অনলাইন ডেস্ক
টানা প্রায় দেড় বছর ধরে ইউক্রেনে আগ্রাসন চালাচ্ছে রাশিয়া। ফলে সম্প্রতি ইউক্রেনকে ‘গুচ্ছবোমা’ (ক্লাস্টার বোমা) দেওয়ার ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র সেই বোমা ইউক্রেনে পাঠিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ইউক্রেনে গুচ্ছবোমা ব্যবহারের হুমকি দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
পুতিন বলেছেন, রাশিয়ার কাছে গুচ্ছবোমার ‘পর্যাপ্ত মজুত’ রয়েছে এবং প্রয়োজনে সেগুলো ব্যবহার করা হবে। রোববার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার কাছে গুচ্ছবোমার ‘পর্যাপ্ত মজুত’ রয়েছে এবং ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে এই ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হলে মস্কোও পাল্টা সেগুলো ব্যবহারের অধিকার রাখে বলে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানিয়েছেন।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পুতিন বলেছেন, ‘অবশ্যই, যদি এটা (গুচ্ছবোমা) আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়, আমরাও পাল্টা পদক্ষেপে একই বোমা ব্যবহারের অধিকার রাখি।’
রয়টার্স বলছে, ইউক্রেন ইতিমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে গুচ্ছবোমা পেয়েছে। কুখ্যাত এই বোমার ব্যবহার ১০০টির বেশি দেশে নিষিদ্ধ। অবশ্য ইউক্রেন দাবি করেছে, এই বোমা তারা রাশিয়ায় ব্যবহার করবে না। কিয়েভের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের এই অস্ত্র রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের ভূখণ্ড মুক্ত করতে সাহায্য করবে।
চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছিল, ১০০টির বেশি দেশে গুচ্ছবোমা নিষিদ্ধ। গুচ্ছবোমা রকেটসদৃশ একটি কাঠামোর ভেতর থাকে। এ বোমা বিমান, কামান ও রকেট লঞ্চার থেকে ছোড়া যায়। গুচ্ছবোমা যখন ছোড়া হয় তখন এর ভেতর থাকা ছোট ছোট বোমা ছড়িয়ে যায় এবং এগুলো লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। আর এটি আঘাত হানার পর বিস্তৃত এলাকাজুড়ে মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করতে পারে।
এ ছাড়া বিস্ফোরণে ব্যর্থ হওয়া বোমাগুলোর কয়েক দশক পরেও বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। মূলত বেসামরিক মানুষ হতাহত হওয়ার ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও ইউক্রেনকে এ বোমা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া গুচ্ছবোমাসংক্রান্ত কনভেনশনে স্বাক্ষর করেনি রাশিয়া, ইউক্রেন এবং যুক্তরাষ্ট্র। মূলত ওই কনভেনশনে এই ধরনের অস্ত্র উৎপাদন, মজুত, ব্যবহার এবং স্থানান্তর নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তবে কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী স্পেন, যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও কানাডার মতো মার্কিন মিত্রদেশগুলো ইউক্রেনকে এই ধরনের যুদ্ধাস্ত্র দেওয়ার বিষয়ে আগেই বিরোধিতা করেছিল। অবশ্য গুচ্ছবোমাবিরোধী চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র না থাকায় ইউক্রেনকে এই ধরনের বোমা দিতে উত্তর আমেরিকার এই দেশটির আইনি কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি।
টানা প্রায় দেড় বছর ধরে ইউক্রেনে আগ্রাসন চালাচ্ছে রাশিয়া। ফলে সম্প্রতি ইউক্রেনকে ‘গুচ্ছবোমা’ (ক্লাস্টার বোমা) দেওয়ার ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র সেই বোমা ইউক্রেনে পাঠিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ইউক্রেনে গুচ্ছবোমা ব্যবহারের হুমকি দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
পুতিন বলেছেন, রাশিয়ার কাছে গুচ্ছবোমার ‘পর্যাপ্ত মজুত’ রয়েছে এবং প্রয়োজনে সেগুলো ব্যবহার করা হবে। রোববার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার কাছে গুচ্ছবোমার ‘পর্যাপ্ত মজুত’ রয়েছে এবং ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে এই ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হলে মস্কোও পাল্টা সেগুলো ব্যবহারের অধিকার রাখে বলে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানিয়েছেন।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পুতিন বলেছেন, ‘অবশ্যই, যদি এটা (গুচ্ছবোমা) আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়, আমরাও পাল্টা পদক্ষেপে একই বোমা ব্যবহারের অধিকার রাখি।’
রয়টার্স বলছে, ইউক্রেন ইতিমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে গুচ্ছবোমা পেয়েছে। কুখ্যাত এই বোমার ব্যবহার ১০০টির বেশি দেশে নিষিদ্ধ। অবশ্য ইউক্রেন দাবি করেছে, এই বোমা তারা রাশিয়ায় ব্যবহার করবে না। কিয়েভের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের এই অস্ত্র রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের ভূখণ্ড মুক্ত করতে সাহায্য করবে।
চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছিল, ১০০টির বেশি দেশে গুচ্ছবোমা নিষিদ্ধ। গুচ্ছবোমা রকেটসদৃশ একটি কাঠামোর ভেতর থাকে। এ বোমা বিমান, কামান ও রকেট লঞ্চার থেকে ছোড়া যায়। গুচ্ছবোমা যখন ছোড়া হয় তখন এর ভেতর থাকা ছোট ছোট বোমা ছড়িয়ে যায় এবং এগুলো লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। আর এটি আঘাত হানার পর বিস্তৃত এলাকাজুড়ে মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করতে পারে।
এ ছাড়া বিস্ফোরণে ব্যর্থ হওয়া বোমাগুলোর কয়েক দশক পরেও বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। মূলত বেসামরিক মানুষ হতাহত হওয়ার ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও ইউক্রেনকে এ বোমা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া গুচ্ছবোমাসংক্রান্ত কনভেনশনে স্বাক্ষর করেনি রাশিয়া, ইউক্রেন এবং যুক্তরাষ্ট্র। মূলত ওই কনভেনশনে এই ধরনের অস্ত্র উৎপাদন, মজুত, ব্যবহার এবং স্থানান্তর নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তবে কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী স্পেন, যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও কানাডার মতো মার্কিন মিত্রদেশগুলো ইউক্রেনকে এই ধরনের যুদ্ধাস্ত্র দেওয়ার বিষয়ে আগেই বিরোধিতা করেছিল। অবশ্য গুচ্ছবোমাবিরোধী চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র না থাকায় ইউক্রেনকে এই ধরনের বোমা দিতে উত্তর আমেরিকার এই দেশটির আইনি কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি।
এখন পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত প্রতারিত নারীর তথ্য পেয়েছে দ্য গার্ডিয়ান। যদিও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বয়ান ও স্বাধীনভাবে তদন্তের পর এই ইস্যু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার থেকে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের সিরিজ ‘স্পাই কপস’ প্রচার শুরু করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি। আর এরপরই এ নিয়ে শুরু হয়
২৪ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘নাৎসি’ আখ্যা দিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেছেন, ইহুদি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন জেলেনস্কি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বলেন লাভরভ। জেলেনস্কি রুশ সংস্কৃতিকে সম্মান করেন না বলে
৩১ মিনিট আগেগাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
৩৪ মিনিট আগেরাশিয়া থেকে নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইনের মাধ্যমে ইউরোপে, বিশেষ করে জার্মানিতে গ্যাস সরবরাহ করা হতো। তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়া থেকে গ্যাস গ্রহণ করা বন্ধ করে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে