বর্তমানে ৩০টির বেশি দেশে সংঘাত এবং অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। এসব দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে জাতিসংঘ। বিবদমান বেশ কিছু দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করছেন জাতিসংঘের নিযুক্ত আন্তর্দেশীয় শান্তিরক্ষী বাহিনী।
১৯৪৮ সালে যাত্রা করা জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী চলতি বছর ৭৫ বছরে পা রেখেছে। এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দেশে পরিচালিত ৭০টির বেশি শান্তি মিশনে ৪ হাজার ৩১২ জন শান্তিরক্ষী নিহত হয়েছেন। এসব মিশনে সেনা নিহতের দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। ১৯৮৮ সালে জাতিসংঘের ইরান-ইরাক শান্তি মিশনে প্রথমবারের মতো সেনা পাঠিয়েছিল বাংলাদেশ।
সম্প্রতি প্রকাশিত কিছু নথির বরাত দিয়ে ডেটা নিয়ে কাজ করা পোর্টাল ফ্যাক্টলি এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে দেখা গেছে, শান্তিরক্ষা মিশনে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ১৬৬ জন সেনা ও কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এই তালিকায় সবচেয়ে বেশি লোকবল হারানো দেশটি হলো ভারত। শান্তি মিশনে এখন পর্যন্ত ভারতের ১৭৮ জন সেনা ও কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। আর ১৬৯ জন সেনা ও কর্মকর্তা নিহতের মধ্য দিয়ে তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে আছে পাকিস্তান।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, শান্তি মিশনে নিহতদের মধ্যে অন্তত ২ হাজার ৯৮৭ জন সেনা রয়েছেন। এ ছাড়া সামরিক পর্যবেক্ষক নিহত হয়েছেন ৫১২ জন। নিহত অন্যান্যের মধ্যে পুলিশ ৩০৬ জন, মিশনের অন্তর্ভুক্ত বেসামরিক ৪২৬ জন এবং বিভিন্ন দায়িত্বে থাকা আরও ৬৮ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩৩০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে ‘ইউএন ইন্টেরিম ফোর্স ইন লেবানন’ (ইউএনআইএফআইএল) মিশনে। ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই মিশনটি এখনো চলমান রয়েছে। প্রাথমিকভাবে লেবানন থেকে ইসরায়েলি সৈন্য প্রত্যাহারের উদ্দেশে এই মিশন চালু হলেও পরে গৃহযুদ্ধ এবং অন্যান্য কিছু দুর্ঘটনার সূত্র ধরে আরও অন্তত দুইবার মিশনের লক্ষ্যে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
এ ছাড়া মালিতে পরিচালিত এমআইএনইউএসএমএ নামক মিশনে তিন শতাধিক শান্তিরক্ষী প্রাণ হারিয়েছেন। ২০১৩ সাল থেকে কাজ করা এই মিশনটি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে গত ৩০ জুন। বাংলাদেশ থেকে প্রায় দেড় হাজার শান্তিরক্ষী এই মিশনে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
বর্তমানে ৩০টির বেশি দেশে সংঘাত এবং অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। এসব দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে জাতিসংঘ। বিবদমান বেশ কিছু দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করছেন জাতিসংঘের নিযুক্ত আন্তর্দেশীয় শান্তিরক্ষী বাহিনী।
১৯৪৮ সালে যাত্রা করা জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী চলতি বছর ৭৫ বছরে পা রেখেছে। এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দেশে পরিচালিত ৭০টির বেশি শান্তি মিশনে ৪ হাজার ৩১২ জন শান্তিরক্ষী নিহত হয়েছেন। এসব মিশনে সেনা নিহতের দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। ১৯৮৮ সালে জাতিসংঘের ইরান-ইরাক শান্তি মিশনে প্রথমবারের মতো সেনা পাঠিয়েছিল বাংলাদেশ।
সম্প্রতি প্রকাশিত কিছু নথির বরাত দিয়ে ডেটা নিয়ে কাজ করা পোর্টাল ফ্যাক্টলি এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে দেখা গেছে, শান্তিরক্ষা মিশনে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ১৬৬ জন সেনা ও কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এই তালিকায় সবচেয়ে বেশি লোকবল হারানো দেশটি হলো ভারত। শান্তি মিশনে এখন পর্যন্ত ভারতের ১৭৮ জন সেনা ও কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। আর ১৬৯ জন সেনা ও কর্মকর্তা নিহতের মধ্য দিয়ে তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে আছে পাকিস্তান।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, শান্তি মিশনে নিহতদের মধ্যে অন্তত ২ হাজার ৯৮৭ জন সেনা রয়েছেন। এ ছাড়া সামরিক পর্যবেক্ষক নিহত হয়েছেন ৫১২ জন। নিহত অন্যান্যের মধ্যে পুলিশ ৩০৬ জন, মিশনের অন্তর্ভুক্ত বেসামরিক ৪২৬ জন এবং বিভিন্ন দায়িত্বে থাকা আরও ৬৮ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩৩০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে ‘ইউএন ইন্টেরিম ফোর্স ইন লেবানন’ (ইউএনআইএফআইএল) মিশনে। ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই মিশনটি এখনো চলমান রয়েছে। প্রাথমিকভাবে লেবানন থেকে ইসরায়েলি সৈন্য প্রত্যাহারের উদ্দেশে এই মিশন চালু হলেও পরে গৃহযুদ্ধ এবং অন্যান্য কিছু দুর্ঘটনার সূত্র ধরে আরও অন্তত দুইবার মিশনের লক্ষ্যে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
এ ছাড়া মালিতে পরিচালিত এমআইএনইউএসএমএ নামক মিশনে তিন শতাধিক শান্তিরক্ষী প্রাণ হারিয়েছেন। ২০১৩ সাল থেকে কাজ করা এই মিশনটি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে গত ৩০ জুন। বাংলাদেশ থেকে প্রায় দেড় হাজার শান্তিরক্ষী এই মিশনে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
ভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
১ সেকেন্ড আগেগত জানুয়ারি ২০২৪-এর নির্বাচনের পর থেকে তাইওয়ানের রাজনীতিতে অচলাবস্থা বিরাজ করছে। প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি) উইলিয়াম লাই নির্বাচিত হলেও পার্লামেন্টের আইনসভায় (লেজিসলেটিভ ইউয়ান) বিরোধী কুওমিনতাং (কেএমটি) এবং তাদের মিত্ররা সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। ফলে সরকার ও আইনসভার
২২ মিনিট আগেঅভিযোগে ওই তরুণী জানান, শারীরিক পরীক্ষার সময় তিনি জ্ঞান হারান এবং হাসপাতালে নেওয়ার পথে কী ঘটেছে, তা কিছুটা টের পান। পরে তিনি পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানান, অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরে তিন-চারজন মিলে তাঁকে ধর্ষণ করেছে।
৪৩ মিনিট আগে১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের গ্রেটার বোস্টনের ১৪টি এলাকায় সেবা দেওয়া টিমস্টারস ইউনিয়নের স্থানীয় শাখা লোকাল ২৫-এর মাধ্যমে এই ধর্মঘট শুরু হয়। পরে এটি ক্যালিফোর্নিয়ার ম্যান্টেকা; ইলিনয়ের অটোয়া; জর্জিয়ার কামিং, ওয়াশিংটনের লেসি শহরে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক কর্মী ধর্মঘটের প্রতি সংহতি জানিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন।
১ ঘণ্টা আগে