ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি বলেছেন, কখনো কখনো সমস্যার সমাধানে ক্ষেপণাস্ত্রও ভালো কাজে আসে। মূলত, গত এপ্রিলের ১৪ তারিখে ইসরায়েলে ইরানি হামলার বিষয়টি নিয়ে টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক সাক্ষাৎকারে রাইসি এ মন্তব্য করেন। ইরানের সংবাদমাধ্যম তেহরান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত মঙ্গলবার সম্প্রচারিত এই সাক্ষাৎকারে ইরানের প্রেসিডেন্ট দাবি করেন, গত ১৪ এপ্রিল ইরান ‘অপারেশন ট্রু প্রমিজ’ নামে যে হামলা চালিয়েছিল, সেটি তেহরানের তরফ থেকে ‘বিপ্লবী যৌক্তিকতার’ স্পষ্ট প্রদর্শন ছিল। একই সঙ্গে এই অপারেশন রণক্ষেত্র এবং কূটনৈতিক সমন্বয়ের এক অনন্য নজির।
সাক্ষাৎকারে ইরানের প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের যে সংকট, তার সমাধান কী? ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, নাকি কূটনীতি? কিংবা উভয়ই? জবাবে রাইসি বলেন, ‘আমরা অতীতে অনেকবার জোর দিয়ে বলেছি যে, যারা আমাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায়, তাদের প্রতি আমরা আন্তরিকতার হাত বাড়াতে প্রস্তুত। কিন্তু কিছু দেশ বিগত ৪৫ বছর ধরে লাগাতার ইরানভীতি ছড়িয়ে যাচ্ছে।’
এ সময় ইরানের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘কখনো কখনো সমস্যার সমাধান ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে করতে হয়, আবার কখনো কখনো তা আলোচনার মাধ্যমেও করতে হয়।’
সাক্ষাৎকারে ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের যুদ্ধকে গণহত্যা, শিশুহত্যা ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের উদাহরণ হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, গাজায় ইহুদিবাদী শাসকেরা সাত মাস ধরে ক্রমাগত অপরাধ চালিয়ে যাওয়ার পরও আজ সবাই বিশ্বাস করেন যে, এই যুদ্ধের প্রকৃত বিজয়ী ফিলিস্তিনের সহনশীল জনগণ। এখানে ইহুদিবাদী শাসকশ্রেণি ও তার সমর্থকেরা হেরে গেছে।’
হামাস যুদ্ধবিরতি মেনে নেওয়ার পরও গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার বিষয়টিকে ইসরায়েলের জন্য ‘লজ্জা ও অপমানজনক’ বলে অভিহিত করেন রাইসি। তিনি বলেন, ‘আজ ন্যায়বিচারের জন্য বিক্ষোভ কেবল পশ্চিমা বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই নয়, বিশ্বের সর্বত্র শোনা যাচ্ছে এবং এই ব্যর্থতাগুলোই ইহুদিবাদী শাসকদের হতাশাগ্রস্ত করেছে এবং এই হতাশার অন্যতম প্রকাশ ছিল সিরিয়ায় ইরানি কনস্যুলেটে হামলা।’
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি বলেছেন, কখনো কখনো সমস্যার সমাধানে ক্ষেপণাস্ত্রও ভালো কাজে আসে। মূলত, গত এপ্রিলের ১৪ তারিখে ইসরায়েলে ইরানি হামলার বিষয়টি নিয়ে টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক সাক্ষাৎকারে রাইসি এ মন্তব্য করেন। ইরানের সংবাদমাধ্যম তেহরান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত মঙ্গলবার সম্প্রচারিত এই সাক্ষাৎকারে ইরানের প্রেসিডেন্ট দাবি করেন, গত ১৪ এপ্রিল ইরান ‘অপারেশন ট্রু প্রমিজ’ নামে যে হামলা চালিয়েছিল, সেটি তেহরানের তরফ থেকে ‘বিপ্লবী যৌক্তিকতার’ স্পষ্ট প্রদর্শন ছিল। একই সঙ্গে এই অপারেশন রণক্ষেত্র এবং কূটনৈতিক সমন্বয়ের এক অনন্য নজির।
সাক্ষাৎকারে ইরানের প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের যে সংকট, তার সমাধান কী? ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, নাকি কূটনীতি? কিংবা উভয়ই? জবাবে রাইসি বলেন, ‘আমরা অতীতে অনেকবার জোর দিয়ে বলেছি যে, যারা আমাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায়, তাদের প্রতি আমরা আন্তরিকতার হাত বাড়াতে প্রস্তুত। কিন্তু কিছু দেশ বিগত ৪৫ বছর ধরে লাগাতার ইরানভীতি ছড়িয়ে যাচ্ছে।’
এ সময় ইরানের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘কখনো কখনো সমস্যার সমাধান ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে করতে হয়, আবার কখনো কখনো তা আলোচনার মাধ্যমেও করতে হয়।’
সাক্ষাৎকারে ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের যুদ্ধকে গণহত্যা, শিশুহত্যা ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের উদাহরণ হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, গাজায় ইহুদিবাদী শাসকেরা সাত মাস ধরে ক্রমাগত অপরাধ চালিয়ে যাওয়ার পরও আজ সবাই বিশ্বাস করেন যে, এই যুদ্ধের প্রকৃত বিজয়ী ফিলিস্তিনের সহনশীল জনগণ। এখানে ইহুদিবাদী শাসকশ্রেণি ও তার সমর্থকেরা হেরে গেছে।’
হামাস যুদ্ধবিরতি মেনে নেওয়ার পরও গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার বিষয়টিকে ইসরায়েলের জন্য ‘লজ্জা ও অপমানজনক’ বলে অভিহিত করেন রাইসি। তিনি বলেন, ‘আজ ন্যায়বিচারের জন্য বিক্ষোভ কেবল পশ্চিমা বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই নয়, বিশ্বের সর্বত্র শোনা যাচ্ছে এবং এই ব্যর্থতাগুলোই ইহুদিবাদী শাসকদের হতাশাগ্রস্ত করেছে এবং এই হতাশার অন্যতম প্রকাশ ছিল সিরিয়ায় ইরানি কনস্যুলেটে হামলা।’
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১৩ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৬ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগে