আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসন নীতির কারণে হাজার হাজার ভারতীয়ের ‘আমেরিকান ড্রিম’ যেন ক্রমশ ফিকে হয়ে আসছে! মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মে মাসের ভিসা বুলেটিন ভারতীয়দের জন্য আরও দুঃসংবাদ নিয়ে এসেছে। কর্মসংস্থান-ভিত্তিক পঞ্চম অগ্রাধিকার (ইবি–৫) ভিসা শ্রেণিতে ভারতীয়দের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষার প্রহর আরও বাড়ল।
সম্প্রতি প্রকাশিত ভিসা বুলেটিন অনুযায়ী, ভারতীয়দের জন্য ইবি–৫ অসংরক্ষিত ভিসা শ্রেণি ছয় মাসেরও বেশি পিছিয়ে ২০১৯ সালের ১ মে তারিখে চলে গেছে। এর অর্থ, যারা ২০১৯ সালের ১ মে বা তার আগে আবেদন করেছিলেন, শুধু তাঁরাই এখন ভিসার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। অন্যদিকে, একই শ্রেণিতে চীনের জন্য কাট-অফ ২০১৪ সালের ২২ জানুয়ারি অপরিবর্তিত রয়েছে।
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের বুলেটিনে বলা হয়েছে, ইবি–৫ অসংরক্ষিত ভিসা শ্রেণিতে ভারতের উচ্চ চাহিদা এবং বেশি ব্যবহার, সেই সঙ্গে অন্যান্য দেশ থেকে চাহিদা বৃদ্ধি এবং বেশি ব্যবহারের ফলে, ২০২৫ অর্থবছরের জন্য সংখ্যা বার্ষিক সীমার মধ্যে রাখতে ভারতীয়দের জন্য চূড়ান্ত পদক্ষেপের তারিখ আরও পিছিয়ে দেওয়া প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ, ভিসার বার্ষিক কোটা সীমিত থাকায় এবং ভারতীয় আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় এই সমস্যা দেখা দিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে স্টেট ডিপার্টমেন্ট।
অন্যান্য ভিসা শ্রেণিতে পরিস্থিতি:
ভিসা বিলম্ব (Retrogression) কী?
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট প্রতি মাসে একটি ভিসা বুলেটিন প্রকাশ করে, যেখানে বিভিন্ন দেশের জন্য ভিসার প্রাপ্যতার কাট-অফ তারিখ তালিকাভুক্ত করা হয়। এই তারিখের ভিত্তিতেই আবেদনকারীদের ভিসার মর্যাদা পরিবর্তন বা স্থায়ী বসবাসের যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়। যখন কোনো নির্দিষ্ট শ্রেণি বা দেশের জন্য ভিসার নির্ধারিত সংখ্যার চেয়ে বেশি লোক আবেদন করে, তখন ভিসা রেট্রোগ্রেশন বা বিলম্ব ঘটে। সাধারণত অর্থবছরের শেষের দিকে ভিসা ইস্যু বার্ষিক শ্রেণি বা দেশ-ভিত্তিক সীমার কাছাকাছি চলে গেলে এই সমস্যা দেখা দেয়।
ট্রাম্পের অভিবাসন নীতি ও প্রভাব
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার পর অভিবাসন নীতি আবার মার্কিন রাজনীতিতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। রিপাবলিকানদের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির কারণে কারা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবে বা সেখানে থাকতে পারবে, তা নিয়ে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পাশাপাশি, উচ্চ-দক্ষ কর্মীদের জন্য অভিবাসনও এই নীতির দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে, হাজার হাজার ভারতীয় যারা উন্নত জীবনের আশায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমাতে চেয়েছিলেন, তাঁদের স্বপ্ন পূরণে দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হবে। ভিসা প্রক্রিয়ার এই জটিলতা এবং বিলম্ব ভবিষ্যতে আরও কত ভারতীয়ের ‘আমেরিকান ড্রিম’ ভেঙে দেবে, তা সময়ই বলে দেবে!
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসন নীতির কারণে হাজার হাজার ভারতীয়ের ‘আমেরিকান ড্রিম’ যেন ক্রমশ ফিকে হয়ে আসছে! মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মে মাসের ভিসা বুলেটিন ভারতীয়দের জন্য আরও দুঃসংবাদ নিয়ে এসেছে। কর্মসংস্থান-ভিত্তিক পঞ্চম অগ্রাধিকার (ইবি–৫) ভিসা শ্রেণিতে ভারতীয়দের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষার প্রহর আরও বাড়ল।
সম্প্রতি প্রকাশিত ভিসা বুলেটিন অনুযায়ী, ভারতীয়দের জন্য ইবি–৫ অসংরক্ষিত ভিসা শ্রেণি ছয় মাসেরও বেশি পিছিয়ে ২০১৯ সালের ১ মে তারিখে চলে গেছে। এর অর্থ, যারা ২০১৯ সালের ১ মে বা তার আগে আবেদন করেছিলেন, শুধু তাঁরাই এখন ভিসার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। অন্যদিকে, একই শ্রেণিতে চীনের জন্য কাট-অফ ২০১৪ সালের ২২ জানুয়ারি অপরিবর্তিত রয়েছে।
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের বুলেটিনে বলা হয়েছে, ইবি–৫ অসংরক্ষিত ভিসা শ্রেণিতে ভারতের উচ্চ চাহিদা এবং বেশি ব্যবহার, সেই সঙ্গে অন্যান্য দেশ থেকে চাহিদা বৃদ্ধি এবং বেশি ব্যবহারের ফলে, ২০২৫ অর্থবছরের জন্য সংখ্যা বার্ষিক সীমার মধ্যে রাখতে ভারতীয়দের জন্য চূড়ান্ত পদক্ষেপের তারিখ আরও পিছিয়ে দেওয়া প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ, ভিসার বার্ষিক কোটা সীমিত থাকায় এবং ভারতীয় আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় এই সমস্যা দেখা দিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে স্টেট ডিপার্টমেন্ট।
অন্যান্য ভিসা শ্রেণিতে পরিস্থিতি:
ভিসা বিলম্ব (Retrogression) কী?
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট প্রতি মাসে একটি ভিসা বুলেটিন প্রকাশ করে, যেখানে বিভিন্ন দেশের জন্য ভিসার প্রাপ্যতার কাট-অফ তারিখ তালিকাভুক্ত করা হয়। এই তারিখের ভিত্তিতেই আবেদনকারীদের ভিসার মর্যাদা পরিবর্তন বা স্থায়ী বসবাসের যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়। যখন কোনো নির্দিষ্ট শ্রেণি বা দেশের জন্য ভিসার নির্ধারিত সংখ্যার চেয়ে বেশি লোক আবেদন করে, তখন ভিসা রেট্রোগ্রেশন বা বিলম্ব ঘটে। সাধারণত অর্থবছরের শেষের দিকে ভিসা ইস্যু বার্ষিক শ্রেণি বা দেশ-ভিত্তিক সীমার কাছাকাছি চলে গেলে এই সমস্যা দেখা দেয়।
ট্রাম্পের অভিবাসন নীতি ও প্রভাব
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার পর অভিবাসন নীতি আবার মার্কিন রাজনীতিতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। রিপাবলিকানদের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির কারণে কারা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবে বা সেখানে থাকতে পারবে, তা নিয়ে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পাশাপাশি, উচ্চ-দক্ষ কর্মীদের জন্য অভিবাসনও এই নীতির দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে, হাজার হাজার ভারতীয় যারা উন্নত জীবনের আশায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমাতে চেয়েছিলেন, তাঁদের স্বপ্ন পূরণে দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হবে। ভিসা প্রক্রিয়ার এই জটিলতা এবং বিলম্ব ভবিষ্যতে আরও কত ভারতীয়ের ‘আমেরিকান ড্রিম’ ভেঙে দেবে, তা সময়ই বলে দেবে!
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৭ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৭ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৮ ঘণ্টা আগে