নারীদের স্বেচ্ছা গর্ভপাতের অধিকারকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে রেনেসাঁ বিপ্লবের দেশ ফ্রান্স। সকল আইনি বাধা পেরিয়ে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর অন্যতম প্রতিশ্রুতি হিসেবে গতকাল বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দেশটির সিনেটে এ সংক্রান্ত বিল পাশ হয়।
এখন শুধু আনুষ্ঠানিকতার অপেক্ষা। আগামী সোমবার প্যালেস অব ভার্সাইতে সিনেট ও পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে বিলটি চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে।
মার্কিন বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেস এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশটির নিম্নকক্ষে এই বিল প্রাথমিকভাবে অনুমোদিত হয়। এরপর বুধবার সিনেটে ভোটাভুটিতে পক্ষে ২৬৭ ও বিপক্ষে ৫০ ভোট পড়েছে। আগামী সপ্তাহে বিলটি আবারও দেশটির আইনসভায় পাঠানো হবে। বিলটি আইনে পরিণত করতে সেখানে তিন-পঞ্চমাংশ ভোটের প্রয়োজন হবে, যা অনায়াসেই মিলবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সিনেটে ভোটের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) মাখোঁ লিখেছেন, তাঁর সরকার নারীদের স্বেচ্ছা গর্ভপাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। এটিকে আইনি রূপ দিতে সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।
আগামী সোমবার সর্বশেষ ভোটাভুটির জন্য আইনসভায় যৌথ অধিবেশনের আহ্বান করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন মাখোঁ।
ফ্রান্সের সংবিধানের ৩৪ নম্বর ধারা সংশোধন করে নারীদের গর্ভপাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় মাখোঁর সরকার।
দেশটির আইনমন্ত্রী এরিক ডুপুন্ড মোরেটি এই বিলকে নারী অধিকার নিশ্চিতে এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
ফ্রান্সের আইনসভার কোনো বিরোধী দলই এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেনি, যেখানে ১৯৭৫ সালে দেশটিতে গর্ভপাতের বৈধতা দেওয়া হয়ছিল।
সম্প্রতি গর্ভপাত আইন পাস করতে গিয়ে মধ্য ইউরোপের দেশ পোল্যান্ড সরকার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়ে। এরপর দেশটির সাংবিধানিক আদালত ২০২০ সালে নারীদের স্বেচ্ছায় গর্ভপাতকে নিষিদ্ধ করা হয়। এমনকি গর্ভে ডাউন সিনড্রোমসহ বিকৃত ভ্রূণের ক্ষেত্রেও এই আইন কার্যকর করার বিধার রাখা হয়েছে।
নারীদের স্বেচ্ছা গর্ভপাতের অধিকারকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে রেনেসাঁ বিপ্লবের দেশ ফ্রান্স। সকল আইনি বাধা পেরিয়ে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর অন্যতম প্রতিশ্রুতি হিসেবে গতকাল বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দেশটির সিনেটে এ সংক্রান্ত বিল পাশ হয়।
এখন শুধু আনুষ্ঠানিকতার অপেক্ষা। আগামী সোমবার প্যালেস অব ভার্সাইতে সিনেট ও পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে বিলটি চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে।
মার্কিন বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেস এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশটির নিম্নকক্ষে এই বিল প্রাথমিকভাবে অনুমোদিত হয়। এরপর বুধবার সিনেটে ভোটাভুটিতে পক্ষে ২৬৭ ও বিপক্ষে ৫০ ভোট পড়েছে। আগামী সপ্তাহে বিলটি আবারও দেশটির আইনসভায় পাঠানো হবে। বিলটি আইনে পরিণত করতে সেখানে তিন-পঞ্চমাংশ ভোটের প্রয়োজন হবে, যা অনায়াসেই মিলবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সিনেটে ভোটের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) মাখোঁ লিখেছেন, তাঁর সরকার নারীদের স্বেচ্ছা গর্ভপাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। এটিকে আইনি রূপ দিতে সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।
আগামী সোমবার সর্বশেষ ভোটাভুটির জন্য আইনসভায় যৌথ অধিবেশনের আহ্বান করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন মাখোঁ।
ফ্রান্সের সংবিধানের ৩৪ নম্বর ধারা সংশোধন করে নারীদের গর্ভপাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় মাখোঁর সরকার।
দেশটির আইনমন্ত্রী এরিক ডুপুন্ড মোরেটি এই বিলকে নারী অধিকার নিশ্চিতে এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
ফ্রান্সের আইনসভার কোনো বিরোধী দলই এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেনি, যেখানে ১৯৭৫ সালে দেশটিতে গর্ভপাতের বৈধতা দেওয়া হয়ছিল।
সম্প্রতি গর্ভপাত আইন পাস করতে গিয়ে মধ্য ইউরোপের দেশ পোল্যান্ড সরকার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়ে। এরপর দেশটির সাংবিধানিক আদালত ২০২০ সালে নারীদের স্বেচ্ছায় গর্ভপাতকে নিষিদ্ধ করা হয়। এমনকি গর্ভে ডাউন সিনড্রোমসহ বিকৃত ভ্রূণের ক্ষেত্রেও এই আইন কার্যকর করার বিধার রাখা হয়েছে।
হিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩০ মিনিট আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৩ ঘণ্টা আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
৩ ঘণ্টা আগে