রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁস করার দায়ে কানাডার সাবেক গোয়েন্দাপ্রধান ক্যামেরন অর্টিসকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশের (আরসিএমপি) গোয়েন্দা ইউনিটের সাবেক এই প্রধানকে গতকাল বুধবার দোষী সাব্যস্ত করেন বিচারক।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কানাডার তথ্য সুরক্ষা আইনের অধীনে এই প্রথমবারের মতো দেশটিতে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা হলো। ক্যামেরনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোকে কানাডার ইতিহাসে বৃহত্তম নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঘটনা হিসেবে ধরা হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে গঠিত গোয়েন্দা জোট ফাইভ আইজ এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
বিচারকেরা বলেন, তথ্য সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের তিনটি অপরাধে ক্যামেরন অর্টিসকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া এই আইন লঙ্ঘন চেষ্টার আরেকটি অভিযোগেও তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। ক্যামেরনের বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গ এবং কম্পিউটারের প্রতারণামূলক ব্যবহারের অভিযোগও প্রমাণিত হয়েছে।
৫১ বছর বয়সী ক্যামেরন অর্টিস ২০১৫ সালে তিন ব্যক্তির কাছে রাষ্ট্রীয় গোপনীয় তথ্য প্রকাশ করে গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘন করেন। একই বছর চতুর্থ ব্যক্তির কাছে গোপন তথ্য প্রকাশের চেষ্টা করেন তিনি। আরসিএমপির দীর্ঘ তদন্তের পর ২০১৯ সালে অর্টিসকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় নড়েচড়ে বসে গোয়েন্দা শাখা।
ক্যামেরন অর্টিস তাঁর বিরুদ্ধে আনীত সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। শুনানিতে আত্মপক্ষ সমর্থন করে তিনি আদালতকে বলেছিলেন, একটি অপ্রকাশিত গুরুতর হুমকি থেকে দেশকে রক্ষার জন্য কাজ করছিলেন তিনি। এর অংশ হিসেবে লক্ষ্যবস্তুকে গোপন তথ্য সরবরাহের লোভ দেখিয়ে তাদের একটি অনলাইন এনক্রিপশন সার্ভিস ব্যবহার করাতে চেয়েছিলেন। এতে সহযোগী গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আরও কিছু গোপন তথ্য পেতে পারত। কিন্তু গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাঁর জীবন ধ্বংস হয়ে গেছে।
আত্মপক্ষ সমর্থনে অর্টিস আরও বলেন, ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে একটি বিদেশি গোয়েন্দার একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে বিশেষভাবে গুরুতর একটি হুমকির ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। টুটানোটা নামে একটি অনলাইন এনক্রিপশন সার্ভিস সম্পর্কে তখন তিনি জানতে পারেন।
অর্টিস দাবি করেছিলেন যে তখন তিনি নীরবে একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছিলেন। তদন্তের স্বার্থে যাদের কাছ থেকে তথ্য জানতে হবে, তাদের এই সার্ভিসে নিবন্ধিত করার জন্যই গোপন তথ্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতিকে টোপ হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন তিনি।
টুটানোটা নামের সেই অনলাইন এনক্রিপশন সার্ভিসটি এখন টুটা নামে পরিচিত। কোম্পানিটি কোনো গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থাকার কথা অস্বীকার করেছে।
রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁস করার দায়ে কানাডার সাবেক গোয়েন্দাপ্রধান ক্যামেরন অর্টিসকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশের (আরসিএমপি) গোয়েন্দা ইউনিটের সাবেক এই প্রধানকে গতকাল বুধবার দোষী সাব্যস্ত করেন বিচারক।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কানাডার তথ্য সুরক্ষা আইনের অধীনে এই প্রথমবারের মতো দেশটিতে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা হলো। ক্যামেরনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোকে কানাডার ইতিহাসে বৃহত্তম নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঘটনা হিসেবে ধরা হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে গঠিত গোয়েন্দা জোট ফাইভ আইজ এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
