংবান্না দাই অঞ্চলে আত্মগোপন করেছেন তিনি। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে এমন তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরেশ বড়ুয়া দীর্ঘদিন ধরে রুইলিতে অবস্থান করছেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশে বেশ কিছুদিন ছিলেন। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে তিনি বাংলাদেশ ছাড়েন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরলে তাঁকে ভারতে পাঠাতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই তিনি বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান।
চীনের ইউনান প্রদেশের শিশুয়াংবান্না দাই স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে বিপুলসংখ্যক তাই/দাই জনগোষ্ঠীর বাস। আসামের অহোমীয়া জনগোষ্ঠীর সঙ্গে এই জনগোষ্ঠীর জাতিগত সম্পর্ক রয়েছে। এ ছাড়া, কিছু অসমর্থিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, পরেশ বড়ুয়ার মিয়ানমারের মং লা অঞ্চলে যাতায়াতের সুযোগ থাকতে পারে। মিয়ানমারের শান রাজ্যে চীনপন্থী বিদ্রোহী গোষ্ঠী এনডিএএ এই অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করে।
ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চলের সিংকালিং খামতি শহরের উত্তরে পার্বত্য এলাকায় উত্তর–পূর্ব ভারতের শত শত বিদ্রোহী লুকিয়ে রয়েছে বলে জানা গেছে। মিয়ানমারের সেনা সরকার দেশটির বিভিন্ন জাতিগত বিদ্রোহ দমনে ব্যস্ত থাকায় এই বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর প্রতি খুব বেশি মনোযোগ দিতে পারছে না।
এই বিদ্রোহীদের মধ্যে অন্যতম উলফা। উলফা স্বাধীনতার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে। উলফা বিদ্রোহ ১৯৯০-এর দশকে চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছিল। তবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ধারাবাহিক অভিযানের কারণে তারা মিয়ানমার সীমান্তের ওপারে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। সংগঠনে বিভাজন ও অনেকের আত্মসমর্পণের ফলে উলফার শক্তি অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছে। তবে এখনো সাগাইংয়ের পার্বত্য এলাকায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক উলফা বিদ্রোহীর উপস্থিতি রয়েছে।
ভারত নয়াদিল্লিতে অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশনের এক কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয়। পাল্টা হিসেবে পাকিস্তানও ইসলামাবাদে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের এক কর্মীকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের এক বিজেপি মন্ত্রীর মন্তব্য ঘিরে দেশজুড়ে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর কর্নেল সোফিয়া কুরেশিকে উদ্দেশ করে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেন ওই মন্ত্রী। ‘অপারেশন সিন্দুর’ নিয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সঙ্গে একাধিকবার কর্নেল কুরেশিকে দেখা
১ ঘণ্টা আগেযুদ্ধ থেমে গেলেও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যেই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে এক পাকিস্তানি কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই কর্মকর্তাকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান সরকার ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কনস্টেবল পূর্ণম কুমার শ’কে ফিরিয়ে দিয়েছে। গত ২৩ এপ্রিল বিএসএফের এই জওয়ান সীমান্ত পার হয়ে পাকিস্তানে চলে গেলে দেশটি নিরাপত্তাবাহিনীর হাতে আটক হন। সেই হিসাবে আজ বুধবার দীর্ঘ ২১ দিন পর তাঁকে ফেরত দেওয়া হলো।
২ ঘণ্টা আগে