আফ্রিকার দেশ মরক্কোর প্রাচীন নগরী মারাকেশে আঘাত হানা ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা এখনো বাড়ছে। সর্বশেষ পাওয়া খবর বলছে, এই ভয়াবহ দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮৬২ জনে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২ হাজার ৫৬২ জন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ৬ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পটি স্থানীয় সময় শুক্রবার রাত ১১টার পর আঘাত হানে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল অ্যাটলাস পর্বতমালার একটি অঞ্চল। এর গভীরতা ছিল ১৮ দশমিক ৫ কিলোমিটার। এর কেন্দ্রস্থল মারাকেশের প্রায় ৭২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।
স্পেন, ব্রিটেন ও কাতার থেকে যাওয়া একাধিক উদ্ধারকারী দল মরক্কোয় পৌঁছে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তবে সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনাও কমছে। তবে ঐতিহাসিক শহরটির অধিকাংশ বাড়িঘর মাটির তৈরি হওয়ায় প্রাণহানির সংখ্যা আর খুব বেশি বাড়বে না বলে আশা করছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।
মরক্কোর রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম সোমবার দিবাগত রাতে জানিয়েছে, নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮৬২ জনে এবং আহত হয়েছেন ২ হাজার ৫৬২ জন। প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এখনো অনেক এলাকায় উদ্ধারকাজ চালানো সম্ভব হয়নি। এখন পর্যন্ত কতজন নিখোঁজ রয়েছে কর্তৃপক্ষ সেই সংখ্যাও প্রকাশ করেনি।
এই ভূমিকম্প মরক্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ওপর আঘাত হেনেছে বলে দেশটির গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে। খবরে আরও বলা হয়, ভূমিকম্পে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ দ্বাদশ শতকের একটি মসজিদ ভেঙে গেছে। এ ছাড়া ইউনেসকো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ এলাকা মারাকেশের মেদিনার অংশবিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভে অনুযায়ী, মরক্কোয় ১৯৬০ সালের ভূমিকম্পে অন্তত ১২ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। এরপর শুক্রবারে দেশটিতে আঘাত হানা সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্প এটি।
আফ্রিকার দেশ মরক্কোর প্রাচীন নগরী মারাকেশে আঘাত হানা ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা এখনো বাড়ছে। সর্বশেষ পাওয়া খবর বলছে, এই ভয়াবহ দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮৬২ জনে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২ হাজার ৫৬২ জন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ৬ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পটি স্থানীয় সময় শুক্রবার রাত ১১টার পর আঘাত হানে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল অ্যাটলাস পর্বতমালার একটি অঞ্চল। এর গভীরতা ছিল ১৮ দশমিক ৫ কিলোমিটার। এর কেন্দ্রস্থল মারাকেশের প্রায় ৭২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।
স্পেন, ব্রিটেন ও কাতার থেকে যাওয়া একাধিক উদ্ধারকারী দল মরক্কোয় পৌঁছে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তবে সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনাও কমছে। তবে ঐতিহাসিক শহরটির অধিকাংশ বাড়িঘর মাটির তৈরি হওয়ায় প্রাণহানির সংখ্যা আর খুব বেশি বাড়বে না বলে আশা করছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।
মরক্কোর রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম সোমবার দিবাগত রাতে জানিয়েছে, নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮৬২ জনে এবং আহত হয়েছেন ২ হাজার ৫৬২ জন। প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এখনো অনেক এলাকায় উদ্ধারকাজ চালানো সম্ভব হয়নি। এখন পর্যন্ত কতজন নিখোঁজ রয়েছে কর্তৃপক্ষ সেই সংখ্যাও প্রকাশ করেনি।
এই ভূমিকম্প মরক্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ওপর আঘাত হেনেছে বলে দেশটির গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে। খবরে আরও বলা হয়, ভূমিকম্পে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ দ্বাদশ শতকের একটি মসজিদ ভেঙে গেছে। এ ছাড়া ইউনেসকো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ এলাকা মারাকেশের মেদিনার অংশবিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভে অনুযায়ী, মরক্কোয় ১৯৬০ সালের ভূমিকম্পে অন্তত ১২ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। এরপর শুক্রবারে দেশটিতে আঘাত হানা সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্প এটি।
পাকিস্তানের সঙ্গে সাড়ে তিন দিনের পাল্টাপাল্টি হামলার পর গত শনিবার যুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসে। যুদ্ধবিরতির পর আজ প্রথমবার সন্ধ্যা ৮টায় (স্থানীয় সময়) জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
১৪ মিনিট আগেজলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ক্রমেই তীব্রতর হয়ে উঠছে, আর এর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে কলা চাষে। আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা ‘ক্রিশ্চিয়ান এইড’-এর এক নতুন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা, চরম আবহাওয়া এবং জলবায়ু-সম্পর্কিত পোকামাকড়ের আক্রমণে কলা উৎপাদন চরম সংকটে পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েল নির্মম বর্বরতা চালিয়ে যাচ্ছে গত ১৮ মাসের বেশি সময় ধরে। এ সময়ে ইসরায়েলি বাহিনী প্রতিদিন অঞ্চলটিতে ঘণ্টায় গড়ে প্রায় একজন করে ফিলিস্তিনি নারীকে হত্যা করেছে এবং এখনো করছে। আজ সোমবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে মানবাধিকার সংস্থা ইউরোপ-মেড হিউম্যান রাইটস মনিটর এই তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভিয়েতনামের রাষ্ট্রপ্রধান তো লামের মস্কো সফর শেষে এল এই ঘোষণা। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটি প্রায় এক দশক আগে স্থগিত হওয়া পারমাণবিক প্রকল্পের পরিকল্পনা আবার সক্রিয় করেছে, কারণ, তাদের দ্রুত বিকাশমান অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখতে বিদ্যুৎ উৎপাদনক্ষমতা বাড়ানো জরুরি হয়ে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে