আজকের পত্রিকা ডেস্ক
২০২২ সালের মতো ২০২৩ সালজুড়েও চলে চরম ভূরাজনৈতিক নাটকীয়তা এবং অর্থনৈতিক সংকট। সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, আগের বছরের ইস্যুগুলো বিদায়ী বছরে বাড়ে।
একের পর এক দেশে ভুয়া নির্বাচন এবং নতুন নতুন সংকটের আবির্ভাবের কারণে ২০২২ সালের মতো এ বছরও সেনা অভ্যুত্থান ও অভ্যুত্থানের চেষ্টা করে কয়েকটি দেশ। ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত আফ্রিকার প্রায় ১২টি দেশে অভ্যুত্থানের চেষ্টা হয়েছে।
আর ২০১৩ সাল থেকে এই অঞ্চলের ২০ শতাংশ দেশেই হয়েছে অভ্যুত্থান। ২০২৩ সালে পশ্চিম আফ্রিকার নাইজার ও গ্যাবনে সেনা অভ্যুত্থান হয়। এ ছাড়া এই অঞ্চলের দেশ সিয়েরা লিওন এবং বুরকিনা ফাসোতে অভ্যুত্থান চেষ্টা হলেও তা ব্যর্থ হয়।
অগণতান্ত্রিক পন্থায়, জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করলেও এসব অঞ্চলের মানুষ সেটিকে সমর্থক জানাচ্ছে। কারণ, আফ্রিকায় বেসামরিক নেতৃত্ব নিয়ে সাধারণ মানুষ হতাশ। সামরিক নেতৃত্ব নিয়ে তাদের এই আশাবাদ সেই হতাশারই প্রতিফলন।
বিশ্লেষকদের মতে, অভ্যুত্থানকে স্বাগত জানানোর কারণ হচ্ছে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার না থাকা এবং এর সুফল না পাওয়া। সামরিক সরকারও তাঁদের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজে আসবে না, সেটাও তাঁরা বোঝেন।
গত ২৬ জুলাই নাইজারে সেনা অভ্যুত্থান হয়। সামরিক সরকার বন্দী করে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজোমকে। অভ্যুত্থানের পর পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর অর্থনৈতিক জোট-ইকোয়াস থেকে নিন্দা ও হুমকি দেওয়া হয়। জোটের বিভিন্ন দেশ নাইজারের সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত করে। এরপর দেশটির সঙ্গে তাদের স্থল ও আকাশ সীমান্ত বন্ধ করে দেয়।
পশ্চিম আফ্রিকার আরেক দেশ গ্যাবন। ৩০ আগস্ট আলী বঙ্গোকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণার পরই সেখানে অভ্যুত্থান হয়। এ খবরে দেশটির সাধারণ মানুষকে রাস্তায় নেমে উদ্যাপন করতে দেখা যায়। যদিও জাতিসংঘ, আফ্রিকান ইউনিয়ন ও ফ্রান্স এই অভ্যুত্থানের তীব্র নিন্দা জানায়।
ওই সময় দেশটির এক নাগরিক বিবিসিকে বলেন, ‘প্রথমে আমি ভয় পেয়েছিলাম, কিন্তু তারপর আনন্দ হয়েছে। শুরুতে ভয় পেয়েছি কারণ আমি একটি অভ্যুত্থানের মধ্যেও বেঁচে আছি। কিন্তু আমি আনন্দিত। কারণ, এই শাসনের উৎখাতের জন্য আমরা এত দিন অপেক্ষায় ছিলাম।’
এ ছাড়া বুরকিনা ফাসোতে ২৬ সেপ্টেম্বর অভ্যুত্থানের চেষ্টা হয়। নভেম্বরে সিয়েরা লিওনেও অভ্যুত্থানের চেষ্টা হয়েছে। দেশটির কর্মকর্তারা জানান, ওই ঘটনার পর ১৩ সামরিক কর্মকর্তা ও একজন বেসামরিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২০২২ সালের মতো ২০২৩ সালজুড়েও চলে চরম ভূরাজনৈতিক নাটকীয়তা এবং অর্থনৈতিক সংকট। সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, আগের বছরের ইস্যুগুলো বিদায়ী বছরে বাড়ে।
একের পর এক দেশে ভুয়া নির্বাচন এবং নতুন নতুন সংকটের আবির্ভাবের কারণে ২০২২ সালের মতো এ বছরও সেনা অভ্যুত্থান ও অভ্যুত্থানের চেষ্টা করে কয়েকটি দেশ। ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত আফ্রিকার প্রায় ১২টি দেশে অভ্যুত্থানের চেষ্টা হয়েছে।
আর ২০১৩ সাল থেকে এই অঞ্চলের ২০ শতাংশ দেশেই হয়েছে অভ্যুত্থান। ২০২৩ সালে পশ্চিম আফ্রিকার নাইজার ও গ্যাবনে সেনা অভ্যুত্থান হয়। এ ছাড়া এই অঞ্চলের দেশ সিয়েরা লিওন এবং বুরকিনা ফাসোতে অভ্যুত্থান চেষ্টা হলেও তা ব্যর্থ হয়।
অগণতান্ত্রিক পন্থায়, জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করলেও এসব অঞ্চলের মানুষ সেটিকে সমর্থক জানাচ্ছে। কারণ, আফ্রিকায় বেসামরিক নেতৃত্ব নিয়ে সাধারণ মানুষ হতাশ। সামরিক নেতৃত্ব নিয়ে তাদের এই আশাবাদ সেই হতাশারই প্রতিফলন।
বিশ্লেষকদের মতে, অভ্যুত্থানকে স্বাগত জানানোর কারণ হচ্ছে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার না থাকা এবং এর সুফল না পাওয়া। সামরিক সরকারও তাঁদের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজে আসবে না, সেটাও তাঁরা বোঝেন।
গত ২৬ জুলাই নাইজারে সেনা অভ্যুত্থান হয়। সামরিক সরকার বন্দী করে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজোমকে। অভ্যুত্থানের পর পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর অর্থনৈতিক জোট-ইকোয়াস থেকে নিন্দা ও হুমকি দেওয়া হয়। জোটের বিভিন্ন দেশ নাইজারের সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত করে। এরপর দেশটির সঙ্গে তাদের স্থল ও আকাশ সীমান্ত বন্ধ করে দেয়।
পশ্চিম আফ্রিকার আরেক দেশ গ্যাবন। ৩০ আগস্ট আলী বঙ্গোকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণার পরই সেখানে অভ্যুত্থান হয়। এ খবরে দেশটির সাধারণ মানুষকে রাস্তায় নেমে উদ্যাপন করতে দেখা যায়। যদিও জাতিসংঘ, আফ্রিকান ইউনিয়ন ও ফ্রান্স এই অভ্যুত্থানের তীব্র নিন্দা জানায়।
ওই সময় দেশটির এক নাগরিক বিবিসিকে বলেন, ‘প্রথমে আমি ভয় পেয়েছিলাম, কিন্তু তারপর আনন্দ হয়েছে। শুরুতে ভয় পেয়েছি কারণ আমি একটি অভ্যুত্থানের মধ্যেও বেঁচে আছি। কিন্তু আমি আনন্দিত। কারণ, এই শাসনের উৎখাতের জন্য আমরা এত দিন অপেক্ষায় ছিলাম।’
এ ছাড়া বুরকিনা ফাসোতে ২৬ সেপ্টেম্বর অভ্যুত্থানের চেষ্টা হয়। নভেম্বরে সিয়েরা লিওনেও অভ্যুত্থানের চেষ্টা হয়েছে। দেশটির কর্মকর্তারা জানান, ওই ঘটনার পর ১৩ সামরিক কর্মকর্তা ও একজন বেসামরিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
নয় বছর বয়সী মাহমুদ আজ্জুর। ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখন্ড গাজার পুরোনো শহরের বাসিন্দা। একসময় বাজারে গিয়ে মায়ের জন্য সবজি কিনে আনত, খেলাধুলা করত, বন্ধুদের সঙ্গে হাসত। এখন সে হাত দুটো নেই। গত বছরের মার্চে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় মাহমুদের বাড়ি। বিস্ফোরণে মাহমুদ তার দুই হাত হারায়...
৪৪ মিনিট আগেগাজার তরুণ ফটোসাংবাদিক ফাতেমা হাসসুনা জানতেন, মৃত্যু সব সময় তাঁর দরজায় ওঁত পেতে থাকে। গত ১৮ মাস ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা, নিজের বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া, বিপুলসংখ্যক মানুষের বাস্তুচ্যুতি এবং পরিবারের ১১ জন সদস্যের মৃত্যু নিজ হাতে নথিভুক্ত করেছেন তিনি। এই ঘটনাগুলো ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়ে...
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর মার্কিন ইমিগ্রেশন বিভাগ কয়েক শ বিদেশি শিক্ষার্থী ও সদ্য স্নাতকদের ভিসা বাতিল করেছে। বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। ভিসা বাতিল ও গ্রেপ্তারের শিকারদের বেশির ভাগই ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত...
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৯ বছর সরকারি বাস চালিয়েছেন তিনি। মাত্র ৭ ডলার (প্রায় ৮০০ টাকা) সমপরিমাণ ভাড়া আত্মসাতের দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শুধু তা–ই নয়, সেই সঙ্গে তাঁর ৮৪ হাজার ডলার (প্রায় ৯২ লাখ টাকা) পেনশনও বাতিল করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে