পাপুয়া নিউগিনির উত্তরাঞ্চলের একটি প্রত্যন্ত এলাকায় ভূমিধসে শতাধিক মানুষ মারা গেছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। এনগা প্রদেশের পোরগেরা-পাইলা জেলার মুলিতাকার ছয়টি গ্রামে স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার ভোরে ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান খবরটি দিয়েছে।
মুলিতাকার আশপাশের গ্রামের লোকজন জানান, শিশুসহ ৮০ থেকে ১০০ জনকে দাফন করা হতে পারে। কর্তৃপক্ষ এখনো মৃতের সংখ্যা আনুষ্ঠানিকভাবে দিতে পারেনি।
এঙ্গার প্রাদেশিক প্রশাসক স্যান্ডিস সাকা বলেছেন, ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করতে পুলিশ, দুর্যোগ এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের এলাকাটিতে পাঠানো হয়েছে।
সাকা বলেন, ‘বিধ্বংসী এই ভূমিধসকে নজিরবিহীন প্রাকৃতিক বিপর্যয় হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে। এটি আজ ভোরের দিকে ঘটেছিল। এতে মানুষের জানমালের যথেষ্ট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে ক্ষতির হিসাব এখনো পাওয়া যায়নি।’
তিনি বলেন, উদ্ধার প্রচেষ্টার মধ্যে পোর্গেরার রাস্তা পরিষ্কার করা হচ্ছে। ভূমিধসে রাস্তাটি ক্ষতিগ্রস্ত এবং অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। সাকা এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করার জন্য জাতীয় সরকার এবং অন্য সংস্থার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
সামাজিক প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে পড়া এই ভূমিধসের ছবিতে দেখা গেছে, সব জায়গায় পড়ে আছে বিশাল বিশাল পাথর ও গাছের গুঁড়ি।
স্থানীয় ব্যবসায়ী এলিজাবেথ লারুমা অস্ট্রেলিয়ার মিডিয়াকে বলেন, পাহাড়ের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি দেখেছেন, ভূমিধসের ফলে গ্রামের বাড়িঘরগুলো ধ্বংস হয়ে মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। লারুমা বলেন, ‘এটি যখন ঘটেছে তখন ছিল ভোর, সবাই ঘুমিয়ে ছিল। আর এর মধ্যেই পুরো গ্রাম তলিয়ে গেছে।’
লারুমা আরও বলেন, ‘আমি যা অনুমান করতে পারি, শতাধিক মানুষ মাটির নিচে চাপা পড়েছে।’
ভূমিধসের ফলে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা অবরুদ্ধ হয়েছে। শহরের নিজস্ব জ্বালানি এবং পণ্য সরবরাহ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন লারুমা।
পাপুয়া নিউগিনির উত্তরাঞ্চলের একটি প্রত্যন্ত এলাকায় ভূমিধসে শতাধিক মানুষ মারা গেছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। এনগা প্রদেশের পোরগেরা-পাইলা জেলার মুলিতাকার ছয়টি গ্রামে স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার ভোরে ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান খবরটি দিয়েছে।
মুলিতাকার আশপাশের গ্রামের লোকজন জানান, শিশুসহ ৮০ থেকে ১০০ জনকে দাফন করা হতে পারে। কর্তৃপক্ষ এখনো মৃতের সংখ্যা আনুষ্ঠানিকভাবে দিতে পারেনি।
এঙ্গার প্রাদেশিক প্রশাসক স্যান্ডিস সাকা বলেছেন, ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করতে পুলিশ, দুর্যোগ এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের এলাকাটিতে পাঠানো হয়েছে।
সাকা বলেন, ‘বিধ্বংসী এই ভূমিধসকে নজিরবিহীন প্রাকৃতিক বিপর্যয় হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে। এটি আজ ভোরের দিকে ঘটেছিল। এতে মানুষের জানমালের যথেষ্ট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে ক্ষতির হিসাব এখনো পাওয়া যায়নি।’
তিনি বলেন, উদ্ধার প্রচেষ্টার মধ্যে পোর্গেরার রাস্তা পরিষ্কার করা হচ্ছে। ভূমিধসে রাস্তাটি ক্ষতিগ্রস্ত এবং অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। সাকা এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করার জন্য জাতীয় সরকার এবং অন্য সংস্থার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
সামাজিক প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে পড়া এই ভূমিধসের ছবিতে দেখা গেছে, সব জায়গায় পড়ে আছে বিশাল বিশাল পাথর ও গাছের গুঁড়ি।
স্থানীয় ব্যবসায়ী এলিজাবেথ লারুমা অস্ট্রেলিয়ার মিডিয়াকে বলেন, পাহাড়ের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি দেখেছেন, ভূমিধসের ফলে গ্রামের বাড়িঘরগুলো ধ্বংস হয়ে মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। লারুমা বলেন, ‘এটি যখন ঘটেছে তখন ছিল ভোর, সবাই ঘুমিয়ে ছিল। আর এর মধ্যেই পুরো গ্রাম তলিয়ে গেছে।’
লারুমা আরও বলেন, ‘আমি যা অনুমান করতে পারি, শতাধিক মানুষ মাটির নিচে চাপা পড়েছে।’
ভূমিধসের ফলে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা অবরুদ্ধ হয়েছে। শহরের নিজস্ব জ্বালানি এবং পণ্য সরবরাহ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন লারুমা।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৪ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে