জাপানের বিখ্যাত ডিসকাউন্ট চেইনশপ ডাইসোর প্রতিষ্ঠাতা হিরোতাকে ইয়ানো মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। ১২ ফেব্রুয়ারি মারা যান জাপানি এই ধনকুবের। গতকাল সোমবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ১২ ফেব্রুয়ারি হিরোতাকে ইয়ানো মারা যান। এরই মধ্যে তাঁর পরিবারের কাছে স্বজনদের নিয়ে ছোট পরিসরে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। জাপানে তাঁর প্রতিষ্ঠিত চেইনশপ ডাইসো ১০০ ইয়েনের দোকান নামে পরিচিত। কারণ, তাঁর দোকানে ছাড়ের মাধ্যমে ১০০ ইয়েনের বেশি মূল্যের অনেক পণ্যই ১০০ ইয়েন বা তারও কম দামে বিক্রি করা হয়।
ডাইসোর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানানো যাচ্ছে, ডাইসো ইন্ডাস্ট্রিজ কোম্পানি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট হিরোতাকে ইয়ানো গত সোমবার মারা গেছেন। তাঁর স্মৃতিতে খুব শিগগির একটি স্মরণসভার আয়োজন করা হবে।’
হিরোতাকে ইয়ানো ১৯৬৭ সালে টোকিওর চুয়ো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। পরে তিনি তাঁর শ্বশুরের মৎস্য ব্যবসায় যুক্ত হন। কিন্তু কিছুদিন পর তাঁর শ্বশুরের ব্যবসা দেউলিয়া হয়ে যায়। এরপর ১৯৭২ সালে মাত্র ২৯ বছর বয়সে ইয়ানো সোতেন বা ইয়ানো স্টোর নামে প্রথম দোকান চালু করেন।
এর ৫ বছর পর নাম পরিবর্তন করে সোতেনের নাম বদলে ‘ডাইসো’ রাখেন। ডাইসোর অর্থ বড় কিছু তৈরি করা। তাঁর দোকানের বিশেষত্ব হলো, সেখানে মাত্র ১০০ ইয়েনে সব ধরনের পণ্যই পাওয়া যেত দেখে তাঁর এই উদ্যোগ ব্যাপক সাফল্য লাভ করে।
বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, পণ্যের ভিন্ন ভিন্ন দাম নির্ধারণ করাটা সময়সাপেক্ষ। তাই ইয়ানো ও তাঁর স্ত্রী কাতসুয়ো এ পদ্ধতি অবলম্বন করেন। তাঁর ব্যবসা সফল হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল তৎকালীন জাপানের স্থবির অর্থনীতি ও মানুষের ব্যয় কমানোর প্রবণতা।
ইয়ানোর এই ব্যবসায় মডেল বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। এশিয়া, উত্তর আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্যসহ সারা বিশ্বে ডাইসোর হাজারখানেক শপ আছে। ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ জাপানে ৪ হাজার ৩৬০টি এবং বিশ্বে প্রায় ১ হাজারটি দোকান চালু ছিল। তবে দোকানটির ব্যবসায় নীতিতে সামান্য পরিবর্তন এসেছে। বর্তমানে বিশ্ববাজারের সঙ্গে তাল মেলাতে ডাইসোতে ১০০ ইয়েনের গুণিতকে অনেক পণ্য বিক্রি করা হয়।
জাপানের বিখ্যাত ডিসকাউন্ট চেইনশপ ডাইসোর প্রতিষ্ঠাতা হিরোতাকে ইয়ানো মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। ১২ ফেব্রুয়ারি মারা যান জাপানি এই ধনকুবের। গতকাল সোমবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ১২ ফেব্রুয়ারি হিরোতাকে ইয়ানো মারা যান। এরই মধ্যে তাঁর পরিবারের কাছে স্বজনদের নিয়ে ছোট পরিসরে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। জাপানে তাঁর প্রতিষ্ঠিত চেইনশপ ডাইসো ১০০ ইয়েনের দোকান নামে পরিচিত। কারণ, তাঁর দোকানে ছাড়ের মাধ্যমে ১০০ ইয়েনের বেশি মূল্যের অনেক পণ্যই ১০০ ইয়েন বা তারও কম দামে বিক্রি করা হয়।
ডাইসোর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানানো যাচ্ছে, ডাইসো ইন্ডাস্ট্রিজ কোম্পানি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট হিরোতাকে ইয়ানো গত সোমবার মারা গেছেন। তাঁর স্মৃতিতে খুব শিগগির একটি স্মরণসভার আয়োজন করা হবে।’
হিরোতাকে ইয়ানো ১৯৬৭ সালে টোকিওর চুয়ো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। পরে তিনি তাঁর শ্বশুরের মৎস্য ব্যবসায় যুক্ত হন। কিন্তু কিছুদিন পর তাঁর শ্বশুরের ব্যবসা দেউলিয়া হয়ে যায়। এরপর ১৯৭২ সালে মাত্র ২৯ বছর বয়সে ইয়ানো সোতেন বা ইয়ানো স্টোর নামে প্রথম দোকান চালু করেন।
এর ৫ বছর পর নাম পরিবর্তন করে সোতেনের নাম বদলে ‘ডাইসো’ রাখেন। ডাইসোর অর্থ বড় কিছু তৈরি করা। তাঁর দোকানের বিশেষত্ব হলো, সেখানে মাত্র ১০০ ইয়েনে সব ধরনের পণ্যই পাওয়া যেত দেখে তাঁর এই উদ্যোগ ব্যাপক সাফল্য লাভ করে।
বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, পণ্যের ভিন্ন ভিন্ন দাম নির্ধারণ করাটা সময়সাপেক্ষ। তাই ইয়ানো ও তাঁর স্ত্রী কাতসুয়ো এ পদ্ধতি অবলম্বন করেন। তাঁর ব্যবসা সফল হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল তৎকালীন জাপানের স্থবির অর্থনীতি ও মানুষের ব্যয় কমানোর প্রবণতা।
ইয়ানোর এই ব্যবসায় মডেল বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। এশিয়া, উত্তর আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্যসহ সারা বিশ্বে ডাইসোর হাজারখানেক শপ আছে। ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ জাপানে ৪ হাজার ৩৬০টি এবং বিশ্বে প্রায় ১ হাজারটি দোকান চালু ছিল। তবে দোকানটির ব্যবসায় নীতিতে সামান্য পরিবর্তন এসেছে। বর্তমানে বিশ্ববাজারের সঙ্গে তাল মেলাতে ডাইসোতে ১০০ ইয়েনের গুণিতকে অনেক পণ্য বিক্রি করা হয়।
সর্বশেষ সংখ্যার প্রচ্ছদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছবি প্রকাশ করেছে টাইম ম্যাগাজিন। কিন্তু এই ছবি পছন্দ না হওয়ায় ম্যাগাজিনটির ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প। দাবি করেছেন—ছবিতে তাঁর চুল ‘গায়েব’ করে দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেমাদাগাস্কারের সামরিক বাহিনী দেশটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বলে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় রেডিওতে ঘোষণা দিয়েছেন কর্নেল মাইকেল র্যান্ড্রিয়ানিরিনা। জেন-জি আন্দোলনের জেরে প্রেসিডেন্ট অ্যান্দ্রি রাজোয়েলিনা দেশ ত্যাগ করার পর এ ঘোষণা এসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেগাজা ও মিসরের মধ্যে অবস্থিত রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং দিয়েই মূলত গাজায় মানবিক সহায়তা পাঠানো হয়। কিন্তু এই ক্রসিং এখনো খুলে দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। এর ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে মানবিক সহায়তার প্রবাহ কমে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগেমিসরে অনুষ্ঠিত গাজা সম্মেলনে ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনিকে দেখে ‘বিউটিফুল’ বা ‘সুন্দরী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (১৩ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত ওই সম্মেলনের মঞ্চে একমাত্র নারী নেতা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেলোনি।
১২ ঘণ্টা আগে