ভারতের অরুণাচল প্রদেশ এবং দক্ষিণ চীন সাগরকে নিয়ে মানচিত্র প্রকাশ করেছিল চীন, যা প্রতিবেশী দেশগুলোকে ক্ষুব্ধ করেছে। এ নিয়ে ভারতসহ মোট চারটি দেশ চীনের নতুন মানচিত্রকে প্রত্যাখ্যান করে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কয়েক দিন আগে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের ভূখণ্ডের মানচিত্র হালনাগাদ করে চীন। মানচিত্রের ২০২৩ সালের সংস্করণে ভারতের অরুণাচল প্রদেশ এবং আকসাই চিন অঞ্চলকে চীনের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছে। একই সঙ্গে দক্ষিণ চীন সাগরের বিভিন্ন বিতর্কিত দ্বীপকেও নিজেদের বলে দাবি করা হয় নতুন মানচিত্রে।
পরে ভারত চীনের এই নতুন মানচিত্রের ব্যাপক সমালোচনা করে এবং তীব্র প্রতিবাদ জানায়। দেশটি নতুন এই মানচিত্রকে প্রত্যাখ্যান করে। এবার ভারতের সঙ্গে সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া এবং ফিলিপাইন।
ভিয়েতনাম দেশটির সরকারি সংবাদ সংস্থায় প্রকাশ করা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, চীন আনুষ্ঠানিকভাবে যে মানচিত্র প্রকাশ করেছে তা ভিয়েতনামের মালিকানাধীন স্প্রাটলি এবং প্যারাসেলস দ্বীপপুঞ্জের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন এবং এই অঞ্চলের জলসীমার ওপর চীনের অবৈধ হস্তক্ষেপ। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ফাম থু হাঙ বলেছেন, এই মানচিত্র অবৈধ।
ভিয়েতনাম ছাড়াও ভারতও এই মানচিত্র প্রত্যাখ্যান করেছে। ফিলিপাইনের সরকার চীনের নতুন মানচিত্রকে স্বীকৃতি দেয়নি। পাশাপাশি মালয়েশিয়ার সরকারও চীনের এমন মানচিত্র প্রকাশের বিরোধিতা করে তীব্র ভাষায় প্রতিবাদ জানিয়ে অভিযোগ করেছে, বেইজিং মালয়েশিয়ার নিজ ভূখণ্ডের ওপর দাবি প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে।
বেইজিংয়ে সংবাদ সম্মেলনের সময় চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেছেন, চীন সরকার আশা করে যে, সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো যেকোনো দাবির বিষয়ে বস্তুনিষ্ঠ থাকবে এবং বিষয়টিকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা থেকে বিরত থাকবে।
গত ২৮ আগস্ট প্রকাশিত মানচিত্রটিতে অরুণাচল প্রদেশকে চীনের দক্ষিণ তিব্বত বলে দাবি করা হয়েছে। আর বলা হয়েছে, ১৯৬২ সালে চীন-ভারত যুদ্ধে আকসাই চিন নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ করে নেওয়া হয়েছে। তাইওয়ান এবং বিতর্কিত দক্ষিণ চীন সাগরকেও নতুন মানচিত্রে চীনা ভূখণ্ডের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
মানচিত্রে দক্ষিণ চীন সাগরের একটি বড় অংশের মালিকানা দাবি করেছে চীন। ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া এবং ব্রুনাইও দক্ষিণ চীন সাগর এলাকার মালিকানা দাবি করে। এই সাগরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এই অঞ্চলে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা বেশ পুরোনো।
ভারতের অরুণাচল প্রদেশ এবং দক্ষিণ চীন সাগরকে নিয়ে মানচিত্র প্রকাশ করেছিল চীন, যা প্রতিবেশী দেশগুলোকে ক্ষুব্ধ করেছে। এ নিয়ে ভারতসহ মোট চারটি দেশ চীনের নতুন মানচিত্রকে প্রত্যাখ্যান করে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কয়েক দিন আগে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের ভূখণ্ডের মানচিত্র হালনাগাদ করে চীন। মানচিত্রের ২০২৩ সালের সংস্করণে ভারতের অরুণাচল প্রদেশ এবং আকসাই চিন অঞ্চলকে চীনের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছে। একই সঙ্গে দক্ষিণ চীন সাগরের বিভিন্ন বিতর্কিত দ্বীপকেও নিজেদের বলে দাবি করা হয় নতুন মানচিত্রে।
পরে ভারত চীনের এই নতুন মানচিত্রের ব্যাপক সমালোচনা করে এবং তীব্র প্রতিবাদ জানায়। দেশটি নতুন এই মানচিত্রকে প্রত্যাখ্যান করে। এবার ভারতের সঙ্গে সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া এবং ফিলিপাইন।
ভিয়েতনাম দেশটির সরকারি সংবাদ সংস্থায় প্রকাশ করা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, চীন আনুষ্ঠানিকভাবে যে মানচিত্র প্রকাশ করেছে তা ভিয়েতনামের মালিকানাধীন স্প্রাটলি এবং প্যারাসেলস দ্বীপপুঞ্জের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন এবং এই অঞ্চলের জলসীমার ওপর চীনের অবৈধ হস্তক্ষেপ। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ফাম থু হাঙ বলেছেন, এই মানচিত্র অবৈধ।
ভিয়েতনাম ছাড়াও ভারতও এই মানচিত্র প্রত্যাখ্যান করেছে। ফিলিপাইনের সরকার চীনের নতুন মানচিত্রকে স্বীকৃতি দেয়নি। পাশাপাশি মালয়েশিয়ার সরকারও চীনের এমন মানচিত্র প্রকাশের বিরোধিতা করে তীব্র ভাষায় প্রতিবাদ জানিয়ে অভিযোগ করেছে, বেইজিং মালয়েশিয়ার নিজ ভূখণ্ডের ওপর দাবি প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে।
বেইজিংয়ে সংবাদ সম্মেলনের সময় চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেছেন, চীন সরকার আশা করে যে, সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো যেকোনো দাবির বিষয়ে বস্তুনিষ্ঠ থাকবে এবং বিষয়টিকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা থেকে বিরত থাকবে।
গত ২৮ আগস্ট প্রকাশিত মানচিত্রটিতে অরুণাচল প্রদেশকে চীনের দক্ষিণ তিব্বত বলে দাবি করা হয়েছে। আর বলা হয়েছে, ১৯৬২ সালে চীন-ভারত যুদ্ধে আকসাই চিন নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ করে নেওয়া হয়েছে। তাইওয়ান এবং বিতর্কিত দক্ষিণ চীন সাগরকেও নতুন মানচিত্রে চীনা ভূখণ্ডের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
মানচিত্রে দক্ষিণ চীন সাগরের একটি বড় অংশের মালিকানা দাবি করেছে চীন। ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া এবং ব্রুনাইও দক্ষিণ চীন সাগর এলাকার মালিকানা দাবি করে। এই সাগরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এই অঞ্চলে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা বেশ পুরোনো।
পাকিস্তানের সঙ্গে বর্তমান যুদ্ধবিরতি ‘শর্তসাপেক্ষ’ ও সিন্ধু পানিচুক্তিসহ কূটনৈতিক পদক্ষেপগুলো নিয়ে ভারতের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও পেহেলগাম হামলার জেরে দুই দেশের মধ্যে যে কূটনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল, তার সমাধান সহজে হবে
১ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসার মাত্র ঘণ্টা তিনেক পরেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল কাশ্মীর উপত্যকা। শনিবার রাত ৮টার দিকে শ্রীনগরের রামবাগ এলাকায় শক্তিশালী বিস্ফোরণে এক শিশুসহ তিনজন আহত হন। এর পর থেকেই উপত্যকার একাধিক শহরে ব্ল্যাকআউট ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচারদিনের টানা সংঘর্ষের পর যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যস্থতায় ভারত ও পাকিস্তান ’পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণা করেছে। কাশ্মীর ইস্যুকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া এই উত্তেজনা এখন সাময়িকভাবে প্রশমিত হলেও, দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নির্ভর করবে আলোচনার ধারাবাহিকতা ও আন্তরিকতার ওপর।
২ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতির ঠিক কয়েক ঘণ্টা আগে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেন পাকিস্তানের একজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা। এরপর বেলা ৩টা ৩৫ মিনিটে উভয় দেশের সামরিক অভিযান পরিচালনাকারী (ডিজিএমও) শীর্ষ কর্মকর্তারা নিজেদের মধ্যে কথা বলেন। তারপর ভারতীয় সময় বিকেল ৫টা (ব্রিটিশ সময় দুপুর ১২:৩০) থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
২ ঘণ্টা আগে