ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ, ইউক্রেন এবং কমনওয়েলথ প্রসঙ্গেও আলোচনা হয়েছে বলে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে এসেছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লন্ডনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ‘বিস্তৃত ও ফলপ্রসূ’ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেছেন, এক অনিশ্চিত ও অস্থির বিশ্বে ভারত–যুক্তরাজ্য সম্পর্ক স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।
আলোচনায় ইউক্রেন সংঘাত, পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি, বাংলাদেশ ও কমনওয়েলথের সাম্প্রতিক ঘটনাবলিসহ গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।
ল্যামির সঙ্গে বৈঠকের আগে জয়শঙ্কর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইভেট কুপার ও বাণিজ্যমন্ত্রী জনাথন রেনল্ডসের সঙ্গে বৈঠক করেন। এসব আলোচনায় উগ্রপন্থা ও চলমান মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) –এর মতো বিষয়গুলোতে গুরুত্ব পায়।
বৈঠক শেষে জয়শঙ্কর সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের পুরো ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করেছি, বিশেষ করে কৌশলগত সমন্বয়, রাজনৈতিক সহযোগিতা, বাণিজ্য চুক্তি আলোচনা, শিক্ষা, প্রযুক্তি, চলাচল ও জনগণের পারস্পরিক বিনিময়কে গুরুত্ব দিয়েছি। এগুলোকে আরও শক্তিশালী ও কাঠামোবদ্ধ করতে পরবর্তী পদক্ষেপগুলোর বিষয়ে একমত হয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ইউক্রেন সংঘাত, পশ্চিম এশিয়া, বাংলাদেশ ও কমনওয়েলথসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়ে মতবিনিময় করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের সঙ্গে বৈঠকে জয়শঙ্কর দ্বিপক্ষীয় ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়া এবং জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা করেন।
স্টারমার ইউক্রেন সংঘাত নিয়ে যুক্তরাজ্যের দৃষ্টিভঙ্গি শেয়ার করেন। চলতি সপ্তাহে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ইউক্রেনে শান্তি নিশ্চিতে ‘ইচ্ছুকদের জোট’ গঠনের চার দফা পরিকল্পনা প্রস্তাব করেন। তিনি ইউরোপকে প্রধান ভূমিকা নিতে আহ্বান জানিয়ে ‘সেনা মোতায়েন ও যুদ্ধবিমান পাঠানোর’ প্রতিশ্রুতি দেন। তবে জয়শঙ্কর বলেছেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে সংলাপ ও কূটনীতির মাধ্যমেই টেকসই শান্তি সম্ভব বলে মনে করে ভারত।
বাংলাদেশ প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, ভারতের জন্য বাংলাদেশ একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে। কারণ সেখানে ক্রমবর্ধমান চরমপন্থা ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি তৈরি হচ্ছে।
শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই জয়শঙ্কর ঢাকার পরিস্থিতি নিয়ে ল্যামির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলেছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ, ইউক্রেন এবং কমনওয়েলথ প্রসঙ্গেও আলোচনা হয়েছে বলে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে এসেছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লন্ডনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ‘বিস্তৃত ও ফলপ্রসূ’ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেছেন, এক অনিশ্চিত ও অস্থির বিশ্বে ভারত–যুক্তরাজ্য সম্পর্ক স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।
আলোচনায় ইউক্রেন সংঘাত, পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি, বাংলাদেশ ও কমনওয়েলথের সাম্প্রতিক ঘটনাবলিসহ গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।
ল্যামির সঙ্গে বৈঠকের আগে জয়শঙ্কর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইভেট কুপার ও বাণিজ্যমন্ত্রী জনাথন রেনল্ডসের সঙ্গে বৈঠক করেন। এসব আলোচনায় উগ্রপন্থা ও চলমান মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) –এর মতো বিষয়গুলোতে গুরুত্ব পায়।
বৈঠক শেষে জয়শঙ্কর সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের পুরো ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করেছি, বিশেষ করে কৌশলগত সমন্বয়, রাজনৈতিক সহযোগিতা, বাণিজ্য চুক্তি আলোচনা, শিক্ষা, প্রযুক্তি, চলাচল ও জনগণের পারস্পরিক বিনিময়কে গুরুত্ব দিয়েছি। এগুলোকে আরও শক্তিশালী ও কাঠামোবদ্ধ করতে পরবর্তী পদক্ষেপগুলোর বিষয়ে একমত হয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ইউক্রেন সংঘাত, পশ্চিম এশিয়া, বাংলাদেশ ও কমনওয়েলথসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়ে মতবিনিময় করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের সঙ্গে বৈঠকে জয়শঙ্কর দ্বিপক্ষীয় ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়া এবং জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা করেন।
স্টারমার ইউক্রেন সংঘাত নিয়ে যুক্তরাজ্যের দৃষ্টিভঙ্গি শেয়ার করেন। চলতি সপ্তাহে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ইউক্রেনে শান্তি নিশ্চিতে ‘ইচ্ছুকদের জোট’ গঠনের চার দফা পরিকল্পনা প্রস্তাব করেন। তিনি ইউরোপকে প্রধান ভূমিকা নিতে আহ্বান জানিয়ে ‘সেনা মোতায়েন ও যুদ্ধবিমান পাঠানোর’ প্রতিশ্রুতি দেন। তবে জয়শঙ্কর বলেছেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে সংলাপ ও কূটনীতির মাধ্যমেই টেকসই শান্তি সম্ভব বলে মনে করে ভারত।
বাংলাদেশ প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, ভারতের জন্য বাংলাদেশ একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে। কারণ সেখানে ক্রমবর্ধমান চরমপন্থা ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি তৈরি হচ্ছে।
শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই জয়শঙ্কর ঢাকার পরিস্থিতি নিয়ে ল্যামির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলেছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো।
ভারত-পাকিস্তানের গত কয়েক দিনের সংঘর্ষে তুরস্ক খোলাখুলিভাবে পাকিস্তানকে সমর্থন করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই ভারত সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট। ছুটি কাটানোর শেষ দিন ছিল এটি। বিলাসবহুল বেশিয়ান ইয়টে থাকা অতিথিরা বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ব্রিটিশ এই প্রমোদতরিটির মালিক মাইক লিঞ্চ। একটি প্রতারণা মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার খুশিতে তিনি বন্ধু ও পরিবারের সঙ্গে উদ্যাপনে ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেপশ্চিমবঙ্গের তিস্তা অববাহিকায় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ‘তিস্তা প্রহার’ সামরিক মহড়াকে ঘিরে নতুন করে কূটনৈতিক আলোচনার জন্ম দিয়েছে ভারত। শিলিগুড়ি করিডরের কাছে হওয়া এই বৃহৎ মহড়ায় আধুনিক অস্ত্র ও যৌথ যুদ্ধ-কৌশল প্রদর্শনের মাধ্যমে ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোকে বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
১০ ঘণ্টা আগেতুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একটি প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছেন। মস্কোর সময় গতকাল বুধবার (১৪ মে) মধ্যরাতের একটু আগে ক্রেমলিন আলোচনায় অংশগ্রহণকারীদের নাম প্রকাশ করে।
১১ ঘণ্টা আগে