দিল্লির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বিজেপি সরকারকে তীব্র সমালোচনা করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অতিশি মার্লেনা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে দিল্লির একটি সিনেপ্লেক্সের পাশে বিস্ফোরণের ঘটনার পর তিনি এই মন্তব্য করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া এ তথ্য জানিয়েছে।
দিল্লির রোহিনীতে প্রশান্ত বিহারের একটি সিনেপ্লেক্সের পাশে আজ সকালে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পর এক সংবাদ সম্মেলনে অতিশি বলেন, ‘গত দুই মাসে একই এলাকায় দ্বিতীয়বার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল। এটি রাজধানীর নিরাপত্তা ব্যবস্থার বড় ধরনের ভাঙনের প্রমাণ।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ দিল্লির এই পরিস্থিতির জন্য সরাসরি দায়ী। রাজধানীতে তাদের একমাত্র দায়িত্ব হলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা, যা করতে তারা ব্যর্থ।’
অতিশি আরও বলেন, ‘সন্ধ্যা ৭টার পর দিল্লিতে আমাদের মেয়েরা ঘর থেকে বের হতে পারেন না। এমনকি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসার আশপাশেও চাঁদাবাজি চলছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। এটি দিল্লির নিরাপত্তা ব্যবস্থার ভয়াবহ অবস্থাকে প্রকাশ করে।’
দিল্লির সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও বিজেপি সরকারকে তীব্র সমালোচনা করেন। আলাদা সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘রাজধানীজুড়ে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। নারীরা সন্ধ্যার পরে বাইরে বের হতে ভয় পাচ্ছেন। অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘দিল্লির এই পরিস্থিতি সরাসরি কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্বহীনতার ফল। আমরা দ্রুত নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার দাবি জানাই।’
দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা ইস্যুতে আম আদমি পার্টি এবং বিজেপির মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে। এই ঘটনাগুলোকে কেন্দ্র করে দুই দলের মধ্যে রাজনৈতিক বিতর্ক আরও তীব্র হয়েছে।
দিল্লির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বিজেপি সরকারকে তীব্র সমালোচনা করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অতিশি মার্লেনা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে দিল্লির একটি সিনেপ্লেক্সের পাশে বিস্ফোরণের ঘটনার পর তিনি এই মন্তব্য করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া এ তথ্য জানিয়েছে।
দিল্লির রোহিনীতে প্রশান্ত বিহারের একটি সিনেপ্লেক্সের পাশে আজ সকালে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পর এক সংবাদ সম্মেলনে অতিশি বলেন, ‘গত দুই মাসে একই এলাকায় দ্বিতীয়বার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল। এটি রাজধানীর নিরাপত্তা ব্যবস্থার বড় ধরনের ভাঙনের প্রমাণ।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ দিল্লির এই পরিস্থিতির জন্য সরাসরি দায়ী। রাজধানীতে তাদের একমাত্র দায়িত্ব হলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা, যা করতে তারা ব্যর্থ।’
অতিশি আরও বলেন, ‘সন্ধ্যা ৭টার পর দিল্লিতে আমাদের মেয়েরা ঘর থেকে বের হতে পারেন না। এমনকি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসার আশপাশেও চাঁদাবাজি চলছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। এটি দিল্লির নিরাপত্তা ব্যবস্থার ভয়াবহ অবস্থাকে প্রকাশ করে।’
দিল্লির সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও বিজেপি সরকারকে তীব্র সমালোচনা করেন। আলাদা সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘রাজধানীজুড়ে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। নারীরা সন্ধ্যার পরে বাইরে বের হতে ভয় পাচ্ছেন। অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘দিল্লির এই পরিস্থিতি সরাসরি কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্বহীনতার ফল। আমরা দ্রুত নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার দাবি জানাই।’
দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা ইস্যুতে আম আদমি পার্টি এবং বিজেপির মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে। এই ঘটনাগুলোকে কেন্দ্র করে দুই দলের মধ্যে রাজনৈতিক বিতর্ক আরও তীব্র হয়েছে।
গত জানুয়ারি ২০২৪-এর নির্বাচনের পর থেকে তাইওয়ানের রাজনীতিতে অচলাবস্থা বিরাজ করছে। প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি) উইলিয়াম লাই নির্বাচিত হলেও পার্লামেন্টের আইনসভায় (লেজিসলেটিভ ইউয়ান) বিরোধী কুওমিনতাং (কেএমটি) এবং তাদের মিত্ররা সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। ফলে সরকার ও আইনসভার
১৪ মিনিট আগেঅভিযোগে ওই তরুণী জানান, শারীরিক পরীক্ষার সময় তিনি জ্ঞান হারান এবং হাসপাতালে নেওয়ার পথে কী ঘটেছে, তা কিছুটা টের পান। পরে তিনি পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানান, অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরে তিন-চারজন মিলে তাঁকে ধর্ষণ করেছে।
৩৫ মিনিট আগে১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের গ্রেটার বোস্টনের ১৪টি এলাকায় সেবা দেওয়া টিমস্টারস ইউনিয়নের স্থানীয় শাখা লোকাল ২৫-এর মাধ্যমে এই ধর্মঘট শুরু হয়। পরে এটি ক্যালিফোর্নিয়ার ম্যান্টেকা; ইলিনয়ের অটোয়া; জর্জিয়ার কামিং, ওয়াশিংটনের লেসি শহরে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক কর্মী ধর্মঘটের প্রতি সংহতি জানিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন।
১ ঘণ্টা আগেরায়ে তিনি বলেন, ‘নিম্ন ও উচ্চ আদালতের বিচারকদের সম্পর্ক সামন্ত প্রভু ও ভূমিদাসের মতো। হাইকোর্টের বিচারকদের অভিবাদন জানানোর সময় জেলা বিচারকদের শারীরিক ভাষা এতটাই বিনয়ী থাকে, যা চাটুকারিতার কাছাকাছি। জেলা বিচারকরা যেন অমেরুদণ্ডী স্তন্যপায়ী প্রাণীর একমাত্র শনাক্তযোগ্য প্রজাতি।’
২ ঘণ্টা আগে