বাবার সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে দুই সন্তানকে হত্যা করেছেন এক নাপিত। পরে পালাতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে হত্যাকারী সেই ব্যক্তিও নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের বাদাউন জেলায়। বাদাউন পুলিশ আজ শুক্রবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, এই জোড়া খুনের ঘটনায় শহরের পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে হত্যাকারী মুসলিম হওয়ায় এবং ভুক্তভোগীর পরিবার হিন্দু হওয়ায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছিল। তবে পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে আছে।
পুলিশ জানিয়েছে, হত্যাকারী ব্যক্তির নাম সাজিদ। তাঁর পুরো নাম জানা যায়নি। পেশায় একজন নাপিত। ধারণা করা হচ্ছে, নিহত দুই শিশুর বাবা বিনোদের সঙ্গে সাজিদের পূর্বশত্রুতা বা দ্বন্দ্ব ছিল। তারই জের ধরে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিনোদের বাসায় যান সাজিদ। সে সময় বিনোদের তিন ছেলে আয়ুশ (১৩), অহন (৭) ও পীযূষ বাড়ির বারান্দায় খেলছিল।
সন্ধ্যা বেলায় সাজিদ বাদাউনের বাবা কলোনিতে অবস্থিত বিনোদের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের কাছে চা পান করতে চান। তাঁর জন্য চা বানাতে পরিবারের জ্যেষ্ঠ সদস্যরা বাড়ির ভেতরে চলে গেলে বারান্দায় গিয়ে আয়ুশ ও অহনকে গলা কেটে হত্যা করেন সাজিদ। এ সময় তিনি পীযূষকেও হত্যার চেষ্টা করেন। তবে ব্যর্থ হয়ে পালাতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে তিনি। পীযূষ সুস্থ আছে।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, আটক হওয়ার পর সাজিদ তাদের কাছ থেকেও পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় পুলিশের গুলিতে তিনি নিহত হন। তবে এই হত্যাকাণ্ডের পেছনের কারণ এখনো জানতে পারেনি পুলিশ। তাদের অনুমান ও স্থানীয়দের ভাষ্য, বিনোদের সঙ্গে সাজিদের শত্রুতা বা দ্বন্দ্ব ছিল।
বাদাউনের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মনোজ কুমার জানিয়েছেন, পুলিশ স্থানীয়দের বিক্ষোভের খবর পেয়েছে। তবে পুলিশ স্থানীয়দের শান্তি বজায় রাখার অনুরোধ করেছে। এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোনো সহিংসতার ঘটনা ঘটেনি।
মনোজ কুমার বলেছেন, ‘আমরা আজ (গতকাল মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় তথ্য পেয়েছি যে, এক ব্যক্তি একটি বাড়িতে ঢুকে দুই শিশুকে হত্যা করেছে। এর পরই জনতা বিক্ষোভ শুরু করে। তাদের শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে এবং দুই মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
বাবার সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে দুই সন্তানকে হত্যা করেছেন এক নাপিত। পরে পালাতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে হত্যাকারী সেই ব্যক্তিও নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের বাদাউন জেলায়। বাদাউন পুলিশ আজ শুক্রবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, এই জোড়া খুনের ঘটনায় শহরের পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে হত্যাকারী মুসলিম হওয়ায় এবং ভুক্তভোগীর পরিবার হিন্দু হওয়ায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছিল। তবে পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে আছে।
পুলিশ জানিয়েছে, হত্যাকারী ব্যক্তির নাম সাজিদ। তাঁর পুরো নাম জানা যায়নি। পেশায় একজন নাপিত। ধারণা করা হচ্ছে, নিহত দুই শিশুর বাবা বিনোদের সঙ্গে সাজিদের পূর্বশত্রুতা বা দ্বন্দ্ব ছিল। তারই জের ধরে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিনোদের বাসায় যান সাজিদ। সে সময় বিনোদের তিন ছেলে আয়ুশ (১৩), অহন (৭) ও পীযূষ বাড়ির বারান্দায় খেলছিল।
সন্ধ্যা বেলায় সাজিদ বাদাউনের বাবা কলোনিতে অবস্থিত বিনোদের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের কাছে চা পান করতে চান। তাঁর জন্য চা বানাতে পরিবারের জ্যেষ্ঠ সদস্যরা বাড়ির ভেতরে চলে গেলে বারান্দায় গিয়ে আয়ুশ ও অহনকে গলা কেটে হত্যা করেন সাজিদ। এ সময় তিনি পীযূষকেও হত্যার চেষ্টা করেন। তবে ব্যর্থ হয়ে পালাতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে তিনি। পীযূষ সুস্থ আছে।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, আটক হওয়ার পর সাজিদ তাদের কাছ থেকেও পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় পুলিশের গুলিতে তিনি নিহত হন। তবে এই হত্যাকাণ্ডের পেছনের কারণ এখনো জানতে পারেনি পুলিশ। তাদের অনুমান ও স্থানীয়দের ভাষ্য, বিনোদের সঙ্গে সাজিদের শত্রুতা বা দ্বন্দ্ব ছিল।
বাদাউনের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মনোজ কুমার জানিয়েছেন, পুলিশ স্থানীয়দের বিক্ষোভের খবর পেয়েছে। তবে পুলিশ স্থানীয়দের শান্তি বজায় রাখার অনুরোধ করেছে। এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোনো সহিংসতার ঘটনা ঘটেনি।
মনোজ কুমার বলেছেন, ‘আমরা আজ (গতকাল মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় তথ্য পেয়েছি যে, এক ব্যক্তি একটি বাড়িতে ঢুকে দুই শিশুকে হত্যা করেছে। এর পরই জনতা বিক্ষোভ শুরু করে। তাদের শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে এবং দুই মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
ভারতের সড়ক নিরাপত্তা সংকট অত্যন্ত ভয়াবহ। চলমান এই সমস্যা প্রতিদিন বহু মানুষের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। ২০২৩ সালে এই সংকট আরও তীব্র হয়েছে। জানা গেছে, সে বছর সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতে ১ লাখ ৭২ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এর অর্থ প্রতিদিন ৪৭৪ জন বা প্রতি তিন মিনিটে প্রায় একজন মারা গেছেন।
৩০ মিনিট আগে২০১৩ সালে, ৩৪ বছর বয়সে থর পেডারসেন এক ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্তটি শুধু ব্যতিক্রম নয়, এক কঠিন সংকল্পও বটে। কারণ তিনি কোনো উড়োজাহাজে না চড়েই পৃথিবীর প্রতিটি দেশ ঘুরে দেখার পণ করেন। প্রায় এক দশকের ব্যবধানে এভাবেই পৃথিবীর ২০৩টি দেশ ঘুরে ফেলেছেন পেডারসেন।
২ ঘণ্টা আগেপেরুর আদি জাতি কুকামা সম্প্রদায়ের কাছে মারানিওন নদী শুধু পানির উৎস নয়, বরং এক পবিত্র আত্মিক সত্তা। প্রায় ৯০০ মাইল বা ১ হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদী আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপন্ন হয়ে আমাজনে মিশেছে। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে এটি মারাত্মকভাবে তেল দূষণের শিকার হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেচকলেটপ্রেমীদের জন্য ২০২৫ সাল নিয়ে এসেছে এক দুঃসংবাদ। চকলেটের প্রধান উপাদান কোকো’র ঘাটতি ও দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এবার চকলেট বার, ইস্টার এগ, এমনকি কোকো পাউডারের দামও আকাশছোঁয়া। গত এক বছরে কোকোর দাম প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে