আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতে আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাস। এরই মধ্যে, বিগত কয়েক দিনে দেশটিতে ১ হাজারের বেশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। দেশটির রাজধানী এলাকা দিল্লিতেও আবারও বেশ দ্রুত ছড়াচ্ছে এই ভাইরাস। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দিল্লিতে নতুন করে ১০০ জনের বেশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। ২০২০ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষের জীবন কেড়ে নেওয়া এই সংক্রামক রোগ আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। দেশের কেন্দ্রীয় কোভিড-১৯ ড্যাশবোর্ড অনুযায়ী, সারা দেশে মোট সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৯। রাজধানী দিল্লিতে অন্তত ১০৪টি সক্রিয় ঘটনা রয়েছে, যার মধ্যে গত সপ্তাহে ৯৯ জনের আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
তবে, আতঙ্কিত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, হাসপাতালগুলো যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত। তিনি জানান, বেসরকারি ল্যাব থেকে এই ঘটনাগুলো জানানো হয়েছে এবং সর্বশেষ ভ্যারিয়েন্টে সাধারণ ফ্লু-এর মতো উপসর্গ দেখা যাচ্ছে।
সর্বশেষ সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি মানুষ শনাক্ত হয়েছে কেরালায়, ৪৩০ জন। এরপর মহারাষ্ট্রে শনাক্ত হয়েছেন ২০৯ জন। দিল্লি তৃতীয় স্থানে আছে। গুজরাটে ৮৩ জন, কর্ণাটকে ৪৭ জন, উত্তর প্রদেশে ১৫ জন এবং পশ্চিমবঙ্গে ১২ জন শনাক্ত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মহারাষ্ট্রে অন্তত চারজনের, কেরালায় দুজন এবং কর্ণাটকে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আন্দামান-নিকোবর, অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, বিহার, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর থেকে কোনো সক্রিয় ঘটনা পাওয়া যায়নি।
ভারতে বিনা মূল্যে এবং দ্রুত টিকাদান কর্মসূচির পর কোভিড ঘটনা কমে গিয়েছিল। সব বয়সের মানুষকে টিকা দেওয়ায় কঠোর বিধিনিষেধ থেকে মুক্তি মিলেছিল।
ভারতে আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাস। এরই মধ্যে, বিগত কয়েক দিনে দেশটিতে ১ হাজারের বেশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। দেশটির রাজধানী এলাকা দিল্লিতেও আবারও বেশ দ্রুত ছড়াচ্ছে এই ভাইরাস। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দিল্লিতে নতুন করে ১০০ জনের বেশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। ২০২০ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষের জীবন কেড়ে নেওয়া এই সংক্রামক রোগ আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। দেশের কেন্দ্রীয় কোভিড-১৯ ড্যাশবোর্ড অনুযায়ী, সারা দেশে মোট সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৯। রাজধানী দিল্লিতে অন্তত ১০৪টি সক্রিয় ঘটনা রয়েছে, যার মধ্যে গত সপ্তাহে ৯৯ জনের আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
তবে, আতঙ্কিত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, হাসপাতালগুলো যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত। তিনি জানান, বেসরকারি ল্যাব থেকে এই ঘটনাগুলো জানানো হয়েছে এবং সর্বশেষ ভ্যারিয়েন্টে সাধারণ ফ্লু-এর মতো উপসর্গ দেখা যাচ্ছে।
সর্বশেষ সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি মানুষ শনাক্ত হয়েছে কেরালায়, ৪৩০ জন। এরপর মহারাষ্ট্রে শনাক্ত হয়েছেন ২০৯ জন। দিল্লি তৃতীয় স্থানে আছে। গুজরাটে ৮৩ জন, কর্ণাটকে ৪৭ জন, উত্তর প্রদেশে ১৫ জন এবং পশ্চিমবঙ্গে ১২ জন শনাক্ত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মহারাষ্ট্রে অন্তত চারজনের, কেরালায় দুজন এবং কর্ণাটকে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আন্দামান-নিকোবর, অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, বিহার, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর থেকে কোনো সক্রিয় ঘটনা পাওয়া যায়নি।
ভারতে বিনা মূল্যে এবং দ্রুত টিকাদান কর্মসূচির পর কোভিড ঘটনা কমে গিয়েছিল। সব বয়সের মানুষকে টিকা দেওয়ায় কঠোর বিধিনিষেধ থেকে মুক্তি মিলেছিল।
নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধের সিদ্ধান্ত ঘিরে সহিংসতায় অন্তত ১৯ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক পদত্যাগ করেছেন। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানী কাঠমান্ডুসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষে এই প্রাণহানি ঘটে।
৪২ মিনিট আগেইসরায়েলের রাজধানী জেরুজালেমে এক ভয়াবহ বন্দুক হামলায় ছয়জন নিহত ও অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। সোমবার সকালে (৮ সেপ্টেম্বর) শহরের উত্তর প্রান্তের রামোট জংশন এলাকায় ব্যস্ত বাসস্টপে এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনেপালে জেন-জিদের বিক্ষোভে পুলিশের গুলিতে এখন পর্যন্ত অন্তত ১৯ জনের নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। নেপালি সংবাদমাধ্যম কাঠমান্ডু পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ সোমবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত কাঠমান্ডু, সুনসারিসহ বিভিন্ন শহরে পুলিশের গুলিতে অন্তত ১৯ জন নিহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেনেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে তীব্র বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে অন্তত ১৪ জন নিহত ও শতাধিক আহত হয়েছেন। রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে শুরু হওয়া এই আন্দোলন দ্রুত অন্যান্য অঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে