পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও চীনের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার শূন্যের খুব কাছাকাছি। এই অবস্থায় দেশগুলো দম্পতিগুলোকে সন্তান গ্রহণে উৎসাহিত করতে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে। সর্বশেষ দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার পরিকল্পনা করেছে, তারা দেশটির দম্পতিগুলোকে সন্তান লালন-পালনের ভর্তুকি হিসেবে ১০ কোটি ওন বা ১ লাখ ১২ হাজার ডলার দেবে; যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ কোটি ২৩ লাখ টাকার কাছাকাছি।
অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজ জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার সিভিল রাইটস কমিশন গত এপ্রিল মাসে একটি জরিপ চালিয়েছে—কেন দম্পতিরা সন্তান নিচ্ছেন না। সেই জরিপের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে তারা এই ভর্তুকি দেওয়ার প্রস্তাব করেছে। এ ছাড়া জরিপ, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সাধারণ নাগরিকদের মতামতও নিয়েছে।
সেই জরিপের ভিত্তিতে সিভিল রাইটস কমিশন বার্ষিক ২৩ লাখ কোটি ওন বা ২৬ মিলিয়ন ডলার বাজেট বরাদ্দের প্রস্তাব দিয়েছে। এই অর্থ দেশটির নিম্ন জন্মহার রোধের জন্য বরাদ্দ বাজেটের প্রায় অর্ধেক এবং এর পুরোটাই দেওয়া হবে প্রণোদনা বা ভর্তুকি হিসেবে।
কমিশনে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এই জরিপের মাধ্যমে আমরা (জন্মহার বৃদ্ধিতে) সরাসরি আর্থিক ভর্তুকি কার্যকর সমাধান হতে পারে কি না, তা নির্ধারণ করতে দেশের জন্ম প্রচার নীতিগুলো পুনর্মূল্যায়নের পরিকল্পনা করেছি।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘নিম্ন জন্মহার এখন আর কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তির জন্য একচেটিয়া সমস্যা নয়। এটি এমন একটি বিষয়, যা সমাধানের জন্য সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রে একসঙ্গে কাজ করা উচিত।’
এদিকে, গত ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত দক্ষিণ কোরিয়ার পরিসংখ্যান বিভাগের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে দেশটিতে নারীদের সন্তান জন্মদানের হার ছিল গড়ে শূন্য দশমিক ৭৮ শতাংশ, যা ২০২৩ সালে আরও কমে নেমে যায় শূন্য দশমিক ৭২ শতাংশে। সে বছর বিশ্বের সবচেয়ে কম জন্মহারের দেশ ছিল দক্ষিণ কোরিয়া।
পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও চীনের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার শূন্যের খুব কাছাকাছি। এই অবস্থায় দেশগুলো দম্পতিগুলোকে সন্তান গ্রহণে উৎসাহিত করতে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে। সর্বশেষ দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার পরিকল্পনা করেছে, তারা দেশটির দম্পতিগুলোকে সন্তান লালন-পালনের ভর্তুকি হিসেবে ১০ কোটি ওন বা ১ লাখ ১২ হাজার ডলার দেবে; যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ কোটি ২৩ লাখ টাকার কাছাকাছি।
অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজ জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার সিভিল রাইটস কমিশন গত এপ্রিল মাসে একটি জরিপ চালিয়েছে—কেন দম্পতিরা সন্তান নিচ্ছেন না। সেই জরিপের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে তারা এই ভর্তুকি দেওয়ার প্রস্তাব করেছে। এ ছাড়া জরিপ, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সাধারণ নাগরিকদের মতামতও নিয়েছে।
সেই জরিপের ভিত্তিতে সিভিল রাইটস কমিশন বার্ষিক ২৩ লাখ কোটি ওন বা ২৬ মিলিয়ন ডলার বাজেট বরাদ্দের প্রস্তাব দিয়েছে। এই অর্থ দেশটির নিম্ন জন্মহার রোধের জন্য বরাদ্দ বাজেটের প্রায় অর্ধেক এবং এর পুরোটাই দেওয়া হবে প্রণোদনা বা ভর্তুকি হিসেবে।
কমিশনে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এই জরিপের মাধ্যমে আমরা (জন্মহার বৃদ্ধিতে) সরাসরি আর্থিক ভর্তুকি কার্যকর সমাধান হতে পারে কি না, তা নির্ধারণ করতে দেশের জন্ম প্রচার নীতিগুলো পুনর্মূল্যায়নের পরিকল্পনা করেছি।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘নিম্ন জন্মহার এখন আর কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তির জন্য একচেটিয়া সমস্যা নয়। এটি এমন একটি বিষয়, যা সমাধানের জন্য সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রে একসঙ্গে কাজ করা উচিত।’
এদিকে, গত ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত দক্ষিণ কোরিয়ার পরিসংখ্যান বিভাগের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে দেশটিতে নারীদের সন্তান জন্মদানের হার ছিল গড়ে শূন্য দশমিক ৭৮ শতাংশ, যা ২০২৩ সালে আরও কমে নেমে যায় শূন্য দশমিক ৭২ শতাংশে। সে বছর বিশ্বের সবচেয়ে কম জন্মহারের দেশ ছিল দক্ষিণ কোরিয়া।
সম্প্রতি ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ইরান ১ হাজার ৬২ জন মানুষকে হারিয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার। আজ মঙ্গলবার সাপ্তাহিক এক প্রেস ব্রিফিংয়ে ইরানের সরকারি মুখপাত্র ফাতেমেহ মোহাজারানি জানান, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৭৮৬ জন ছিলেন সামরিক বাহিনীর সদস্য এবং ২৭৬ জন ছিলেন বেসামরিক নাগরিক।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে যুক্তরাজ্যে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ১ লাখ ৮ হাজারে, যাঁদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তান। সরকার প্রকাশিত সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, এ বছর পাকিস্তানি আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ৭৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৫৪২ জনে। উল্লেখযোগ্য হারে আবেদন বেড়েছে ভিয়েতনামিজ নাগরি
৩ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার প্রথমবারের মতো মধ্য গাজার দেইর-আল-বালাহে ট্যাংক মোতায়েন করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ ছাড়া, উপত্যকার দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলেও শুরু করেছে স্থল অভিযান। এর আগে এই দুই অঞ্চল থেকে বাসিন্দাদের সরে যেতে নির্দেশ দিয়েছিল ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
৪ ঘণ্টা আগেভারতীয় বিমানবাহিনীতে এখনো রাশিয়ার তৈরি অন্তত ৩৬টি মিগ-২১ যুদ্ধবিমান রয়েছে। তবে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরেই ভারতীয় বিমানবাহিনীর সক্রিয় সেবা থেকে এই যুদ্ধবিমানগুলোকে সরিয়ে নেওয়া হবে। এই যুদ্ধবিমানগুলোর জায়গা নেবে ভারতের নতুন তেজস এমকে১এ যুদ্ধবিমান। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
৪ ঘণ্টা আগে