আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিনে অবস্থিত দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা করেছে ইসরায়েল। আয়ারল্যান্ডে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া এবং গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি গণহত্যার অভিযোগ তোলার প্রতিবাদ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন সা’র গত রোববার এক বিবৃতিতে দূতাবাস বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এবং আয়ারল্যান্ডের ‘চরম ইসরায়েলবিরোধী নীতির’ নিন্দা করেছেন।
জার্মান সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সিমন হ্যারিস সম্প্রতি বলেছেন, তাঁর দেশ ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে আয়ারল্যান্ডে পা রাখলেই গ্রেপ্তার করবে। ইসরায়েল এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর সিমন হ্যারিস দেশটির এই পদক্ষেপকে ‘গভীর দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছেন।
আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইকেল মার্টিন বলেছেন, ‘আয়ারল্যান্ড ইসরায়েলে নিজস্ব দূতাবাস বজায় করবে যাতে কূটনৈতিক যোগাযোগ বজায় রাখা যায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘গাজায় যুদ্ধ অব্যাহত রাখা এবং নিরপরাধ মানুষের মৃত্যু গাজায় ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর সম্মিলিত শাস্তি এবং এটি আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।’
আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে সম্পর্ক বিগত কয়েক মাস ধরেই খারাপ যাচ্ছিল ইসরায়েলের। আয়ারল্যান্ড ঐতিহাসিকভাবেই ফিলিস্তিনের প্রতি সহানুভূতিশীল। ইউরোপীয় ইউনিয়নের শেষ দেশ হিসেবে আয়ারল্যান্ড ১৯৯৬ সালে তাদের দেশে ইসরায়েলের দূতাবাস খোলার অনুমতি দেয়। একই বছর ডাবলিন ইসরায়েলে তার দূতাবাস খোলে।
এর আগে, গত মে মাসে আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে ও স্পেন সঙ্গে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর এর প্রতিবাদে ডাবলিনে নিযুক্ত ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত দানা আর্লিখ দেশ ছেড়েছিলেন। এরপর, গত নভেম্বরে ডাবলিনে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের মিশন পূর্ণ দূতাবাসের মর্যাদা পেয়েছে এবং আয়ারল্যান্ড প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনে তার রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করেছে।
আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিনে অবস্থিত দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা করেছে ইসরায়েল। আয়ারল্যান্ডে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া এবং গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি গণহত্যার অভিযোগ তোলার প্রতিবাদ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন সা’র গত রোববার এক বিবৃতিতে দূতাবাস বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এবং আয়ারল্যান্ডের ‘চরম ইসরায়েলবিরোধী নীতির’ নিন্দা করেছেন।
জার্মান সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সিমন হ্যারিস সম্প্রতি বলেছেন, তাঁর দেশ ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে আয়ারল্যান্ডে পা রাখলেই গ্রেপ্তার করবে। ইসরায়েল এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর সিমন হ্যারিস দেশটির এই পদক্ষেপকে ‘গভীর দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছেন।
আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইকেল মার্টিন বলেছেন, ‘আয়ারল্যান্ড ইসরায়েলে নিজস্ব দূতাবাস বজায় করবে যাতে কূটনৈতিক যোগাযোগ বজায় রাখা যায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘গাজায় যুদ্ধ অব্যাহত রাখা এবং নিরপরাধ মানুষের মৃত্যু গাজায় ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর সম্মিলিত শাস্তি এবং এটি আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।’
আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে সম্পর্ক বিগত কয়েক মাস ধরেই খারাপ যাচ্ছিল ইসরায়েলের। আয়ারল্যান্ড ঐতিহাসিকভাবেই ফিলিস্তিনের প্রতি সহানুভূতিশীল। ইউরোপীয় ইউনিয়নের শেষ দেশ হিসেবে আয়ারল্যান্ড ১৯৯৬ সালে তাদের দেশে ইসরায়েলের দূতাবাস খোলার অনুমতি দেয়। একই বছর ডাবলিন ইসরায়েলে তার দূতাবাস খোলে।
এর আগে, গত মে মাসে আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে ও স্পেন সঙ্গে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর এর প্রতিবাদে ডাবলিনে নিযুক্ত ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত দানা আর্লিখ দেশ ছেড়েছিলেন। এরপর, গত নভেম্বরে ডাবলিনে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের মিশন পূর্ণ দূতাবাসের মর্যাদা পেয়েছে এবং আয়ারল্যান্ড প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনে তার রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড়াল দেওয়ার পরপরই ইঞ্জিনে আগুন ধরে যাওয়ায় জরুরি অবতরণ করেছে ডেল্টা এয়ারলাইনসের একটি বোয়িং ৭৬৭ উড়োজাহাজ। উড়োজাহাজটি আটলান্টার উদ্দেশে যাচ্ছিল। যদিও স্থানীয় সময় শুক্রবার সকালের এই ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেনয় বছর বয়সী কারাম আল-ঘুসাইন, তার ছোট্ট হাতে পাত্র নিয়ে যাচ্ছিল পরিবারের জন্য একটুখানি পানি সংগ্রহের আশায়। প্রায় পৌনে দুই বছর ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে তার বাড়িঘর ধূলিসাৎ। এখন আশ্রয় নিয়েছে স্থানীয় একটি স্কুলে। আর কয়েকটি গলি পেরিয়ে গেলেই কারাম পৌঁছে যেত, পানি সংগ্রহের সেই স্থানে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের পুলিশ প্রেমিকাকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন প্রেমিক রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের কনস্টেবল। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে গুজরাটের কুচ জেলায় এ ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুনের শেষ দিকে শুরু হওয়া বর্ষা মৌসুমে পাকিস্তানে অন্তত ২০২ জন প্রাণ হারিয়েছেন, যাদের মধ্যে ৯৬ জনই শিশু। গতকাল শনিবার পাকিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এনডিএমএ) এ তথ্য জানিয়েছে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে