অনলাইন ডেস্ক
পর্যটকদের জন্য সীমান্ত খুলে দেওয়ার দুই সপ্তাহ পেরোতেই আবারও তা বন্ধ করে দিল উত্তর কোরিয়া। এর আগে দীর্ঘ পাঁচ বছর পর গত ২০ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে পশ্চিমা পর্যটকেরা প্রবেশের অনুমতি পেয়েছিলেন।
বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে, ২০২০ সালের শুরুর দিকে করোনা মহামারির সময় সীমান্ত বন্ধ করে উত্তর কোরিয়া নিজেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছিল। ২০২৪ সালে দেশটি শুধুমাত্র রুশ পর্যটকদের জন্য সীমান্ত উন্মুক্ত করেছিল। আর গত মাসে পশ্চিমা পর্যটকেরাও দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর রাসোনে প্রবেশের অনুমতি পেয়েছিল।
এবার বেশ কয়েকটি পর্যটন সংস্থা জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ায় সফরের পরিকল্পনা আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। পিয়ংইয়ং এই আকস্মিক সিদ্ধান্তের কোনো কারণ জানায়নি।
উত্তর কোরিয়ার সফরের আয়োজন করে ‘কেটিজি ট্যুরস’ নামে চীনের একটি পর্যটন সংস্থা। গতকাল বুধবার ফেসবুকে সংস্থাটি লিখেছে, ‘আমাদের কোরিয়ান অংশীদারদের কাছ থেকে খবর পেয়েছি, রাসোন এখন সবার জন্য বন্ধ। আমরা আপনাদের আরও তথ্য জানাব।’
এ ছাড়া ‘ইয়াং পাইওনিয়ার ট্যুরস’ এবং কোরীয় ট্যুরস নামে আরও দুটি সংস্থা উত্তর কোরিয়ায় সফর স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছে। ‘ইয়াং পাইওনিয়ার ট্যুরস’ তাদের ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে—যারা এপ্রিল বা মে মাসে উত্তর কোরিয়া সফরের পরিকল্পনা করছেন, তাদের নতুন করে বিমানের টিকিট বুকিং না করাই ভালো, যতক্ষণ না আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
জানা যায়, দীর্ঘ পাঁচ বছর পর গত ২০ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো পশ্চিমা পর্যটকেরা রাসোনে প্রবেশ করেছিলেন। এই অঞ্চলটি উত্তর কোরিয়ার একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে পরিচিত।
ট্যুর অপারেটরেরা বিবিসিকে জানিয়েছেন, আগের সফরগুলোর তুলনায় এবার পর্যটকদের চলাচল আরও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত ছিল। তাঁদের রাস্তা ঘুরে দেখার সুযোগ কম ছিল এবং স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলার সুযোগও সীমিত ছিল। উত্তর কোরিয়ায় পর্যটকেরা মোবাইল নেটওয়ার্ক বা ইন্টারনেট সংযোগও পাননি।
একজন ট্যুর গাইড মত দিয়েছেন, তুলনামূলকভাবে ছোট ও সহজে নিয়ন্ত্রণযোগ্য একটি এলাকা বলেই হয়তো পর্যটকদের জন্য রাসোনকে খুলে দেওয়া হয়েছিল।
এদিকে চলতি সপ্তাহে ‘কোরীয় ট্যুরস’ ঘোষণা দিয়েছিল—পাঁচ বছর পর প্রথমবারের মতো তারা আন্তর্জাতিক পর্যটকদের পিয়ংইয়ং ম্যারাথনে অংশগ্রহণের জন্য আবেদন গ্রহণ করছে। এই ম্যারাথন ৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও এখন এটি নিয়েও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
২০১৯ সালে উত্তর কোরিয়ায় প্রায় ৩ লাখ ৫০ হাজার বিদেশি পর্যটক গিয়েছিলেন। তবে এর মধ্যে ৯০ ভাগই ছিলেন চীনা নাগরিক।
পর্যটকদের জন্য সীমান্ত খুলে দেওয়ার দুই সপ্তাহ পেরোতেই আবারও তা বন্ধ করে দিল উত্তর কোরিয়া। এর আগে দীর্ঘ পাঁচ বছর পর গত ২০ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে পশ্চিমা পর্যটকেরা প্রবেশের অনুমতি পেয়েছিলেন।
বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে, ২০২০ সালের শুরুর দিকে করোনা মহামারির সময় সীমান্ত বন্ধ করে উত্তর কোরিয়া নিজেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছিল। ২০২৪ সালে দেশটি শুধুমাত্র রুশ পর্যটকদের জন্য সীমান্ত উন্মুক্ত করেছিল। আর গত মাসে পশ্চিমা পর্যটকেরাও দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর রাসোনে প্রবেশের অনুমতি পেয়েছিল।
এবার বেশ কয়েকটি পর্যটন সংস্থা জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ায় সফরের পরিকল্পনা আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। পিয়ংইয়ং এই আকস্মিক সিদ্ধান্তের কোনো কারণ জানায়নি।
উত্তর কোরিয়ার সফরের আয়োজন করে ‘কেটিজি ট্যুরস’ নামে চীনের একটি পর্যটন সংস্থা। গতকাল বুধবার ফেসবুকে সংস্থাটি লিখেছে, ‘আমাদের কোরিয়ান অংশীদারদের কাছ থেকে খবর পেয়েছি, রাসোন এখন সবার জন্য বন্ধ। আমরা আপনাদের আরও তথ্য জানাব।’
এ ছাড়া ‘ইয়াং পাইওনিয়ার ট্যুরস’ এবং কোরীয় ট্যুরস নামে আরও দুটি সংস্থা উত্তর কোরিয়ায় সফর স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছে। ‘ইয়াং পাইওনিয়ার ট্যুরস’ তাদের ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে—যারা এপ্রিল বা মে মাসে উত্তর কোরিয়া সফরের পরিকল্পনা করছেন, তাদের নতুন করে বিমানের টিকিট বুকিং না করাই ভালো, যতক্ষণ না আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
জানা যায়, দীর্ঘ পাঁচ বছর পর গত ২০ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো পশ্চিমা পর্যটকেরা রাসোনে প্রবেশ করেছিলেন। এই অঞ্চলটি উত্তর কোরিয়ার একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে পরিচিত।
ট্যুর অপারেটরেরা বিবিসিকে জানিয়েছেন, আগের সফরগুলোর তুলনায় এবার পর্যটকদের চলাচল আরও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত ছিল। তাঁদের রাস্তা ঘুরে দেখার সুযোগ কম ছিল এবং স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলার সুযোগও সীমিত ছিল। উত্তর কোরিয়ায় পর্যটকেরা মোবাইল নেটওয়ার্ক বা ইন্টারনেট সংযোগও পাননি।
একজন ট্যুর গাইড মত দিয়েছেন, তুলনামূলকভাবে ছোট ও সহজে নিয়ন্ত্রণযোগ্য একটি এলাকা বলেই হয়তো পর্যটকদের জন্য রাসোনকে খুলে দেওয়া হয়েছিল।
এদিকে চলতি সপ্তাহে ‘কোরীয় ট্যুরস’ ঘোষণা দিয়েছিল—পাঁচ বছর পর প্রথমবারের মতো তারা আন্তর্জাতিক পর্যটকদের পিয়ংইয়ং ম্যারাথনে অংশগ্রহণের জন্য আবেদন গ্রহণ করছে। এই ম্যারাথন ৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও এখন এটি নিয়েও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
২০১৯ সালে উত্তর কোরিয়ায় প্রায় ৩ লাখ ৫০ হাজার বিদেশি পর্যটক গিয়েছিলেন। তবে এর মধ্যে ৯০ ভাগই ছিলেন চীনা নাগরিক।
ইউক্রেনের নিরাপত্তায় যুক্তরাজ্য নেতৃত্ব দেবে বলে বক্তব্য দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, লিভারপুলের একটি প্রতিরক্ষা কারখানায় শ্রমিক ও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ওই বক্তব্য দেন।
১ ঘণ্টা আগেরপ্তানি আয় চীনের অর্থনীতির একমাত্র উৎস। তাই এই শুল্ক দীর্ঘস্থায়ী হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি এক-চতুর্থাংশ থেকে এক-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যেহেতু চীনের রপ্তানি আয় দেশটির মোট আয়ের এক-পঞ্চমাংশ সেহেতু, ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ হলে তাদের পণ্যের ওপর বিদেশের চাহিদা কমে যেতে পারে এবং এতে বাণিজ্য উদ্বৃত্
১ ঘণ্টা আগেইসলাম থেকে খ্রিষ্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার পর প্রাণনাশের আশঙ্কায় ইরান থেকে পালিয়েছিলেন ২৭ বছর বয়সী নারী আর্টেমিস ঘাসেমজাদেহ। পরে তিনি দেশ থেকে পালিয়ে আশ্রয়ের আশায় যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্তে পৌঁছান। কিন্তু আশ্রয় পাওয়ার পরিবর্তে আর্টেমিসকে হাতকড়া পরিয়ে পানামায় পাঠিয়ে দিয়েছে মার্কিন কর্তৃপক্ষ। সে
২ ঘণ্টা আগেএকটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির জন্য ইউক্রেনে ইতিমধ্যেই সৈন্য মোতায়েনের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য। এবার বৃহত্তর শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে প্রয়োজন হলে ইউক্রেনে সৈন্য মোতায়েন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে তুরস্কও।
৪ ঘণ্টা আগে