অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে দেশটির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে সৌদি আরবে বৈঠকে বসেছে ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ নেতারা। আজ মঙ্গলবার থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের মধ্যে এই আলোচনা শুরু হয়েছে। যার লক্ষ্য দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক মেরামত করা এবং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপের মুখে ইউক্রেন কি কোনো ছাড় দিতে প্রস্তুত কিনা তা বোঝা।
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ছাড়াই রাশিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছিল, এবার তারা রাশিয়াকে বাদ দিয়ে কিয়েভের সঙ্গে বৈঠক করেছে। ইউক্রেনকে বাদ দেওয়ায় সে সময় ইউরোপীয় দেশগুলোর পক্ষ থেকে বেশ হা-পিত্যেশ দেখা গিয়েছিল। দেশগুলো হতাশা নিয়ে সতর্ক করে বলেছিল, ইউক্রেনকে ছাড়া কোনো আলোচনা গ্রহণযোগ্য নয়। এবার অবশ্য রাশিয়া না থাকার বিষয়টি নিয়ে মস্কো কোনো মন্তব্য করেনি।
গত জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের আগে ওয়াশিংটন ইউক্রেনের প্রধান মিত্র ছিল, তবে এখন যুক্তরাষ্ট্র তার নীতিতে নাটকীয় পরিবর্তন এনেছে এবং দ্রুত যুদ্ধের ইতি টানার লক্ষ্যে কাজ করছে। ট্রাম্প সরাসরি মস্কোর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন, কিয়েভে সামরিক সহায়তা বন্ধ করেছেন এবং ইউক্রেনের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় স্থগিত করেছেন। ২০২২ সালে রাশিয়ার পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসনের পর থেকে এসব সহায়তা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গত মাসে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে তীব্র মতবিরোধ দেখা দেওয়ার পর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে গুরুতর সংকট সৃষ্টি হয়। এতে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে একটি খনিজ সম্পদ সংক্রান্ত চুক্তি, যেটিকে ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ সমর্থনের ভিত্তি হিসেবে চিত্রিত করেছিলেন এবং রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর থেকে ইউক্রেনকে দেওয়া প্রায় ৬৫ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তার প্রতিদান হিসেবে দেখিয়েছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রবল চাপের মুখে জেলেনস্কি বারবার বোঝানোর চেষ্টা করছেন যে, কিয়েভ যুদ্ধের অবসানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদিও এই খনিজ সম্পদ চুক্তিতে ইউক্রেন যে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা চেয়েছিল, তা পায়নি। কিয়েভের দৃষ্টিতে এই নিশ্চয়তা ছাড়া কোনো শান্তি চুক্তি সম্ভব নয়।
গতকাল সোমবার জেদ্দার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের ইউক্রেনের অবস্থান বুঝতে হবে এবং তারা কী ধরনের ছাড় দিতে পারে সে সম্পর্কে একটি সাধারণ ধারণা পেতে হবে। কারণ, উভয় পক্ষ ছাড় না দিলে যুদ্ধবিরতি এবং এই যুদ্ধের সমাপ্তি সম্ভব নয়।’
বৈঠকে শীর্ষ মার্কিন কূটনীতিক রুবিওর সঙ্গে দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজও থাকবেন। এই বৈঠকে ইউক্রেনের পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন জেলেনস্কির শীর্ষ সহকারী আন্দ্রে ইয়ারমাক। জেলেনস্কি গতকাল সোমবার সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেও এই আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন না।
যদিও রুবিও তুলনামূলকভাবে সতর্ক, তবে ইউক্রেন বিষয়ক কূটনীতিতে যুক্ত হওয়া মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ বলেছেন, তিনি আশাবাদী যে যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেন খনিজ সম্পদ চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। উইটকফ মস্কো সফরের পরিকল্পনা করছেন এবং রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে সোমবার একটি সূত্র জানিয়েছে। গত মাসে তিনি রাশিয়ায় পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন।
ইউক্রেনের ইউরোপীয় মিত্ররা বলছে, কিয়েভ কেবল শক্তিশালী অবস্থান থেকে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনা করতে পারে এবং একটি আগ্রাসী রাষ্ট্রের সঙ্গে ইউক্রেনকে তড়িঘড়ি করে আলোচনার টেবিলে টেনে নেওয়া উচিত নয়। জেলেনস্কি বলেছেন, পুতিন আসলে শান্তি চান না এবং তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, যদি রাশিয়ার আগ্রাসন স্পষ্ট পরাজয়ে শেষ না হয়, তাহলে তারা ইউরোপের অন্য দেশগুলোকেও আক্রমণ করতে পারে।
