রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ শেষে কাজাখস্তানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছে সেখানকার মানুষ। তবে ব্যাপক ধরপাকড় ও মারধরের স্মৃতি এখনো তাড়া করে বেড়াচ্ছে আন্দোলনকারীদের। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, ইউনিফর্ম পরিহিত সশস্ত্র ব্যক্তিরা কাজাখস্তানের হাসপাতালগুলোর ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে তল্লাশি করেছিলেন। চিৎকার করে বলেছিলেন, গণ-আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের খোঁজ করছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে আহত আন্দোলনকারীদের সেই সময়ের দুর্বিষহ স্মৃতির কথা তুলে ধরেছে।
বিবিসি বলছে, সহিংসতার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে সে সময় হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছিলেন এক নারী। তিনি বলেন, ‘ইউনিফর্ম পরা লোকেরা হাসপাতালে আসেন। তাঁদের মধ্যে থাকা একজন চিৎকার করে বলেন, ফের প্রতিবাদ করলে মেরে ফেলা হবে।’
গুলিবিদ্ধ ওই নারী জানান, অস্ত্রধারী ব্যক্তিরা পুলিশের বিশেষ বাহিনী কিংবা নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য। সরকারবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেওয়া লোকদের খুঁজে খুঁজে গ্রেপ্তার করছিল তারা।
নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা গুলিবিদ্ধ ওই নারীকে তুলে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি এত বেশি আহত হয়েছিলেন যে হাঁটতেই পারছিলেন না।
আন্দোলনের সময়ের বর্ণনা দিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ ওই নারী বলেন, ‘পরিস্থিতি হঠাৎ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। গোলাগুলি ও স্টান গ্রেনেডের শব্দে চত্বর কেঁপে ওঠে। আমার পায়ে গুলি লাগে। পা থেকে রক্ত ঝরছিল। আমাকে একটি ট্রাকে করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। আমার পায়ের ওপর আরও অনেকেই অচেতন হয়ে শুয়ে ছিল।’
উল্লেখ্য, চলতি বছরের জানুয়ারিতে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামে কাজাখস্তানের মানুষ। সেই আন্দোলন রূপ নেয় সহিংসতায়। রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ২২৫ জন প্রাণ হারান। গ্রেপ্তার করা হয় ১০ হাজার জনকে।
রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ শেষে কাজাখস্তানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছে সেখানকার মানুষ। তবে ব্যাপক ধরপাকড় ও মারধরের স্মৃতি এখনো তাড়া করে বেড়াচ্ছে আন্দোলনকারীদের। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, ইউনিফর্ম পরিহিত সশস্ত্র ব্যক্তিরা কাজাখস্তানের হাসপাতালগুলোর ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে তল্লাশি করেছিলেন। চিৎকার করে বলেছিলেন, গণ-আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের খোঁজ করছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে আহত আন্দোলনকারীদের সেই সময়ের দুর্বিষহ স্মৃতির কথা তুলে ধরেছে।
বিবিসি বলছে, সহিংসতার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে সে সময় হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছিলেন এক নারী। তিনি বলেন, ‘ইউনিফর্ম পরা লোকেরা হাসপাতালে আসেন। তাঁদের মধ্যে থাকা একজন চিৎকার করে বলেন, ফের প্রতিবাদ করলে মেরে ফেলা হবে।’
গুলিবিদ্ধ ওই নারী জানান, অস্ত্রধারী ব্যক্তিরা পুলিশের বিশেষ বাহিনী কিংবা নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য। সরকারবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেওয়া লোকদের খুঁজে খুঁজে গ্রেপ্তার করছিল তারা।
নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা গুলিবিদ্ধ ওই নারীকে তুলে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি এত বেশি আহত হয়েছিলেন যে হাঁটতেই পারছিলেন না।
আন্দোলনের সময়ের বর্ণনা দিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ ওই নারী বলেন, ‘পরিস্থিতি হঠাৎ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। গোলাগুলি ও স্টান গ্রেনেডের শব্দে চত্বর কেঁপে ওঠে। আমার পায়ে গুলি লাগে। পা থেকে রক্ত ঝরছিল। আমাকে একটি ট্রাকে করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। আমার পায়ের ওপর আরও অনেকেই অচেতন হয়ে শুয়ে ছিল।’
উল্লেখ্য, চলতি বছরের জানুয়ারিতে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামে কাজাখস্তানের মানুষ। সেই আন্দোলন রূপ নেয় সহিংসতায়। রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ২২৫ জন প্রাণ হারান। গ্রেপ্তার করা হয় ১০ হাজার জনকে।
স্থানীয় এক দোকানদার বিবিসির প্রতিবেদককে বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান সহিংসতার জন্য ভারত ও পাকিস্তান একে অপরকে দোষ দিচ্ছে।’ তিনি বিশ্বাস করেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জবাব দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। তিনি এই সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসারও কোনো সহজ পথ দেখছেন না। তিনি বলেন, ‘আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুদ্ধ বিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান। আজ শনিবার (১০ মে) ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তান পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। উভয় দেশকে অভিনন
২ ঘণ্টা আগেভারতের ‘অপারেশন সিন্দুর’ এর জবাবে ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসৌস’ ঘোষণা করেছে পাকিস্তান। একের পর এক হামলা-পাল্টা হামলায় সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা। এ অবস্থায় উত্তর ও পশ্চিম ভারতের ৩২টি বিমানবন্দরে বেসামরিক বিমান চলাচল আগামী বৃহস্পতিবার (১৫ মে) পর্যন্ত স্থগিত করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল মহাপরিদপ্তর (ডিজিসিএ)।
৫ ঘণ্টা আগেযুদ্ধের উত্তেজনা বাড়তে থাকায় সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত সরকার। গতকাল ৬ মে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টেরিটোরিয়াল আর্মি বিধিমালা, ১৯৪৮-এর ৩৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী সেনাপ্রধানকে টেরিটোরিয়াল আর্মির প্রতিটি কর্মকর্তা ও সদস্যকে প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দেশ দেওয়ার ক্ষমতা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার...
৭ ঘণ্টা আগে