পানামা পেপারসের মতো এবার তোলপাড় তুলেছে প্যান্ডোরা পেপারস। বিশ্বের বাঘা বাঘা নেতাদের সম্পদ গোপনের তথ্য উঠে এসেছে এই গোপন নথিতে। সেখানে ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার ও তাঁর স্ত্রীর সম্পদের তথ্য গোপনের সরাসরি কোনো ইঙ্গিত নেই। তবে এই দম্পতি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ডের একটি সম্পত্তি কেনার সময় কেন স্ট্যাম্প শুল্ক দেননি সেটি প্যান্ডোরা নথিতে উঠে এসেছে। এখানেই স্পষ্ট যে, তাঁরা কর আইনের ফাঁক ফোঁকরের সুবিধা নিয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, লেবার পার্টি থেকে নির্বাচিত সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর ব্যারিস্টার স্ত্রী শেরি ব্লেয়ার মধ্য লন্ডনের মেরিলবোনে একটি বাড়ি অধিগ্রহণ করেন। ২০১৭ সালের জুলাই মাসে তাঁরা একটি বিদেশি কোম্পানি কেনেন। বাড়িটি ওই কোম্পানির মালিকানাধীন ছিল। সেই সূত্রেই বাড়ির মালিক হন তাঁরা।
এই ক্রয় প্রক্রিয়ায় ব্লেয়ার দম্পতি প্রথমে যুক্তরাজ্যে একটি কোম্পানি খোলেন। সেই কোম্পানি উল্লেখিত বিদেশি কোম্পানিটি কিনে নেয় এবং তাদের মালিকানাধীন বাড়িটিও অধিগ্রহণ করে।
ব্রিটেনের ভেতরে এভাবে কোনো সম্পত্তি অধিগ্রহণ করা বৈধ। সেই সঙ্গে স্ট্যাম্পের শুল্কও রেয়াত দেওয়া হয়। সম্পত্তির মূল্য হিসাবে ৩ লাখ ১২ হাজার পাউন্ড স্ট্যাম্প শুল্ক দেননি এই দম্পতি। অথচ ব্লেয়ার নিজেই এক সময় কর ফাঁকির ফাঁক ফোঁকর নিয়ে সোচ্চার ছিলেন।
উল্লেখ্য, যখন সম্পত্তির লেনদেন হয়, তখন সরকার কর আদায় করে (যেমন, যখন কোনো সম্পত্তি হস্তান্তরিত বা বেচাকেনা হয়) এই করটি ‘স্ট্যাম্প শুল্ক’ হিসেবে পরিচিত। এটাই আবাসিক এবং বাণিজ্যিক সম্পত্তি লেনদেনের পাশাপাশি ফ্রিহোল্ড বা ইজারা সম্পত্তি হিসেবে ধার্য করা হয়।
সেই বাড়িই এখন শেরি ব্লেয়ারের আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয়। এখান থেকেই সারা বিশ্বের সরকারগুলোকে নানা পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। পাশাপাশি নারীদের জন্য শেরির একটি ফাউন্ডেশনও পরিচালিত হয়।
এ প্রসঙ্গে শেরি ব্লেয়ার বলছেন, বিক্রেতারা নাকি তাঁকে দেশের বাইরের ওই কোম্পানির মাধ্যমে বাড়িটি কেনার জন্য খুব পীড়াপীড়ি করেছিল। তিনি দাবি করেন, যুক্তরাজ্যের তৎকালীন আইন মেনেই তাঁরা সম্পত্তিটি কিনেছেন। ভবিষ্যতে এটি বিক্রি করলে তাঁদের অবশ্যই ক্যাপিটাল গেইনের (মূলধনী মুনাফা) ওপর নির্ধারিত কর দিতে হবে।
এই সম্পদের প্রকৃত মালিক ছিল এমন এক পরিবার, যাদের বাহরাইনের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু এখন উভয়েই বলছেন, এই লেনদেনে আসলে কারা জড়িত শুরুর দিকে তাঁদের সে বিষয়ে কোনো ধারণাই ছিল না।
