অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর সম্মুখ হামলা দৃশ্যত কমে এলেও অনলাইনে সাইবারযুদ্ধ ধীরে ধীরে বাড়াচ্ছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা ও সাইবার বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাজ্যের গোয়েন্দা কর্মকর্তারও একই ধরনের সম্ভাবনার কথা বলেছেন। আজ শনিবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা গত বৃহস্পতিবার সতর্ক করে বলেছেন, ‘রুশ সামরিক বাহিনী স্থল অভিযান কমিয়ে আনার কারণে হামলার জন্য সাইবার লক্ষ্যবস্তু খুঁজছে।’ এর আগের দিন বুধবার ব্রিটিশ গোয়েন্দারা একটি অতিরিক্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুশ হ্যাকাররা ন্যাটো ও পূর্ব ইউরোপের কয়েকটি দেশে সাইবার আক্রমণ চালানোর চেষ্টা করছে।
সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ও হোয়াইট হাউসের সাবেক প্রধান তথ্য কর্মকর্তা থেরেসা পেটন বলেছেন, ‘রুশ বাহিনীর সাইবার ফ্রন্ট ক্রমশ উত্তপ্ত হচ্ছে। সবচেয়ে খারাপ আক্রমণের জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকা উচিত এবং সম্ভাব্য আক্রমণ ঠেকানোর জন্য আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত।’
পেটন আরও বলেন, ‘রাশিয়া এখন পর্যন্ত সাইবারযুদ্ধে ধীরে ধীরে অগ্রসর হচ্ছিল। এর পেছনে বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে। যেমন পুতিন হয়তো যুদ্ধের এই সন্ধিক্ষণে তার কৌশলে সাইবার আক্রমণ অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেননি। অথবা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুত প্রতিশোধ এড়াতে সাইবারযুদ্ধে ধীরগতির নীতি অবলম্বন করেছেন পুতিন। কিংবা পুতিন হয়তো একটি দীর্ঘ খেলা খেলতে চাইছেন।’
তবে ডিজিটাল আক্রমণ ধীরগতিতে হলেও চলছে, থেমে নেই; বরং স্থলযুদ্ধর ডামাডোলের কারণে তা পুরোপুরি বোঝা যাচ্ছে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড প্রদানকারী সংস্থা ভিসাতের ১০ হাজারেরও বেশি মডেম হ্যাক হয়ে যায়। এই হ্যাকের পেছনে রাশিয়াকে দায়ী করেছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
এ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার বিরুদ্ধে প্রযুক্তি খাতসহ আরও কয়েকটি অতিরিক্ত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে প্রমাণ রয়েছে যে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ রাশিয়ার জন্য ‘একটি কৌশলগত বিপর্যয়’ ছিল এবং নিষেধাজ্ঞা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রাশিয়ার বিপর্যয়কর পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।
ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর সম্মুখ হামলা দৃশ্যত কমে এলেও অনলাইনে সাইবারযুদ্ধ ধীরে ধীরে বাড়াচ্ছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা ও সাইবার বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাজ্যের গোয়েন্দা কর্মকর্তারও একই ধরনের সম্ভাবনার কথা বলেছেন। আজ শনিবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা গত বৃহস্পতিবার সতর্ক করে বলেছেন, ‘রুশ সামরিক বাহিনী স্থল অভিযান কমিয়ে আনার কারণে হামলার জন্য সাইবার লক্ষ্যবস্তু খুঁজছে।’ এর আগের দিন বুধবার ব্রিটিশ গোয়েন্দারা একটি অতিরিক্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুশ হ্যাকাররা ন্যাটো ও পূর্ব ইউরোপের কয়েকটি দেশে সাইবার আক্রমণ চালানোর চেষ্টা করছে।
সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ও হোয়াইট হাউসের সাবেক প্রধান তথ্য কর্মকর্তা থেরেসা পেটন বলেছেন, ‘রুশ বাহিনীর সাইবার ফ্রন্ট ক্রমশ উত্তপ্ত হচ্ছে। সবচেয়ে খারাপ আক্রমণের জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকা উচিত এবং সম্ভাব্য আক্রমণ ঠেকানোর জন্য আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত।’
পেটন আরও বলেন, ‘রাশিয়া এখন পর্যন্ত সাইবারযুদ্ধে ধীরে ধীরে অগ্রসর হচ্ছিল। এর পেছনে বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে। যেমন পুতিন হয়তো যুদ্ধের এই সন্ধিক্ষণে তার কৌশলে সাইবার আক্রমণ অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেননি। অথবা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুত প্রতিশোধ এড়াতে সাইবারযুদ্ধে ধীরগতির নীতি অবলম্বন করেছেন পুতিন। কিংবা পুতিন হয়তো একটি দীর্ঘ খেলা খেলতে চাইছেন।’
তবে ডিজিটাল আক্রমণ ধীরগতিতে হলেও চলছে, থেমে নেই; বরং স্থলযুদ্ধর ডামাডোলের কারণে তা পুরোপুরি বোঝা যাচ্ছে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড প্রদানকারী সংস্থা ভিসাতের ১০ হাজারেরও বেশি মডেম হ্যাক হয়ে যায়। এই হ্যাকের পেছনে রাশিয়াকে দায়ী করেছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
এ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার বিরুদ্ধে প্রযুক্তি খাতসহ আরও কয়েকটি অতিরিক্ত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে প্রমাণ রয়েছে যে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ রাশিয়ার জন্য ‘একটি কৌশলগত বিপর্যয়’ ছিল এবং নিষেধাজ্ঞা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রাশিয়ার বিপর্যয়কর পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।
বর্তমানে ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ। বিশ্বের ৬২ শতাংশ মুসলিম এশিয়া–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বসবাস করেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মুসলিমের বাস ইন্দোনেশিয়া, ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, ইরান এবং তুরস্কে।
৪১ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রে উন্নত প্রযুক্তির চিপ উৎপাদনে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে বিশ্বের সর্ববৃহৎ চিপ উৎপাদক কোম্পানি তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি (টিএসএমসি)। মূলত, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের কশাঘাত থেকে বাঁচতেই এই উদ্যোগ নিচ্ছে টিএসএমসি।
৪৩ মিনিট আগেরাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ শুরুর পরপরই ইউরোপের প্রধান শক্তিগুলো তাদের দেশে থাকা রাশিয়ার বিপুল পরিমাণ অর্থ-সম্পদ জব্দ করে। এবার সেই অর্থ-সম্পদের মধ্য থেকে প্রায় ২১০ বিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত করার প্রচেষ্টা নিতে যাচ্ছে ইউরোপ। তাদের দাবি, ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি তৈরির পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই অর্থ...
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মস্কোর সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ করতে চান। আর এরই অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা...
২ ঘণ্টা আগে