সুন্দরবনের ভারতীয় অংশ থেকে নারী, শিশুসহ ১১ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কোস্টাল পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা আওয়ামী লীগের কর্মী বলে খবর পাওয়া গেছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের গতকাল শনিবার আলীপুর আদালতে পেশ করা হয়। পরে আদালত চার পুরুষকে পুলিশ হেফাজতে, চার নারীকে জেল হেফাজতে এবং তিন শিশুকে শিশুকল্যাণ কমিটির হেফাজতে পাঠিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বিকেলে তাঁরা সুন্দরবনের ঝিলা বনে লুকিয়ে ছিলেন। ওই এলাকায় টহলের সময় তাঁদের সবাইকে জিম্মায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন বনকর্মীরা। এরপর খবর দেওয়া হয় সুন্দরবন কোস্টাল থানায়।
পুলিশ জানিয়েছে, বৈধ ভারতীয় পরিচয়পত্র না থাকার কারণেই তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের বাড়ি বাংলাদেশের খুলনা জেলার কয়রা থানা এলাকায়। বাংলাদেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তাঁদের ওপরে লাগাতার অত্যাচার চলছিল বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা। এর জেরেই শিশুদের সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের জলসীমা অতিক্রম করে ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢুকে পড়েন। বৃহস্পতিবার রাতে দালালের হাত ধরে ৪৫ হাজার টাকার বিনিময়ে সবাই বিএসএফের চোখে ধুলো দিয়ে ভারতীয় জলসীমা অতিক্রম করে সুন্দরবনে ঢোকেন। শুক্রবার ভোরে তাঁদের সুন্দরবনের জঙ্গলে নামিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায় বাংলাদেশি দালাল।
গ্রেপ্তার সুব্রত মণ্ডল বলেন, ‘কথা ছিল এ দেশের এক দালাল আমাদের কলকাতার কেষ্টপুরে নিয়ে যাবে। কিন্তু সে না আসায় আমরা জঙ্গলের পাড়েই বসেছিলাম। তখন বন দপ্তরের লোকেরা আমাদের ধরে থানায় নিয়ে আসে।’
সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ডেপুটি ফিল্ড ডিরেক্টর জোন্স জাস্টিন বলেন, ‘বনকর্মীরা টহলের সময়ে জঙ্গলের দিকে একসঙ্গে অনেক মানুষকে দেখতে পান। সন্দেহ হওয়ায় জিজ্ঞাসাবাদ করেন। কথা বলে বোঝা যায়, তাঁরা বাংলাদেশ থেকে এসেছেন। এরপর সবাইকে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।’
ক্যানিংয়ের এসডিপিও রাম মণ্ডল বলেন, ‘১১ জন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন পুরুষ রয়েছেন। তাঁকে সাত দিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানানো হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। পাশাপাশি আমরা নজরদারি কড়া করছি, যাতে কোনোভাবে অনুপ্রবেশকারীরা এলাকায় ঢুকতে না পারে।’
সুন্দরবনের ভারতীয় অংশ থেকে নারী, শিশুসহ ১১ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কোস্টাল পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা আওয়ামী লীগের কর্মী বলে খবর পাওয়া গেছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের গতকাল শনিবার আলীপুর আদালতে পেশ করা হয়। পরে আদালত চার পুরুষকে পুলিশ হেফাজতে, চার নারীকে জেল হেফাজতে এবং তিন শিশুকে শিশুকল্যাণ কমিটির হেফাজতে পাঠিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বিকেলে তাঁরা সুন্দরবনের ঝিলা বনে লুকিয়ে ছিলেন। ওই এলাকায় টহলের সময় তাঁদের সবাইকে জিম্মায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন বনকর্মীরা। এরপর খবর দেওয়া হয় সুন্দরবন কোস্টাল থানায়।
পুলিশ জানিয়েছে, বৈধ ভারতীয় পরিচয়পত্র না থাকার কারণেই তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের বাড়ি বাংলাদেশের খুলনা জেলার কয়রা থানা এলাকায়। বাংলাদেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তাঁদের ওপরে লাগাতার অত্যাচার চলছিল বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা। এর জেরেই শিশুদের সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের জলসীমা অতিক্রম করে ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢুকে পড়েন। বৃহস্পতিবার রাতে দালালের হাত ধরে ৪৫ হাজার টাকার বিনিময়ে সবাই বিএসএফের চোখে ধুলো দিয়ে ভারতীয় জলসীমা অতিক্রম করে সুন্দরবনে ঢোকেন। শুক্রবার ভোরে তাঁদের সুন্দরবনের জঙ্গলে নামিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায় বাংলাদেশি দালাল।
গ্রেপ্তার সুব্রত মণ্ডল বলেন, ‘কথা ছিল এ দেশের এক দালাল আমাদের কলকাতার কেষ্টপুরে নিয়ে যাবে। কিন্তু সে না আসায় আমরা জঙ্গলের পাড়েই বসেছিলাম। তখন বন দপ্তরের লোকেরা আমাদের ধরে থানায় নিয়ে আসে।’
সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ডেপুটি ফিল্ড ডিরেক্টর জোন্স জাস্টিন বলেন, ‘বনকর্মীরা টহলের সময়ে জঙ্গলের দিকে একসঙ্গে অনেক মানুষকে দেখতে পান। সন্দেহ হওয়ায় জিজ্ঞাসাবাদ করেন। কথা বলে বোঝা যায়, তাঁরা বাংলাদেশ থেকে এসেছেন। এরপর সবাইকে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।’
ক্যানিংয়ের এসডিপিও রাম মণ্ডল বলেন, ‘১১ জন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন পুরুষ রয়েছেন। তাঁকে সাত দিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানানো হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। পাশাপাশি আমরা নজরদারি কড়া করছি, যাতে কোনোভাবে অনুপ্রবেশকারীরা এলাকায় ঢুকতে না পারে।’
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমরা এই ঘটনার নিন্দা জানাই এবং অন্তর্বর্তী সরকারকে অজুহাত
৬ মিনিট আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
২৯ মিনিট আগেনয় বছর বয়সী মাহমুদ আজ্জুর। ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখন্ড গাজার পুরোনো শহরের বাসিন্দা। একসময় বাজারে গিয়ে মায়ের জন্য সবজি কিনে আনত, খেলাধুলা করত, বন্ধুদের সঙ্গে হাসত। এখন সে হাত দুটো নেই। গত বছরের মার্চে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় মাহমুদের বাড়ি। বিস্ফোরণে মাহমুদ তার দুই হাত হারায়...
২ ঘণ্টা আগেগাজার তরুণ ফটোসাংবাদিক ফাতেমা হাসসুনা জানতেন, মৃত্যু সব সময় তাঁর দরজায় ওঁত পেতে থাকে। গত ১৮ মাস ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা, নিজের বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া, বিপুলসংখ্যক মানুষের বাস্তুচ্যুতি এবং পরিবারের ১১ জন সদস্যের মৃত্যু নিজ হাতে নথিভুক্ত করেছেন তিনি। এই ঘটনাগুলো ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়ে...
২ ঘণ্টা আগে