ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্যপদ দেওয়া নিয়ে আলোচনা শুরু করার অনুমতি দিয়েছেন জোটের সদস্য দেশগুলোর নেতা। জোটের সদস্য দেশ হাঙ্গেরির আপত্তির পরও রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের মধ্যেই ইইউভুক্ত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচন চলবে। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ইইউ নেতারা এই অনুমতি দেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আলোচনা শুরু হলেও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হতে ইউক্রেনের আরও কয়েক বছর লাগবে। কিন্তু গতকালের সিদ্ধান্তের ফলে বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সৃষ্ট অচলাবস্থার অবসান হলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে ইউক্রেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও পশ্চিমা বিশ্বের আরও কাছাকাছি এল, যা ইউক্রেনকে মস্কোর নিয়ন্ত্রণ থেকে বের হতে কৌশলগতভাবে সহায়তা করবে।
এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যখন ইউক্রেনের বহুল আলোচিত পাল্টা আক্রমণ রাশিয়ার বিরুদ্ধে আক্ষরিক অর্থেই কোনো অগ্রগতি লাভে ব্যর্থ হয়েছে এবং দেশটির সবচেয়ে বড় সহায়তাদাতা দেশ যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভকে সহায়তা দেওয়ার ক্ষেত্রে তহবিলসংকটে ভুগছে।
এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের দিনে বৈঠকে নাটকীয়তার সৃষ্টি হয়। ইউক্রেনের সদস্যপদ নিয়ে আলোচনার বিষয়টি প্রস্তাব আকারে উত্থাপিত হলে মস্কোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকা হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন। পরে তিনি বৈঠক ছেড়ে চলে গেলে জোটের বাকি ২৬ সদস্য দেশ প্রস্তাবটিতে সম্মতি দেয়।
অরবানকে আলোচনার টেবিল ছেড়ে চলে যেতে সবচেয়ে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজ। এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর শুলজ বলেন, সিদ্ধান্তটি ইউক্রেনের প্রতি ইইউয়ের সমর্থনের একটি শক্তিশালী লক্ষণ। বৈঠকে ইইউ নেতৃত্ব আরও একটি প্রাক্তন সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র মলদোভাকেও জোটের সঙ্গে যুক্ত করতে আলোচনা ও অন্য দেশ জর্জিয়াকে সদস্যপদ প্রার্থীর মর্যাদা দিতে সম্মত হন। নেতারা বসনিয়ায় রাজনৈতিক সংস্কারের পর দেশটির সদস্যপদ নিয়ে আলোচনা শুরু করার কথাও জানান।
এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘এটি ইউক্রেনের জন্য একটি বড় জয়। সমগ্র ইউরোপের জয়। এই জয় আমাদের উৎসাহিত করবে, অনুপ্রাণিত করবে এবং আমাদের শক্তিশালী করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই আনন্দের দিনে আমি প্রতিটি ইউক্রেনীয়কে অভিনন্দন জানাই। যাঁরা আমাদের দেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করে ক্লান্ত হয়েও লড়াই বন্ধ করেননি, তাঁদের জন্য আজ এই ইতিহাস রচিত হয়েছে।’
ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্যপদ দেওয়া নিয়ে আলোচনা শুরু করার অনুমতি দিয়েছেন জোটের সদস্য দেশগুলোর নেতা। জোটের সদস্য দেশ হাঙ্গেরির আপত্তির পরও রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের মধ্যেই ইইউভুক্ত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচন চলবে। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ইইউ নেতারা এই অনুমতি দেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আলোচনা শুরু হলেও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হতে ইউক্রেনের আরও কয়েক বছর লাগবে। কিন্তু গতকালের সিদ্ধান্তের ফলে বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সৃষ্ট অচলাবস্থার অবসান হলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে ইউক্রেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও পশ্চিমা বিশ্বের আরও কাছাকাছি এল, যা ইউক্রেনকে মস্কোর নিয়ন্ত্রণ থেকে বের হতে কৌশলগতভাবে সহায়তা করবে।
এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যখন ইউক্রেনের বহুল আলোচিত পাল্টা আক্রমণ রাশিয়ার বিরুদ্ধে আক্ষরিক অর্থেই কোনো অগ্রগতি লাভে ব্যর্থ হয়েছে এবং দেশটির সবচেয়ে বড় সহায়তাদাতা দেশ যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভকে সহায়তা দেওয়ার ক্ষেত্রে তহবিলসংকটে ভুগছে।
এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের দিনে বৈঠকে নাটকীয়তার সৃষ্টি হয়। ইউক্রেনের সদস্যপদ নিয়ে আলোচনার বিষয়টি প্রস্তাব আকারে উত্থাপিত হলে মস্কোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকা হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন। পরে তিনি বৈঠক ছেড়ে চলে গেলে জোটের বাকি ২৬ সদস্য দেশ প্রস্তাবটিতে সম্মতি দেয়।
অরবানকে আলোচনার টেবিল ছেড়ে চলে যেতে সবচেয়ে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজ। এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর শুলজ বলেন, সিদ্ধান্তটি ইউক্রেনের প্রতি ইইউয়ের সমর্থনের একটি শক্তিশালী লক্ষণ। বৈঠকে ইইউ নেতৃত্ব আরও একটি প্রাক্তন সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র মলদোভাকেও জোটের সঙ্গে যুক্ত করতে আলোচনা ও অন্য দেশ জর্জিয়াকে সদস্যপদ প্রার্থীর মর্যাদা দিতে সম্মত হন। নেতারা বসনিয়ায় রাজনৈতিক সংস্কারের পর দেশটির সদস্যপদ নিয়ে আলোচনা শুরু করার কথাও জানান।
এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘এটি ইউক্রেনের জন্য একটি বড় জয়। সমগ্র ইউরোপের জয়। এই জয় আমাদের উৎসাহিত করবে, অনুপ্রাণিত করবে এবং আমাদের শক্তিশালী করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই আনন্দের দিনে আমি প্রতিটি ইউক্রেনীয়কে অভিনন্দন জানাই। যাঁরা আমাদের দেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করে ক্লান্ত হয়েও লড়াই বন্ধ করেননি, তাঁদের জন্য আজ এই ইতিহাস রচিত হয়েছে।’
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সেবাস্তিয়েন লেকোর্নু। দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী লেকোর্নুকে নিয়োগ দিয়েছেন। এর মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগে অনাস্থা ভোটে ফ্রাঁসোয়া বাইরু প্রধানমন্ত্রীর পদ হারান।
২ মিনিট আগেলুটতরাজ, ভাঙচুরসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে এরই মধ্যে দেশজুড়ে ২৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী।
২১ মিনিট আগেকাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার উপত্যকাজুড়ে অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। যার মধ্যে সাত জন নিহত হয়েছে উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে।
১ ঘণ্টা আগেভারত ও চীনের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল মঙ্গলবার ইইউ কর্মকর্তাদের এই আহ্বান জানান তিনি। মূলত, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে চাপের মুখে ফেলতে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলের অংশ হিসেবে এমন অনুরোধ জানান
২ ঘণ্টা আগে