ইউরোপীয় ইউনিয়নে ২০১৫-১৬ সালের শরণার্থী সংকটের পর আশ্রয় আবেদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে। গত মঙ্গলবার শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউরোপীয় ইউনিয়ন এজেন্সি ফর অ্যাসাইলামের (ইইউএএ) প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে নতুন এই রেকর্ডের তথ্য উঠে এসেছে।
এতে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে ইউরোপীয় ব্লকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১১ লাখ ৪০ হাজারের বেশি মানুষ আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। এই পরিসংখ্যানে ইউরোপের দোরগোড়ায় জেঁকে বসা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ইইউর ওপর তৈরি হওয়া ক্রমবর্ধমান চাপ এবং জাতীয়তাবাদী রাজনীতির হুমকিও প্রতিফলিত হয়েছে।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিই ছিল আশ্রয়প্রার্থীদের এক নম্বর গন্তব্য। এক-তৃতীয়াংশ আশ্রয় আবেদন পড়েছে দেশটিতে। আশ্রয়ের আবেদনে সবার শীর্ষে আছেন সিরীয়রা। এরপর এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত আরেক দেশ আফগানিস্তান।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৮ শতাংশ বেড়েছে। গত বছর ইউরোপে আশ্রয় আবেদন করেছে ১ লাখ ৮১ হাজার সিরীয়, যা ২০২২ সালের চেয়ে ৩৮ শতাংশ বেশি। আশ্রয় আবেদনে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তান। গত বছর দেশটি থেকে ১ লাখ ১৪ হাজার আবেদন জমা পড়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোয়।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই শরণার্থী সংস্থার প্রতিবেদনে আশ্রয় আবেদনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তনের প্রবণতা তুলে ধরা হয়েছে। ২০২৩ সালের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা ২০১৫-১৬ সালের তুলনায় কম হলেও ইইউর দোরগোড়ায় শুরু হওয়া সহিংসতা এবং যুদ্ধের প্রভাবে তা বেড়েছে।
ইইউএএর পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, ১১ লাখ ৪০ হাজারের বেশি মানুষের আশ্রয় আবেদনের মধ্যেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ৪৪ লাখ ইউক্রেনীয়কে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। রাশিয়ার আক্রমণ থেকে পালিয়ে আসা ইউক্রেনীয়দের ইইউ ব্লকে আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করার দরকার হয় না।
সংস্থাটি বলেছে, গত অক্টোবরে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর ওই বছরের শেষের দিকে ফিলিস্তিনিদের ইউরোপে আশ্রয় আবেদন ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নৃশংস অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। কয়েক মাস ধরে ইসরায়েলি বাহিনীর চালানো নৃশংসতায় গাজায় প্রায় ৩০ হাজার ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটেছে।
ইইউএএ বলেছে, ২০২৩ সালে সিরিয়ার নাগরিকেরা আগের বছরের তুলনায় ৩৮ শতাংশ বেশি আশ্রয়ের আবেদন জমা দিয়েছে। যদিও তাদের এই সংখ্যা ২০১৫ সালের আবেদনের অর্ধেকেরও কম। ওই বছর সিরিয়ায় ভয়াবহ গৃহযুদ্ধ চলছিল।
গত মাসে ইইউর সীমান্ত সুরক্ষাবিষয়ক সংস্থা ফ্রন্টেক্সের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়, ২০১৬ সালের পর বর্তমানে অনিয়মিত সীমান্ত ক্রসিংয়ের সংখ্যা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নে ২০১৫-১৬ সালের শরণার্থী সংকটের পর আশ্রয় আবেদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে। গত মঙ্গলবার শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউরোপীয় ইউনিয়ন এজেন্সি ফর অ্যাসাইলামের (ইইউএএ) প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে নতুন এই রেকর্ডের তথ্য উঠে এসেছে।
এতে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে ইউরোপীয় ব্লকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১১ লাখ ৪০ হাজারের বেশি মানুষ আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। এই পরিসংখ্যানে ইউরোপের দোরগোড়ায় জেঁকে বসা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ইইউর ওপর তৈরি হওয়া ক্রমবর্ধমান চাপ এবং জাতীয়তাবাদী রাজনীতির হুমকিও প্রতিফলিত হয়েছে।
ইইউএএ বলেছে, গত বছর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিই ছিল আশ্রয়প্রার্থীদের এক নম্বর গন্তব্য। এক-তৃতীয়াংশ আশ্রয় আবেদন পড়েছে দেশটিতে। আশ্রয়ের আবেদনে সবার শীর্ষে আছেন সিরীয়রা। এরপর এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত আরেক দেশ আফগানিস্তান।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে ইউরোপে আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৮ শতাংশ বেড়েছে। গত বছর ইউরোপে আশ্রয় আবেদন করেছে ১ লাখ ৮১ হাজার সিরীয়, যা ২০২২ সালের চেয়ে ৩৮ শতাংশ বেশি। আশ্রয় আবেদনে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তান। গত বছর দেশটি থেকে ১ লাখ ১৪ হাজার আবেদন জমা পড়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোয়।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই শরণার্থী সংস্থার প্রতিবেদনে আশ্রয় আবেদনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তনের প্রবণতা তুলে ধরা হয়েছে। ২০২৩ সালের আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা ২০১৫-১৬ সালের তুলনায় কম হলেও ইইউর দোরগোড়ায় শুরু হওয়া সহিংসতা এবং যুদ্ধের প্রভাবে তা বেড়েছে।
ইইউএএর পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, ১১ লাখ ৪০ হাজারের বেশি মানুষের আশ্রয় আবেদনের মধ্যেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ৪৪ লাখ ইউক্রেনীয়কে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। রাশিয়ার আক্রমণ থেকে পালিয়ে আসা ইউক্রেনীয়দের ইইউ ব্লকে আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করার দরকার হয় না।
সংস্থাটি বলেছে, গত অক্টোবরে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর ওই বছরের শেষের দিকে ফিলিস্তিনিদের ইউরোপে আশ্রয় আবেদন ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নৃশংস অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। কয়েক মাস ধরে ইসরায়েলি বাহিনীর চালানো নৃশংসতায় গাজায় প্রায় ৩০ হাজার ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটেছে।
ইইউএএ বলেছে, ২০২৩ সালে সিরিয়ার নাগরিকেরা আগের বছরের তুলনায় ৩৮ শতাংশ বেশি আশ্রয়ের আবেদন জমা দিয়েছে। যদিও তাদের এই সংখ্যা ২০১৫ সালের আবেদনের অর্ধেকেরও কম। ওই বছর সিরিয়ায় ভয়াবহ গৃহযুদ্ধ চলছিল।
গত মাসে ইইউর সীমান্ত সুরক্ষাবিষয়ক সংস্থা ফ্রন্টেক্সের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়, ২০১৬ সালের পর বর্তমানে অনিয়মিত সীমান্ত ক্রসিংয়ের সংখ্যা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৮ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে