আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আফগানিস্তানে তালেবানের ক্ষমতায় আসার দুই বছর পূর্তি হয়েছে দুই দিন আগে। এ দুই বছরে নানা নিষেধাজ্ঞা, বিশেষ করে কন্যাশিশু ও নারীর ওপর আরোপ করে পশ্চিমা বিশ্বের কড়া সমালোচনায় রয়েছে দেশটি। এরই মধ্যে গত বুধবার দেশটিতে নিষিদ্ধ করা হলো সব রাজনৈতিক দল। এর অর্থ হলো, দেশটিতে এখন থেকে রাজনৈতিক দলগুলো কোনো কর্মকাণ্ড করতে পারবে না।
তালেবানের দাবি, রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড শরিয়াহ বা ইসলামি আইনের বিরোধী। খবর ডনের।
অন্তর্বর্তীকালীন বিচারমন্ত্রী শেখ মৌলভি আবদুল হাকিম শারাই সংবাদ সম্মেলনে বলেন, দেশে রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকাণ্ড পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছে। কারণ হলো, শরিয়তে এগুলোর কোনো অবস্থান নেই, কোনো স্থান নেই। এই দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় স্বার্থ জড়িত নয়। এমনকি জাতি এগুলো পছন্দ পর্যন্ত করে না।
এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে এটি অন্তত স্পষ্ট, আফগানিস্তানে ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে চাইছে তালেবান। আরও বিস্তারিতভাবে বললে, এ মুহূর্তে তারা দেশটিতে রাজনৈতিক বহুত্ববাদ চাইছে না। তবে, এটি এখনো পরিষ্কার নয়, নিষেধাজ্ঞাটি কখন থেকে কার্যকর করা হয়েছে।
ভয়েস অব আমেরিকার খবরে বলা হয়, ক্ষমতায় আসার দুই বছর পূর্তির এক দিন পরই আফগানিস্তানের নেতারা কার্যত এ ঘোষণা দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৫ আগস্ট সবশেষ যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী পুরোপুরি আফগানিস্তান ত্যাগ করে। একই দিনে দেশটির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। সেদিনই কাবুলসহ সারা দেশে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে তালেবান। ইসলামি আইন কায়েমের ঘোষণা দিয়ে প্রতিষ্ঠা করে ইসলামি আমিরাত।
আফগানিস্তানে তালেবান ক্ষমতা দখলের আগে দেশটির বিচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধিত ছিল ছোট-বড় মিলিয়ে ৭০টির বেশি রাজনৈতিক দল। তবে এখন সেগুলোর উপস্থিতি দেখাই যায় না।
এমনিতেও আফগানিস্তানে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে দিচ্ছিল না তালেবান সরকার। এখন তা করা হলো আনুষ্ঠানিকভাবে।
বলা হচ্ছে, অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার গঠনে আন্তর্জাতিক বিশ্বের চাপে রয়েছে আফগানিস্তান। এমন এক প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের এই ঘোষণা এল। তালেবানের যুক্তি হলো, তাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে নৃতাত্ত্বিক সব জাতিগোষ্ঠী ও উপজাতির প্রতিনিধি রয়েছেন।
তালেবান সবচেয়ে বেশি সমালোচিত হয়েছে নারীদের ওপর গ্রহণ করা বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে। দেশটিতে নারী শিক্ষা কার্যত বন্ধ করা হয়েছে। বিভিন্ন সংস্থা ও পশ্চিমা বিশ্বের দাবি, নারীদের বিভিন্ন মৌলিক অধিকার হরণ করেছে তালেবান।
তালেবান শাসনের আওতায় আসার পর আফগান গণমাধ্যমের অবস্থা খারাপ হয়েছে। বিপুলসংখ্যক নিউজ চ্যানেল ও সংবাদমাধ্যম বন্ধ করেছে তালেবান সরকার। দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন শত শত সাংবাদিক।
আফগানিস্তানে তালেবানের ক্ষমতায় আসার দুই বছর পূর্তি হয়েছে দুই দিন আগে। এ দুই বছরে নানা নিষেধাজ্ঞা, বিশেষ করে কন্যাশিশু ও নারীর ওপর আরোপ করে পশ্চিমা বিশ্বের কড়া সমালোচনায় রয়েছে দেশটি। এরই মধ্যে গত বুধবার দেশটিতে নিষিদ্ধ করা হলো সব রাজনৈতিক দল। এর অর্থ হলো, দেশটিতে এখন থেকে রাজনৈতিক দলগুলো কোনো কর্মকাণ্ড করতে পারবে না।
তালেবানের দাবি, রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড শরিয়াহ বা ইসলামি আইনের বিরোধী। খবর ডনের।
অন্তর্বর্তীকালীন বিচারমন্ত্রী শেখ মৌলভি আবদুল হাকিম শারাই সংবাদ সম্মেলনে বলেন, দেশে রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকাণ্ড পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছে। কারণ হলো, শরিয়তে এগুলোর কোনো অবস্থান নেই, কোনো স্থান নেই। এই দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় স্বার্থ জড়িত নয়। এমনকি জাতি এগুলো পছন্দ পর্যন্ত করে না।
এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে এটি অন্তত স্পষ্ট, আফগানিস্তানে ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে চাইছে তালেবান। আরও বিস্তারিতভাবে বললে, এ মুহূর্তে তারা দেশটিতে রাজনৈতিক বহুত্ববাদ চাইছে না। তবে, এটি এখনো পরিষ্কার নয়, নিষেধাজ্ঞাটি কখন থেকে কার্যকর করা হয়েছে।
ভয়েস অব আমেরিকার খবরে বলা হয়, ক্ষমতায় আসার দুই বছর পূর্তির এক দিন পরই আফগানিস্তানের নেতারা কার্যত এ ঘোষণা দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৫ আগস্ট সবশেষ যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী পুরোপুরি আফগানিস্তান ত্যাগ করে। একই দিনে দেশটির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। সেদিনই কাবুলসহ সারা দেশে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে তালেবান। ইসলামি আইন কায়েমের ঘোষণা দিয়ে প্রতিষ্ঠা করে ইসলামি আমিরাত।
আফগানিস্তানে তালেবান ক্ষমতা দখলের আগে দেশটির বিচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধিত ছিল ছোট-বড় মিলিয়ে ৭০টির বেশি রাজনৈতিক দল। তবে এখন সেগুলোর উপস্থিতি দেখাই যায় না।
এমনিতেও আফগানিস্তানে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে দিচ্ছিল না তালেবান সরকার। এখন তা করা হলো আনুষ্ঠানিকভাবে।
বলা হচ্ছে, অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার গঠনে আন্তর্জাতিক বিশ্বের চাপে রয়েছে আফগানিস্তান। এমন এক প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের এই ঘোষণা এল। তালেবানের যুক্তি হলো, তাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে নৃতাত্ত্বিক সব জাতিগোষ্ঠী ও উপজাতির প্রতিনিধি রয়েছেন।
তালেবান সবচেয়ে বেশি সমালোচিত হয়েছে নারীদের ওপর গ্রহণ করা বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে। দেশটিতে নারী শিক্ষা কার্যত বন্ধ করা হয়েছে। বিভিন্ন সংস্থা ও পশ্চিমা বিশ্বের দাবি, নারীদের বিভিন্ন মৌলিক অধিকার হরণ করেছে তালেবান।
তালেবান শাসনের আওতায় আসার পর আফগান গণমাধ্যমের অবস্থা খারাপ হয়েছে। বিপুলসংখ্যক নিউজ চ্যানেল ও সংবাদমাধ্যম বন্ধ করেছে তালেবান সরকার। দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন শত শত সাংবাদিক।
পাকিস্তানি এক নারীকে বিয়ে করার পর, বিয়ের তথ্য গোপন করার অভিযোগে বরখাস্ত হয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের (সিআরপিএফ) জওয়ান মুনির আহমেদ। বরখাস্ত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর গতকাল শনিবার মুনির আহমেদ জানান, তিনি সদর দপ্তরের অনুমতি পাওয়ার প্রায় এক মাস পর বিয়ে করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, ভারত যদি কোনোভাবে সিন্ধু নদের পানি সরিয়ে নেওয়ার জন্য কোনো ধরনের অবকাঠামো তৈরি করে তবে তা গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। এমনকি, ভারত যদি পাকিস্তানে কোনো ধরনের হামলা চালায় তবে দেশটিতে ইসলামাবাদ পূর্ণ শক্তি নিয়েই হামলা চালাবে, এমনকি পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারও করতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেমরণব্যাধি টিউমার বাসা বেঁধেছিল ভারতের ইন্দোরের তিন বছর বয়সী ভিয়ানা জৈনের মস্তিষ্কে। গত ডিসেম্বরে টিউমার ধরা পড়ার পর চলছিল চিকিৎসা। শারীরিক অবস্থার তেমন উন্নতি না হওয়ায় পারিবারিক ধর্মগুরুর পরামর্শ মেনে ভিয়ানাকে এমন এক ধর্মীয় প্রথা মানতে হলো, যার পরিণতিতে মৃত্যু সঙ্গী হলো তার।
২ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সীমান্ত পেরিয়ে যাওয়া বিএসএফ জওয়ানদের ফেরত পাঠানোর একটি সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া থাকলেও, বর্তমান উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে পাকিস্তান এখনো পর্যন্ত পূর্ণম কুমার সাহুকে ফেরত দেয়নি। এ অবস্থায় ভারত আটক পাকিস্তানি রেঞ্জারসকে নিয়ে কী পদক্ষেপ নেবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
৩ ঘণ্টা আগে