ব্রিটেন থেকে মে মাসের শেষ নাগাদ ৫০ আশ্রয়প্রার্থীকে রুয়ান্ডায় পাঠানো হতে পারে। দেশটির সরকারের এক মুখপাত্র মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছেন। রুয়ান্ডার সঙ্গে আশ্রয়প্রার্থী স্থানান্তর চুক্তির আওতায় এই তাদের পাঠানো হবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরের এপ্রিলেই ব্রিটিশ সরকার ঘোষণা করেছিল যে, তারা ব্রিটেনে অবৈধভাবে আশ্রয়প্রার্থীদের রুয়ান্ডায় স্থানান্তর করবে। ব্রিটিশ সরকার তখন থেকেই বলে আসছিল, তাঁরা অবৈধ অভিবাসী, মানবপাচার, সন্ত্রাসী কার্যক্রম হ্রাসে এই পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে, এ মাসে মানবাধিকার সংস্থাগুলো ব্রিটিশ সরকারের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে স্থানান্তর রুখতে মামলা দায়ের করতে পারে।
রুয়ান্ডা সরকারে মুখপাত্র আলাইন মুকুরারিন্দা বলেছেন, ‘আমাদের কাছে থাকা তথ্য অনুসারে আশ্রয়প্রার্থীদের প্রথম ব্যাচটি এ মাসের শেষ নাগাদ পৌঁছাতে পারে। তবে কতজন আসবে এবং কবে আসবে এই বিষয়ে ব্রিটিশ সরকারই ভালো জানেন।’
আলাইন মুকুরারিন্দা আরও বলেছেন, ‘এখানে আসার পর তাঁরা যখনই তাঁদের আশ্রয়প্রার্থী হিসেবে পরিচয় লাভ করবেন তখন থেকেই তাঁরা এখানে অন্যান্য রুয়ান্ডাবাসীর মতোই জীবনযাপন করতে পারবেন।’
তবে এই বিষয়ে ব্রিটেন সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে, ব্রিটিশ সরকার জানিয়েছে, অবৈধ আশ্রয়প্রার্থীদের রুয়ান্ডায় পাঠাতে দেশটির প্রাথমিকভাবে খরচ হবে অন্তত ১৫৮ মিলিয়ন ডলার।
তবে শুরু থেকেই বিশ্বের মানবাধিকার সংস্থাগুলো ব্রিটেনের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছে। সংস্থাগুলো জানিয়েছে, রুয়ান্ডার মানবাধিকার পরিস্থিত সন্তোষজনক নয়। তাই সেখানে আশ্রয়প্রার্থীদের পাঠানো হবে অমানবিক সিদ্ধান্ত।
ব্রিটেন থেকে মে মাসের শেষ নাগাদ ৫০ আশ্রয়প্রার্থীকে রুয়ান্ডায় পাঠানো হতে পারে। দেশটির সরকারের এক মুখপাত্র মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছেন। রুয়ান্ডার সঙ্গে আশ্রয়প্রার্থী স্থানান্তর চুক্তির আওতায় এই তাদের পাঠানো হবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরের এপ্রিলেই ব্রিটিশ সরকার ঘোষণা করেছিল যে, তারা ব্রিটেনে অবৈধভাবে আশ্রয়প্রার্থীদের রুয়ান্ডায় স্থানান্তর করবে। ব্রিটিশ সরকার তখন থেকেই বলে আসছিল, তাঁরা অবৈধ অভিবাসী, মানবপাচার, সন্ত্রাসী কার্যক্রম হ্রাসে এই পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে, এ মাসে মানবাধিকার সংস্থাগুলো ব্রিটিশ সরকারের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে স্থানান্তর রুখতে মামলা দায়ের করতে পারে।
রুয়ান্ডা সরকারে মুখপাত্র আলাইন মুকুরারিন্দা বলেছেন, ‘আমাদের কাছে থাকা তথ্য অনুসারে আশ্রয়প্রার্থীদের প্রথম ব্যাচটি এ মাসের শেষ নাগাদ পৌঁছাতে পারে। তবে কতজন আসবে এবং কবে আসবে এই বিষয়ে ব্রিটিশ সরকারই ভালো জানেন।’
আলাইন মুকুরারিন্দা আরও বলেছেন, ‘এখানে আসার পর তাঁরা যখনই তাঁদের আশ্রয়প্রার্থী হিসেবে পরিচয় লাভ করবেন তখন থেকেই তাঁরা এখানে অন্যান্য রুয়ান্ডাবাসীর মতোই জীবনযাপন করতে পারবেন।’
তবে এই বিষয়ে ব্রিটেন সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে, ব্রিটিশ সরকার জানিয়েছে, অবৈধ আশ্রয়প্রার্থীদের রুয়ান্ডায় পাঠাতে দেশটির প্রাথমিকভাবে খরচ হবে অন্তত ১৫৮ মিলিয়ন ডলার।
তবে শুরু থেকেই বিশ্বের মানবাধিকার সংস্থাগুলো ব্রিটেনের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছে। সংস্থাগুলো জানিয়েছে, রুয়ান্ডার মানবাধিকার পরিস্থিত সন্তোষজনক নয়। তাই সেখানে আশ্রয়প্রার্থীদের পাঠানো হবে অমানবিক সিদ্ধান্ত।
নেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
১ ঘণ্টা আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
১ ঘণ্টা আগেভারতের এক সরকারি কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, নেপালের উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত-নেপাল সীমান্তে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সশস্ত্র সীমা বল পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে।
১ ঘণ্টা আগে