চলতি বছরের আগস্টে অনুষ্ঠিত ব্রিকসের জোহানেসবার্গে সম্মেলনে আর্জেন্টিনাসহ ৬টি দেশকে জোটের সদস্য হতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সে সময় আর্জেন্টিনাও সাদরে গ্রহণ করেছিল আমন্ত্রণ। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ব্রিকসের সদস্য হওয়ার কথা লাতিন আমেরিকার দেশটির। কিন্তু সম্ভবত ব্রিকসে আর্জেন্টিনার যোগদানের বিষয়টি বাঁধ সাধতে চলেছে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের মিলেইয়ের প্রশাসন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিলেইয়ের অন্যতম জ্যেষ্ঠ অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ডায়ানা মন্ডিনো গত সোমবার স্পুৎনিক ব্রাজিলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন—আগামী ১ জানুয়ারিতে আর্জেন্টিনা ব্রিকসে যোগ দেবে এমন কোনো পরিকল্পনা আমাদের নেই। মন্ডিনোকে উদ্ধৃত করে একই কথা জানানো হয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে।
ব্রিকস গত আগস্টে আর্জেন্টিনা, মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতকে জোটের নতুন সদস্য হিসেবে গ্রহণ করে। যা আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হওয়ার কথা আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে। উল্লেখ্য, ব্রিকসের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
ডায়ানা মন্ডিনো বলেন, ‘আমি বুঝি না, ব্রিকসে যোগ দেওয়া নিয়ে এত আগ্রহ কেন?’ এ সময় তিনি জানান, আর্জেন্টিনা কেন ব্রিকসে যোগ দেবে এবং দিলে কী কী সুবিধা আর্জেন্টিনা পাবে সেই বিষয়গুলো পরিষ্কার নয়। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডায়ানা মন্ডিনো হাভিয়ের মিলেইয়ের প্রশাসনে আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ অলংকৃত করতে পারেন। তিনি আরও জানান, সংস্থাটিতে আর্জেন্টিনা কেন যোগ দেবে সে বিষয়ক সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করবে আগে, তারপর সিদ্ধান্ত।
গত রোববার হাভিয়ের মিলেই আর্জেন্টিনার নয়া প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সের্হিও মাসাকে ১২ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন। মিলেই পান ৫৬ শতাংশ ভোট আর মাসা পান ৪৪ শতাংশ। নির্বাচনের আগেই মিলেই একাধিকবার ব্রিকসে যোগ দেওয়ার বিরোধিতা করেছেন। তবে তিনি চীন, ব্রাজিল, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে কাজ করার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
গত আগস্টে নির্বাচনী প্রচারণার সময় মিলেই বলেছিলেন, ‘আমি কমিউনিস্টদের সঙ্গে কোনো ধরনের চুক্তিকে খুব একটা আগ্রহ বোধ করি না। কারণ তারা মুক্তবাজার, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও ভূরাজনীতির মৌলিক নিয়মকানুনগুলোকেই শ্রদ্ধা করে না।’ পাশাপাশি তিনি সে সময় বলেছিলেন, তবে ব্রিকসভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে আর্জেন্টিনার বাণিজ্যিক সম্পর্কে তিনি কোনো ধরনে বিধিনিষেধ দেবেন না। এমনকি তিনি আর্জেন্টিনার অর্থনীতিতে আবারও ডলারের প্রাধান্য ফিরিয়ে আনার কথাও বলেছিলেন সে সময়।
চলতি বছরের আগস্টে অনুষ্ঠিত ব্রিকসের জোহানেসবার্গে সম্মেলনে আর্জেন্টিনাসহ ৬টি দেশকে জোটের সদস্য হতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সে সময় আর্জেন্টিনাও সাদরে গ্রহণ করেছিল আমন্ত্রণ। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ব্রিকসের সদস্য হওয়ার কথা লাতিন আমেরিকার দেশটির। কিন্তু সম্ভবত ব্রিকসে আর্জেন্টিনার যোগদানের বিষয়টি বাঁধ সাধতে চলেছে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের মিলেইয়ের প্রশাসন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিলেইয়ের অন্যতম জ্যেষ্ঠ অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ডায়ানা মন্ডিনো গত সোমবার স্পুৎনিক ব্রাজিলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন—আগামী ১ জানুয়ারিতে আর্জেন্টিনা ব্রিকসে যোগ দেবে এমন কোনো পরিকল্পনা আমাদের নেই। মন্ডিনোকে উদ্ধৃত করে একই কথা জানানো হয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে।
ব্রিকস গত আগস্টে আর্জেন্টিনা, মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতকে জোটের নতুন সদস্য হিসেবে গ্রহণ করে। যা আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হওয়ার কথা আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে। উল্লেখ্য, ব্রিকসের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
ডায়ানা মন্ডিনো বলেন, ‘আমি বুঝি না, ব্রিকসে যোগ দেওয়া নিয়ে এত আগ্রহ কেন?’ এ সময় তিনি জানান, আর্জেন্টিনা কেন ব্রিকসে যোগ দেবে এবং দিলে কী কী সুবিধা আর্জেন্টিনা পাবে সেই বিষয়গুলো পরিষ্কার নয়। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডায়ানা মন্ডিনো হাভিয়ের মিলেইয়ের প্রশাসনে আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ অলংকৃত করতে পারেন। তিনি আরও জানান, সংস্থাটিতে আর্জেন্টিনা কেন যোগ দেবে সে বিষয়ক সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করবে আগে, তারপর সিদ্ধান্ত।
গত রোববার হাভিয়ের মিলেই আর্জেন্টিনার নয়া প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সের্হিও মাসাকে ১২ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন। মিলেই পান ৫৬ শতাংশ ভোট আর মাসা পান ৪৪ শতাংশ। নির্বাচনের আগেই মিলেই একাধিকবার ব্রিকসে যোগ দেওয়ার বিরোধিতা করেছেন। তবে তিনি চীন, ব্রাজিল, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে কাজ করার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
গত আগস্টে নির্বাচনী প্রচারণার সময় মিলেই বলেছিলেন, ‘আমি কমিউনিস্টদের সঙ্গে কোনো ধরনের চুক্তিকে খুব একটা আগ্রহ বোধ করি না। কারণ তারা মুক্তবাজার, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও ভূরাজনীতির মৌলিক নিয়মকানুনগুলোকেই শ্রদ্ধা করে না।’ পাশাপাশি তিনি সে সময় বলেছিলেন, তবে ব্রিকসভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে আর্জেন্টিনার বাণিজ্যিক সম্পর্কে তিনি কোনো ধরনে বিধিনিষেধ দেবেন না। এমনকি তিনি আর্জেন্টিনার অর্থনীতিতে আবারও ডলারের প্রাধান্য ফিরিয়ে আনার কথাও বলেছিলেন সে সময়।
১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের গ্রেটার বোস্টনের ১৪টি এলাকায় সেবা দেওয়া টিমস্টারস ইউনিয়নের স্থানীয় শাখা লোকাল ২৫-এর মাধ্যমে এই ধর্মঘট শুরু হয়। পরে এটি ক্যালিফোর্নিয়ার ম্যান্টেকা; ইলিনয়ের অটোয়া; জর্জিয়ার কামিং, ওয়াশিংটনের লেসি শহরে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক কর্মী ধর্মঘটের প্রতি সংহতি জানিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন।
১৫ মিনিট আগেরায়ে তিনি বলেন, ‘নিম্ন ও উচ্চ আদালতের বিচারকদের সম্পর্ক সামন্ত প্রভু ও ভূমিদাসের মতো। হাইকোর্টের বিচারকদের অভিবাদন জানানোর সময় জেলা বিচারকদের শারীরিক ভাষা এতটাই বিনয়ী থাকে, যা চাটুকারিতার কাছাকাছি। জেলা বিচারকরা যেন অমেরুদণ্ডী স্তন্যপায়ী প্রাণীর একমাত্র শনাক্তযোগ্য প্রজাতি।’
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতিদানকারী দেশের সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন তথ্য প্রচারিত হচ্ছে। তবে বার্তা সংস্থা এএফপি জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে অন্তত ১৪২টি রাষ্ট্রকে চিহ্নিত করেছে, যারা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এএফপির গণনায় ফ্রান্স অন্তর্ভুক্ত। কারণ, দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ গত...
৩ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে ভাবছে রাশিয়া। এমনটাই জানিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ। গতকাল শুক্রবার তিনি জানিয়েছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসরায়েলসহ মধ্যপ্রাচ্য সংকটের সমাধান সম্ভব। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে..
৩ ঘণ্টা আগে