বিচারকেরা বলেন, তথ্য সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের তিনটি অপরাধে ক্যামেরন অর্টিসকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া এই আইন লঙ্ঘন চেষ্টার আরেকটি অভিযোগেও তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। ক্যামেরনের বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গ এবং কম্পিউটারের প্রতারণামূলক ব্যবহারের অভিযোগও প্রমাণিত হয়েছে।
৫১ বছর বয়সী ক্যামেরন অর্টিস ২০১৫ সালে তিন ব্যক্তির কাছে রাষ্ট্রীয় গোপনীয় তথ্য প্রকাশ করে গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘন করেন। একই বছর চতুর্থ ব্যক্তির কাছে গোপন তথ্য প্রকাশের চেষ্টা করেন তিনি। আরসিএমপির দীর্ঘ তদন্তের পর ২০১৯ সালে অর্টিসকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় নড়েচড়ে বসে গোয়েন্দা শাখা।
ক্যামেরন অর্টিস তাঁর বিরুদ্ধে আনীত সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। শুনানিতে আত্মপক্ষ সমর্থন করে তিনি আদালতকে বলেছিলেন, একটি অপ্রকাশিত গুরুতর হুমকি থেকে দেশকে রক্ষার জন্য কাজ করছিলেন তিনি। এর অংশ হিসেবে লক্ষ্যবস্তুকে গোপন তথ্য সরবরাহের লোভ দেখিয়ে তাদের একটি অনলাইন এনক্রিপশন সার্ভিস ব্যবহার করাতে চেয়েছিলেন। এতে সহযোগী গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আরও কিছু গোপন তথ্য পেতে পারত। কিন্তু গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাঁর জীবন ধ্বংস হয়ে গেছে।
আত্মপক্ষ সমর্থনে অর্টিস আরও বলেন, ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে একটি বিদেশি গোয়েন্দার একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে বিশেষভাবে গুরুতর একটি হুমকির ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। টুটানোটা নামে একটি অনলাইন এনক্রিপশন সার্ভিস সম্পর্কে তখন তিনি জানতে পারেন।
অর্টিস দাবি করেছিলেন যে তখন তিনি নীরবে একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছিলেন। তদন্তের স্বার্থে যাদের কাছ থেকে তথ্য জানতে হবে, তাদের এই সার্ভিসে নিবন্ধিত করার জন্যই গোপন তথ্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতিকে টোপ হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন তিনি।
টুটানোটা নামের সেই অনলাইন এনক্রিপশন সার্ভিসটি এখন টুটা নামে পরিচিত। কোম্পানিটি কোনো গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থাকার কথা অস্বীকার করেছে।
২০১৩ সালে, ৩৪ বছর বয়সে থর পেডারসেন এক ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্তটি শুধু ব্যতিক্রম নয়, এক কঠিন সংকল্পও বটে। কারণ তিনি কোনো উড়োজাহাজে না চড়েই পৃথিবীর প্রতিটি দেশ ঘুরে দেখার পণ করেন। প্রায় এক দশকের ব্যবধানে এভাবেই পৃথিবীর ২০৩টি দেশ ঘুরে ফেলেছেন পেডারসেন।
১৩ মিনিট আগেপেরুর আদি জাতি কুকামা সম্প্রদায়ের কাছে মারানিওন নদী শুধু পানির উৎস নয়, বরং এক পবিত্র আত্মিক সত্তা। প্রায় ৯০০ মাইল বা ১ হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদী আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপন্ন হয়ে আমাজনে মিশেছে। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে এটি মারাত্মকভাবে তেল দূষণের শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচকলেটপ্রেমীদের জন্য ২০২৫ সাল নিয়ে এসেছে এক দুঃসংবাদ। চকলেটের প্রধান উপাদান কোকো’র ঘাটতি ও দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এবার চকলেট বার, ইস্টার এগ, এমনকি কোকো পাউডারের দামও আকাশছোঁয়া। গত এক বছরে কোকোর দাম প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপোপ ফ্রান্সিসের পোপ হিসেবে পথচলা ছিল অনন্য। দুর্নীতি দমন, শিশুদের ওপর যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ এবং চার্চের আইন আধুনিকীকরণের যে চেষ্টা তিনি করেছিলেন, তা সব সময় সফল না হলেও কোটি কোটি ক্যাথলিকের হৃদয় জিতে নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে