রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে অভিযান চালাতে গিয়ে অল্প কয়েক মাসে ২০ হাজারের বেশি সেনা হারিয়ে ইউক্রেন। এমনটাই দাবি করেছে, রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল রোববার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে তারা দাবি করেছে, চলতি বছরের আগস্টের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কুরস্কে অভিযান চালাতে গিয়ে এই সেনা হারিয়েছে ইউক্রেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার সেনারা কুরস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের সেনাদের দারুণভাবে প্রতিহত করেছে এবং তাদের সেই অঞ্চল পার হতে দেওয়া ঠেকিয়ে দিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ইউক্রেন ২ শতাধিক সেনা হারিয়েছে। এই সময়ে ইউক্রেনের গোলন্দাজ ইউনিটের বেশ কিছু সরঞ্জাম,৩টি মর্টার,২টি যান ধ্বংস করে দিয়েছে রাশিয়া।
রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর অনুমানের বরাত দিয়ে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত আগস্টের শুরু থেকে ইউক্রেনের হামলা শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ২০ হাজার ৮০০ জন সেনা হারিয়েছে কিয়েভ। এই সময়ে ইউক্রেন ১৩০টি ট্যাংক, ৬৬ পদাতিক সাঁজোয়া যান, শতাধিক আর্মার্ড পারসোনেল ক্যারিয়ার হারিয়েছে।
ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলেছেন, কুরস্কে হামলার মূল লক্ষ্য ছিল রাশিয়ায় ‘জনমতকে প্রভাবিত করা’ এবং মস্কোর সঙ্গে চূড়ান্ত শান্তি আলোচনার জন্য আরও ভালো অবস্থান অর্জন করা। আক্রমণের প্রথম দিকে ইউক্রেনীয় সৈন্যরা কিছুটা অগ্রগতি অর্জন করেছিল কিন্তু দ্রুতই পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ নেয় রাশিয়া। দেশটির সৈন্যরা তখন থেকেই ধীরে ধীরে ইউক্রেনীয় বাহিনীকে এই অঞ্চল থেকে পিছু হটতে বাধ্য করছে।
রাশিয়া জানিয়েছে, প্রায় দুই মাস আগে ইউক্রেনীয় অভিযান শুরুর পর থেকে রুশ সামরিক বাহিনী এক ডজনেরও বেশি বসতি ফিরে পেয়েছে। মস্কো বলেছে, তারা কিয়েভের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি অস্বীকার করেনি। তবে সমস্ত ইউক্রেনীয় সৈন্য রাশিয়ার ভূখণ্ড ছেড়ে যাওয়ার পরই কেবল আলোচনা শুরু হতে পারে।
চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে, রাশিয়ার ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিসের (এফএসবি) প্রধান আলেকজান্দর বর্তনিকভ বলেছেন, ইউক্রেনের কুরস্ক ‘অভিযানের উদ্দেশ্য’ ব্যর্থ হয়েছে। তিনি যোগ করেছেন, এই অপারেশন মস্কোকে দনবাসে আক্রমণের লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি।
রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে অভিযান চালাতে গিয়ে অল্প কয়েক মাসে ২০ হাজারের বেশি সেনা হারিয়ে ইউক্রেন। এমনটাই দাবি করেছে, রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল রোববার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে তারা দাবি করেছে, চলতি বছরের আগস্টের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কুরস্কে অভিযান চালাতে গিয়ে এই সেনা হারিয়েছে ইউক্রেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার সেনারা কুরস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের সেনাদের দারুণভাবে প্রতিহত করেছে এবং তাদের সেই অঞ্চল পার হতে দেওয়া ঠেকিয়ে দিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ইউক্রেন ২ শতাধিক সেনা হারিয়েছে। এই সময়ে ইউক্রেনের গোলন্দাজ ইউনিটের বেশ কিছু সরঞ্জাম,৩টি মর্টার,২টি যান ধ্বংস করে দিয়েছে রাশিয়া।
রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর অনুমানের বরাত দিয়ে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত আগস্টের শুরু থেকে ইউক্রেনের হামলা শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ২০ হাজার ৮০০ জন সেনা হারিয়েছে কিয়েভ। এই সময়ে ইউক্রেন ১৩০টি ট্যাংক, ৬৬ পদাতিক সাঁজোয়া যান, শতাধিক আর্মার্ড পারসোনেল ক্যারিয়ার হারিয়েছে।
ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলেছেন, কুরস্কে হামলার মূল লক্ষ্য ছিল রাশিয়ায় ‘জনমতকে প্রভাবিত করা’ এবং মস্কোর সঙ্গে চূড়ান্ত শান্তি আলোচনার জন্য আরও ভালো অবস্থান অর্জন করা। আক্রমণের প্রথম দিকে ইউক্রেনীয় সৈন্যরা কিছুটা অগ্রগতি অর্জন করেছিল কিন্তু দ্রুতই পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ নেয় রাশিয়া। দেশটির সৈন্যরা তখন থেকেই ধীরে ধীরে ইউক্রেনীয় বাহিনীকে এই অঞ্চল থেকে পিছু হটতে বাধ্য করছে।
রাশিয়া জানিয়েছে, প্রায় দুই মাস আগে ইউক্রেনীয় অভিযান শুরুর পর থেকে রুশ সামরিক বাহিনী এক ডজনেরও বেশি বসতি ফিরে পেয়েছে। মস্কো বলেছে, তারা কিয়েভের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি অস্বীকার করেনি। তবে সমস্ত ইউক্রেনীয় সৈন্য রাশিয়ার ভূখণ্ড ছেড়ে যাওয়ার পরই কেবল আলোচনা শুরু হতে পারে।
চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে, রাশিয়ার ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিসের (এফএসবি) প্রধান আলেকজান্দর বর্তনিকভ বলেছেন, ইউক্রেনের কুরস্ক ‘অভিযানের উদ্দেশ্য’ ব্যর্থ হয়েছে। তিনি যোগ করেছেন, এই অপারেশন মস্কোকে দনবাসে আক্রমণের লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইস্টার সানডে উপলক্ষে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন। রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৮ মিনিট আগেপারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
৩ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৬ ঘণ্টা আগে