রুবিও সোমবার বলেন, দুই পক্ষকে কী কী ছাড় দিতে হবে তা তিনি নির্দিষ্টভাবে বলতে চান না। তবে কিয়েভের জন্য তাদের পুরো দখলকৃত ভূখণ্ড পুনরুদ্ধার করা অত্যন্ত কঠিন হবে। তিনি বলেন, ‘রাশিয়ানরা পুরো ইউক্রেন দখল করতে পারবে না এবং একইভাবে, ইউক্রেনের পক্ষেও স্বল্প সময়ের মধ্যে রাশিয়ান বাহিনীকে ২০১৪ সালের সীমান্তে ফেরত পাঠানো খুব কঠিন হবে।’
রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছে। যার মধ্যে ২০১৪ সালে রাশিয়ার দখল করা ক্রিমিয়াও রয়েছে এবং তাদের সেনারা পূর্বাঞ্চলীয় দোনেৎস্ক অঞ্চলে অগ্রসর হচ্ছে।
এর আগে, সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কর্মকর্তাদের মধ্যে বিরল এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যা দুই সাবেক প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে বিরল যোগাযোগের সুযোগ তৈরি করে দেয়। ওই আলোচনায় মূলত সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছিল। কারণ, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের সময় এই যোগাযোগ প্রায় সম্পূর্ণরূপে স্থগিত ছিল।
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে দেশটির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে সৌদি আরবে বৈঠকে বসেছে ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ নেতারা। আজ মঙ্গলবার থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের মধ্যে এই আলোচনা শুরু হয়েছে। যার লক্ষ্য দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক মেরামত করা এবং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপের মুখে ইউক্রেন কি কোনো ছাড় দিতে প্রস্তুত কিনা তা বোঝা।
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ছাড়াই রাশিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছিল, এবার তারা রাশিয়াকে বাদ দিয়ে কিয়েভের সঙ্গে বৈঠক করেছে। ইউক্রেনকে বাদ দেওয়ায় সে সময় ইউরোপীয় দেশগুলোর পক্ষ থেকে বেশ হা-পিত্যেশ দেখা গিয়েছিল। দেশগুলো হতাশা নিয়ে সতর্ক করে বলেছিল, ইউক্রেনকে ছাড়া কোনো আলোচনা গ্রহণযোগ্য নয়। এবার অবশ্য রাশিয়া না থাকার বিষয়টি নিয়ে মস্কো কোনো মন্তব্য করেনি।
গত জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের আগে ওয়াশিংটন ইউক্রেনের প্রধান মিত্র ছিল, তবে এখন যুক্তরাষ্ট্র তার নীতিতে নাটকীয় পরিবর্তন এনেছে এবং দ্রুত যুদ্ধের ইতি টানার লক্ষ্যে কাজ করছে। ট্রাম্প সরাসরি মস্কোর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন, কিয়েভে সামরিক সহায়তা বন্ধ করেছেন এবং ইউক্রেনের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় স্থগিত করেছেন। ২০২২ সালে রাশিয়ার পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসনের পর থেকে এসব সহায়তা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গত মাসে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে তীব্র মতবিরোধ দেখা দেওয়ার পর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে গুরুতর সংকট সৃষ্টি হয়। এতে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে একটি খনিজ সম্পদ সংক্রান্ত চুক্তি, যেটিকে ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ সমর্থনের ভিত্তি হিসেবে চিত্রিত করেছিলেন এবং রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর থেকে ইউক্রেনকে দেওয়া প্রায় ৬৫ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তার প্রতিদান হিসেবে দেখিয়েছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রবল চাপের মুখে জেলেনস্কি বারবার বোঝানোর চেষ্টা করছেন যে, কিয়েভ যুদ্ধের অবসানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদিও এই খনিজ সম্পদ চুক্তিতে ইউক্রেন যে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা চেয়েছিল, তা পায়নি। কিয়েভের দৃষ্টিতে এই নিশ্চয়তা ছাড়া কোনো শান্তি চুক্তি সম্ভব নয়।
গতকাল সোমবার জেদ্দার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের ইউক্রেনের অবস্থান বুঝতে হবে এবং তারা কী ধরনের ছাড় দিতে পারে সে সম্পর্কে একটি সাধারণ ধারণা পেতে হবে। কারণ, উভয় পক্ষ ছাড় না দিলে যুদ্ধবিরতি এবং এই যুদ্ধের সমাপ্তি সম্ভব নয়।’
বৈঠকে শীর্ষ মার্কিন কূটনীতিক রুবিওর সঙ্গে দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজও থাকবেন। এই বৈঠকে ইউক্রেনের পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন জেলেনস্কির শীর্ষ সহকারী আন্দ্রে ইয়ারমাক। জেলেনস্কি গতকাল সোমবার সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেও এই আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন না।
যদিও রুবিও তুলনামূলকভাবে সতর্ক, তবে ইউক্রেন বিষয়ক কূটনীতিতে যুক্ত হওয়া মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ বলেছেন, তিনি আশাবাদী যে যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেন খনিজ সম্পদ চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। উইটকফ মস্কো সফরের পরিকল্পনা করছেন এবং রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে সোমবার একটি সূত্র জানিয়েছে। গত মাসে তিনি রাশিয়ায় পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন।
ইউক্রেনের ইউরোপীয় মিত্ররা বলছে, কিয়েভ কেবল শক্তিশালী অবস্থান থেকে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনা করতে পারে এবং একটি আগ্রাসী রাষ্ট্রের সঙ্গে ইউক্রেনকে তড়িঘড়ি করে আলোচনার টেবিলে টেনে নেওয়া উচিত নয়। জেলেনস্কি বলেছেন, পুতিন আসলে শান্তি চান না এবং তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, যদি রাশিয়ার আগ্রাসন স্পষ্ট পরাজয়ে শেষ না হয়, তাহলে তারা ইউরোপের অন্য দেশগুলোকেও আক্রমণ করতে পারে।
রুবিও সোমবার বলেন, দুই পক্ষকে কী কী ছাড় দিতে হবে তা তিনি নির্দিষ্টভাবে বলতে চান না। তবে কিয়েভের জন্য তাদের পুরো দখলকৃত ভূখণ্ড পুনরুদ্ধার করা অত্যন্ত কঠিন হবে। তিনি বলেন, ‘রাশিয়ানরা পুরো ইউক্রেন দখল করতে পারবে না এবং একইভাবে, ইউক্রেনের পক্ষেও স্বল্প সময়ের মধ্যে রাশিয়ান বাহিনীকে ২০১৪ সালের সীমান্তে ফেরত পাঠানো খুব কঠিন হবে।’
রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছে। যার মধ্যে ২০১৪ সালে রাশিয়ার দখল করা ক্রিমিয়াও রয়েছে এবং তাদের সেনারা পূর্বাঞ্চলীয় দোনেৎস্ক অঞ্চলে অগ্রসর হচ্ছে।
এর আগে, সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কর্মকর্তাদের মধ্যে বিরল এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যা দুই সাবেক প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে বিরল যোগাযোগের সুযোগ তৈরি করে দেয়। ওই আলোচনায় মূলত সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছিল। কারণ, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের সময় এই যোগাযোগ প্রায় সম্পূর্ণরূপে স্থগিত ছিল।
কানাডার ভোটাররা ২৮ এপ্রিল জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে যাচ্ছেন। এই নির্বাচনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর অনুপস্থিতিতে কানাডার দুটি প্রধান দল কনজারভেটিভ ও লিবারেল পার্টি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছে।
১৭ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং-উনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী চো রিয়ং-হে দেশটির সরকারের ভেতরে নিজস্ব একটি ক্ষমতার বলয় গড়ে তুলেছেন বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সংসদের গবেষণা শাখা ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি রিসার্চ সার্ভিস (এনএআরএস)। এই ক্ষমতা বৃদ্ধি ভবিষ্যতে কিমের একচ্ছত্র কর্তৃত্বের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করা
৩৭ মিনিট আগেএকটি ব্যতিক্রমধর্মী রাষ্ট্র গঠনের সম্ভাবনায় বিশ্বের ২০০ কোটিরও বেশি মুসলিমের মাঝে ‘বক্তাশি’ নামে একটি ক্ষুদ্র সুফি সম্প্রদায় সম্প্রতি আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন এক্সামিনার দাবি করেছে, আলবেনিয়ার রাজধানী তিরানায় বক্তাশিদের আধ্যাত্মিক সদর দপ্তরকে কেন্দ্র করে ওই স্বাধীন রাষ
১ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের তালেবানের ওপর ২১ বছরের বেশি সময় থাকা নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করেছে রাশিয়ার সুপ্রিম কোর্ট। তালেবানকে রাশিয়া এর আগে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছিল। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে রাশিয়া আফগানিস্তানের বর্তমান শাসকদের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে।
২ ঘণ্টা আগে