পানামা পেপারসের মতো এবার তোলপাড় তুলেছে প্যান্ডোরা পেপারস। বিশ্বের বাঘা বাঘা নেতাদের সম্পদ গোপনের তথ্য উঠে এসেছে এই গোপন নথিতে। সেখানে ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার ও তাঁর স্ত্রীর সম্পদের তথ্য গোপনের সরাসরি কোনো ইঙ্গিত নেই। তবে এই দম্পতি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ডের একটি সম্পত্তি কেনার সময় কেন স্ট্যাম্প শুল্ক দেননি সেটি প্যান্ডোরা নথিতে উঠে এসেছে। এখানেই স্পষ্ট যে, তাঁরা কর আইনের ফাঁক ফোঁকরের সুবিধা নিয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, লেবার পার্টি থেকে নির্বাচিত সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর ব্যারিস্টার স্ত্রী শেরি ব্লেয়ার মধ্য লন্ডনের মেরিলবোনে একটি বাড়ি অধিগ্রহণ করেন। ২০১৭ সালের জুলাই মাসে তাঁরা একটি বিদেশি কোম্পানি কেনেন। বাড়িটি ওই কোম্পানির মালিকানাধীন ছিল। সেই সূত্রেই বাড়ির মালিক হন তাঁরা।
এই ক্রয় প্রক্রিয়ায় ব্লেয়ার দম্পতি প্রথমে যুক্তরাজ্যে একটি কোম্পানি খোলেন। সেই কোম্পানি উল্লেখিত বিদেশি কোম্পানিটি কিনে নেয় এবং তাদের মালিকানাধীন বাড়িটিও অধিগ্রহণ করে।
ব্রিটেনের ভেতরে এভাবে কোনো সম্পত্তি অধিগ্রহণ করা বৈধ। সেই সঙ্গে স্ট্যাম্পের শুল্কও রেয়াত দেওয়া হয়। সম্পত্তির মূল্য হিসাবে ৩ লাখ ১২ হাজার পাউন্ড স্ট্যাম্প শুল্ক দেননি এই দম্পতি। অথচ ব্লেয়ার নিজেই এক সময় কর ফাঁকির ফাঁক ফোঁকর নিয়ে সোচ্চার ছিলেন।
উল্লেখ্য, যখন সম্পত্তির লেনদেন হয়, তখন সরকার কর আদায় করে (যেমন, যখন কোনো সম্পত্তি হস্তান্তরিত বা বেচাকেনা হয়) এই করটি ‘স্ট্যাম্প শুল্ক’ হিসেবে পরিচিত। এটাই আবাসিক এবং বাণিজ্যিক সম্পত্তি লেনদেনের পাশাপাশি ফ্রিহোল্ড বা ইজারা সম্পত্তি হিসেবে ধার্য করা হয়।
সেই বাড়িই এখন শেরি ব্লেয়ারের আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয়। এখান থেকেই সারা বিশ্বের সরকারগুলোকে নানা পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। পাশাপাশি নারীদের জন্য শেরির একটি ফাউন্ডেশনও পরিচালিত হয়।
এ প্রসঙ্গে শেরি ব্লেয়ার বলছেন, বিক্রেতারা নাকি তাঁকে দেশের বাইরের ওই কোম্পানির মাধ্যমে বাড়িটি কেনার জন্য খুব পীড়াপীড়ি করেছিল। তিনি দাবি করেন, যুক্তরাজ্যের তৎকালীন আইন মেনেই তাঁরা সম্পত্তিটি কিনেছেন। ভবিষ্যতে এটি বিক্রি করলে তাঁদের অবশ্যই ক্যাপিটাল গেইনের (মূলধনী মুনাফা) ওপর নির্ধারিত কর দিতে হবে।
এই সম্পদের প্রকৃত মালিক ছিল এমন এক পরিবার, যাদের বাহরাইনের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু এখন উভয়েই বলছেন, এই লেনদেনে আসলে কারা জড়িত শুরুর দিকে তাঁদের সে বিষয়ে কোনো ধারণাই ছিল না।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৩৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে