শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন দেশটির সেনাবাহিনীর সাবেক ফিল্ড মার্শাল শরৎ ফনসেকা। পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য রাজি থাকলে প্রেসিডেন্সি নিতে আগ্রহী বলে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জানিয়েছেন তিনি।
শ্রীলঙ্কার সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিররের প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ বৃহস্পতিবার শ্রীলঙ্কার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ ব্রিফিং করেন শরৎ ফনসেকা। এ সময় তিনি দেশটির প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে শরৎ ফনসেকা বলেন, ‘এসএলপিপির (শ্রীলঙ্কা পদুজানা পেরামুনা) কয়েকজন এমপিসহ পার্লামেন্টের কিছু সদস্য আমাকে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আহ্বান জানিয়েছেন। আমাকে নির্বাচন করা হলে আমি এই পদ নিতে রাজি আছি।’
প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়টি তাঁর নেতা সাজিথ প্রেমাদাসা জানেন কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে শরৎ ফনসেকা বলেন, ‘এটা আমার ব্যক্তিগত বিষয়, নেতার কাছে বলার প্রয়োজন নেই।’
সংবাদ সম্মেলনে বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে শরৎ ফনসেকা বলেন, দখলকৃত রাষ্ট্রীয় ভবন তাড়াহুড়া করে ছেড়ে যাওয়ার দরকার নেই।
এর আগে ব্যাপক গণবিক্ষোভের মুখে গতকাল বুধবার শ্রীলঙ্কা থেকে মালদ্বীপে পালিয়ে যান দেশটির প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে। পালিয়ে যাওয়ার আগে তিনি প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহেকে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টে নিয়োগ করে গেছেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে রনিল বিক্রমাসিংহে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন এবং পশ্চিম প্রদেশে কারফিউ জারি করেছেন।
রনিল বিক্রমাসিংহে চলমান বিক্ষোভ থামাতে এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ‘যা যা করা প্রয়োজন তা করতে’ সেনাবাহিনীকে আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এ তথ্য জানিয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
প্রধানমন্ত্রীর এমন আহ্বান সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা গ্রহণের ইঙ্গিত কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে কলম্বোর মানবাধিকার আইনজীবী ভবানী ফনসেকা বিবিসিকে বলেছিলেন, ‘শ্রীলঙ্কার ইতিহাসে এমন কোনো নজির নেই যে সেনাবাহিনী সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে। সেনাবাহিনী সব সময়ই সরকার ও রাজনীতি থেকে দূরে থেকেছে।’
তবে শরৎ ফনসেকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার এই আগ্রহ প্রকাশ কিন্তু অন্য বিষয় সামনে নিয়ে আসছে।
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন দেশটির সেনাবাহিনীর সাবেক ফিল্ড মার্শাল শরৎ ফনসেকা। পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য রাজি থাকলে প্রেসিডেন্সি নিতে আগ্রহী বলে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জানিয়েছেন তিনি।
শ্রীলঙ্কার সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিররের প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ বৃহস্পতিবার শ্রীলঙ্কার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ ব্রিফিং করেন শরৎ ফনসেকা। এ সময় তিনি দেশটির প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে শরৎ ফনসেকা বলেন, ‘এসএলপিপির (শ্রীলঙ্কা পদুজানা পেরামুনা) কয়েকজন এমপিসহ পার্লামেন্টের কিছু সদস্য আমাকে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আহ্বান জানিয়েছেন। আমাকে নির্বাচন করা হলে আমি এই পদ নিতে রাজি আছি।’
প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়টি তাঁর নেতা সাজিথ প্রেমাদাসা জানেন কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে শরৎ ফনসেকা বলেন, ‘এটা আমার ব্যক্তিগত বিষয়, নেতার কাছে বলার প্রয়োজন নেই।’
সংবাদ সম্মেলনে বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে শরৎ ফনসেকা বলেন, দখলকৃত রাষ্ট্রীয় ভবন তাড়াহুড়া করে ছেড়ে যাওয়ার দরকার নেই।
এর আগে ব্যাপক গণবিক্ষোভের মুখে গতকাল বুধবার শ্রীলঙ্কা থেকে মালদ্বীপে পালিয়ে যান দেশটির প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে। পালিয়ে যাওয়ার আগে তিনি প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহেকে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টে নিয়োগ করে গেছেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে রনিল বিক্রমাসিংহে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন এবং পশ্চিম প্রদেশে কারফিউ জারি করেছেন।
রনিল বিক্রমাসিংহে চলমান বিক্ষোভ থামাতে এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ‘যা যা করা প্রয়োজন তা করতে’ সেনাবাহিনীকে আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এ তথ্য জানিয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
প্রধানমন্ত্রীর এমন আহ্বান সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা গ্রহণের ইঙ্গিত কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে কলম্বোর মানবাধিকার আইনজীবী ভবানী ফনসেকা বিবিসিকে বলেছিলেন, ‘শ্রীলঙ্কার ইতিহাসে এমন কোনো নজির নেই যে সেনাবাহিনী সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে। সেনাবাহিনী সব সময়ই সরকার ও রাজনীতি থেকে দূরে থেকেছে।’
তবে শরৎ ফনসেকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার এই আগ্রহ প্রকাশ কিন্তু অন্য বিষয় সামনে নিয়ে আসছে।
আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর পূর্বসূরি বারাক ওবামাকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের’ অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘রাশিয়াগেট’ এবং ‘ভোট জালিয়াতি’ নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তিনি ওবামা এবং তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চান।
২৯ মিনিট আগেতৃণমূল কংগ্রেস এই সিদ্ধান্তকে ‘রাজনৈতিক ভণ্ডামি’ বলে আখ্যা দিয়েছে। তাদের দাবি, ‘এ রাজ্যে যাদের বাংলা ভাষাভাষী বলে নিপীড়ন করা হচ্ছে, সেই একই দল অন্য রাজ্যে তাদের জমি দিচ্ছে! এটা দুমুখো রাজনীতি।’
১ ঘণ্টা আগেইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তাঁর দেশ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যেকোনো যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এমনকি, দুই দেশের মধ্যে যে যুদ্ধবিরতি চলছে তা নিয়েও তিনি খুব একটা আশাবাদী নন। তবুও ইরান পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করবে না। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেগাজা থেকে নিজেদের ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকদের সরিয়ে নিতে চায় ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি। শিগগিরই তাঁদের উপত্যকা থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা করতে ইসরায়েলের প্রতি আকুতি জানিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ অনুরোধ জানিয়েছে এ
৩ ঘণ্টা আগে