
বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশে জন্মহার এত কমছে যে শতাব্দীর শেষ নাগাদ পৃথিবীতে প্রয়োজনীয় জনসংখ্যার ঘাটতি দেখা যেতে পারে। তবে দরিদ্র দেশগুলোতে বেশিরভাগ জীবিত শিশুর জন্ম হবে। এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাতে রয়টার্স এ তথ্য দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের (আইএইচএমই) জ্যেষ্ঠ গবেষক স্টেইন এমিল ভলসেট এক বিবৃতিতে বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার জন্য বেশি সংবেদনশীল নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে জন্মহার অত্যধিক বেড়ে যাবে।
স্বাস্থ্য ও জনমিতি বিষয়ক সাময়িকী দ্য ল্যানসেটে গতকাল বুধবার এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষণা অনুসারে, ২০৫০ সাল নাগাদ ২০৪টি দেশের মধ্যে ১৫৫টি দেশেই জন্মহার কমে যাবে। অর্থাৎ প্রায় ৭৬ শতাংশ দেশেই জনসংখ্যার স্তর বজায় রাখার মতো শিশু জন্মাবে না। ২১০০ সাল নাগাদ প্রায় ৯৭ শতাংশ অর্থাৎ ১৯৮টি দেশেই জন্মহার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাবে।
গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজ, ইনজুরি অ্যান্ড রিস্ক ফ্যাক্টরস স্টাডির অংশ হিসেবে ১৯৫০ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সংগৃহীত জরিপ, আদমশুমারি এবং অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এই গবেষণায় এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ তিন–চতুর্থাংশেরও বেশি জীবিত শিশু জন্ম নেবে নিম্ন ও নিম্ন–মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। এ শিশুদের অর্ধেকেরও বেশি জন্মাবে সাব–সাহারান আফ্রিকায়।
ডেটা বলছে, ১৯৫০ সালে গড়ে প্রতি নারী পাঁচটি সন্তান জন্ম দিত। ২০২১ সালে জন্মহার কমে গড়ে প্রতি নারীর সন্তান জন্ম দেওয়ার সংখ্যা ২ দশমিক ২ এ নেমে আসে। একই বছরে ১১০টি দেশেই জনসংখ্যার স্তর বজায় রাখার মতো জন্মহার ছিল না, অর্থাৎ প্রতিটি নারী ২ দশমিক ১ টিরও কম শিশু জন্ম দিয়েছে।
গবেষণায় দক্ষিণ কোরিয়া এবং সার্বিয়ার মতো দেশগুলোর জন্য বিশেষত উদ্বেগজনক প্রবণতা তুলে ধরা হয়েছে। এ দেশগুলোতে প্রজনন হার প্রতি নারী ১ দশমিক ১ সন্তানেরও কম। এ কারণে তারা ক্রমহ্রাসমান শ্রমশক্তির চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে।
ভলসেট বলছেন, সীমিত সম্পদ বিশিষ্ট দেশগুলো দ্রুততম বর্ধনশীল জনসংখ্যাকে কিভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল, তাপ–চাপযুক্ত এবং ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিশিষ্ট স্থানে সহায়তা করা যায় তা নিয়ে হিমশিম খাবে।
উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে জন্মহার কমে যাওয়া নারীদের ক্রমবর্ধনশীল শিক্ষা ও চাকরির সুযোগকে প্রতিফলিত করে। গবেষকেরা বলছেন, অন্যান্য অঞ্চলগুলোতেও নারী শিক্ষা ও আধুনিক জন্ম নিরোধক ব্যবস্থার ওপর জোর দেওয়া উচিত।
গবেষণা প্রতিবেদনের সহ–লেখক ও আইএইচএমই এর সদস্য নাতালিয়া ভট্টাচার্য এক বিবৃতিতে বলেন, ‘একবার প্রায় প্রতিটি দেশের জনসংখ্যা সংকুচিত হয়ে গেলে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে উন্মুক্ত অভিবাসনের ওপর নির্ভরতা প্রয়োজনীয় হয়ে উঠবে।’
এই প্রতিবেদনে অতীতের বিশেষ করে ২০২০–২১ সালের করোনা মহামারির সময়ের তথ্যের পরিমাণ ও গুণমান সীমাবদ্ধ ছিল বলে স্বীকার করেন লেখকেরা।

বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশে জন্মহার এত কমছে যে শতাব্দীর শেষ নাগাদ পৃথিবীতে প্রয়োজনীয় জনসংখ্যার ঘাটতি দেখা যেতে পারে। তবে দরিদ্র দেশগুলোতে বেশিরভাগ জীবিত শিশুর জন্ম হবে। এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাতে রয়টার্স এ তথ্য দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের (আইএইচএমই) জ্যেষ্ঠ গবেষক স্টেইন এমিল ভলসেট এক বিবৃতিতে বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার জন্য বেশি সংবেদনশীল নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে জন্মহার অত্যধিক বেড়ে যাবে।
স্বাস্থ্য ও জনমিতি বিষয়ক সাময়িকী দ্য ল্যানসেটে গতকাল বুধবার এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষণা অনুসারে, ২০৫০ সাল নাগাদ ২০৪টি দেশের মধ্যে ১৫৫টি দেশেই জন্মহার কমে যাবে। অর্থাৎ প্রায় ৭৬ শতাংশ দেশেই জনসংখ্যার স্তর বজায় রাখার মতো শিশু জন্মাবে না। ২১০০ সাল নাগাদ প্রায় ৯৭ শতাংশ অর্থাৎ ১৯৮টি দেশেই জন্মহার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাবে।
গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজ, ইনজুরি অ্যান্ড রিস্ক ফ্যাক্টরস স্টাডির অংশ হিসেবে ১৯৫০ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সংগৃহীত জরিপ, আদমশুমারি এবং অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এই গবেষণায় এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ তিন–চতুর্থাংশেরও বেশি জীবিত শিশু জন্ম নেবে নিম্ন ও নিম্ন–মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। এ শিশুদের অর্ধেকেরও বেশি জন্মাবে সাব–সাহারান আফ্রিকায়।
ডেটা বলছে, ১৯৫০ সালে গড়ে প্রতি নারী পাঁচটি সন্তান জন্ম দিত। ২০২১ সালে জন্মহার কমে গড়ে প্রতি নারীর সন্তান জন্ম দেওয়ার সংখ্যা ২ দশমিক ২ এ নেমে আসে। একই বছরে ১১০টি দেশেই জনসংখ্যার স্তর বজায় রাখার মতো জন্মহার ছিল না, অর্থাৎ প্রতিটি নারী ২ দশমিক ১ টিরও কম শিশু জন্ম দিয়েছে।
গবেষণায় দক্ষিণ কোরিয়া এবং সার্বিয়ার মতো দেশগুলোর জন্য বিশেষত উদ্বেগজনক প্রবণতা তুলে ধরা হয়েছে। এ দেশগুলোতে প্রজনন হার প্রতি নারী ১ দশমিক ১ সন্তানেরও কম। এ কারণে তারা ক্রমহ্রাসমান শ্রমশক্তির চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে।
ভলসেট বলছেন, সীমিত সম্পদ বিশিষ্ট দেশগুলো দ্রুততম বর্ধনশীল জনসংখ্যাকে কিভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল, তাপ–চাপযুক্ত এবং ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিশিষ্ট স্থানে সহায়তা করা যায় তা নিয়ে হিমশিম খাবে।
উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে জন্মহার কমে যাওয়া নারীদের ক্রমবর্ধনশীল শিক্ষা ও চাকরির সুযোগকে প্রতিফলিত করে। গবেষকেরা বলছেন, অন্যান্য অঞ্চলগুলোতেও নারী শিক্ষা ও আধুনিক জন্ম নিরোধক ব্যবস্থার ওপর জোর দেওয়া উচিত।
গবেষণা প্রতিবেদনের সহ–লেখক ও আইএইচএমই এর সদস্য নাতালিয়া ভট্টাচার্য এক বিবৃতিতে বলেন, ‘একবার প্রায় প্রতিটি দেশের জনসংখ্যা সংকুচিত হয়ে গেলে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে উন্মুক্ত অভিবাসনের ওপর নির্ভরতা প্রয়োজনীয় হয়ে উঠবে।’
এই প্রতিবেদনে অতীতের বিশেষ করে ২০২০–২১ সালের করোনা মহামারির সময়ের তথ্যের পরিমাণ ও গুণমান সীমাবদ্ধ ছিল বলে স্বীকার করেন লেখকেরা।

বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশে জন্মহার এত কমছে যে শতাব্দীর শেষ নাগাদ পৃথিবীতে প্রয়োজনীয় জনসংখ্যার ঘাটতি দেখা যেতে পারে। তবে দরিদ্র দেশগুলোতে বেশিরভাগ জীবিত শিশুর জন্ম হবে। এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাতে রয়টার্স এ তথ্য দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের (আইএইচএমই) জ্যেষ্ঠ গবেষক স্টেইন এমিল ভলসেট এক বিবৃতিতে বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার জন্য বেশি সংবেদনশীল নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে জন্মহার অত্যধিক বেড়ে যাবে।
স্বাস্থ্য ও জনমিতি বিষয়ক সাময়িকী দ্য ল্যানসেটে গতকাল বুধবার এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষণা অনুসারে, ২০৫০ সাল নাগাদ ২০৪টি দেশের মধ্যে ১৫৫টি দেশেই জন্মহার কমে যাবে। অর্থাৎ প্রায় ৭৬ শতাংশ দেশেই জনসংখ্যার স্তর বজায় রাখার মতো শিশু জন্মাবে না। ২১০০ সাল নাগাদ প্রায় ৯৭ শতাংশ অর্থাৎ ১৯৮টি দেশেই জন্মহার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাবে।
গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজ, ইনজুরি অ্যান্ড রিস্ক ফ্যাক্টরস স্টাডির অংশ হিসেবে ১৯৫০ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সংগৃহীত জরিপ, আদমশুমারি এবং অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এই গবেষণায় এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ তিন–চতুর্থাংশেরও বেশি জীবিত শিশু জন্ম নেবে নিম্ন ও নিম্ন–মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। এ শিশুদের অর্ধেকেরও বেশি জন্মাবে সাব–সাহারান আফ্রিকায়।
ডেটা বলছে, ১৯৫০ সালে গড়ে প্রতি নারী পাঁচটি সন্তান জন্ম দিত। ২০২১ সালে জন্মহার কমে গড়ে প্রতি নারীর সন্তান জন্ম দেওয়ার সংখ্যা ২ দশমিক ২ এ নেমে আসে। একই বছরে ১১০টি দেশেই জনসংখ্যার স্তর বজায় রাখার মতো জন্মহার ছিল না, অর্থাৎ প্রতিটি নারী ২ দশমিক ১ টিরও কম শিশু জন্ম দিয়েছে।
গবেষণায় দক্ষিণ কোরিয়া এবং সার্বিয়ার মতো দেশগুলোর জন্য বিশেষত উদ্বেগজনক প্রবণতা তুলে ধরা হয়েছে। এ দেশগুলোতে প্রজনন হার প্রতি নারী ১ দশমিক ১ সন্তানেরও কম। এ কারণে তারা ক্রমহ্রাসমান শ্রমশক্তির চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে।
ভলসেট বলছেন, সীমিত সম্পদ বিশিষ্ট দেশগুলো দ্রুততম বর্ধনশীল জনসংখ্যাকে কিভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল, তাপ–চাপযুক্ত এবং ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিশিষ্ট স্থানে সহায়তা করা যায় তা নিয়ে হিমশিম খাবে।
উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে জন্মহার কমে যাওয়া নারীদের ক্রমবর্ধনশীল শিক্ষা ও চাকরির সুযোগকে প্রতিফলিত করে। গবেষকেরা বলছেন, অন্যান্য অঞ্চলগুলোতেও নারী শিক্ষা ও আধুনিক জন্ম নিরোধক ব্যবস্থার ওপর জোর দেওয়া উচিত।
গবেষণা প্রতিবেদনের সহ–লেখক ও আইএইচএমই এর সদস্য নাতালিয়া ভট্টাচার্য এক বিবৃতিতে বলেন, ‘একবার প্রায় প্রতিটি দেশের জনসংখ্যা সংকুচিত হয়ে গেলে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে উন্মুক্ত অভিবাসনের ওপর নির্ভরতা প্রয়োজনীয় হয়ে উঠবে।’
এই প্রতিবেদনে অতীতের বিশেষ করে ২০২০–২১ সালের করোনা মহামারির সময়ের তথ্যের পরিমাণ ও গুণমান সীমাবদ্ধ ছিল বলে স্বীকার করেন লেখকেরা।

বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশে জন্মহার এত কমছে যে শতাব্দীর শেষ নাগাদ পৃথিবীতে প্রয়োজনীয় জনসংখ্যার ঘাটতি দেখা যেতে পারে। তবে দরিদ্র দেশগুলোতে বেশিরভাগ জীবিত শিশুর জন্ম হবে। এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাতে রয়টার্স এ তথ্য দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের (আইএইচএমই) জ্যেষ্ঠ গবেষক স্টেইন এমিল ভলসেট এক বিবৃতিতে বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার জন্য বেশি সংবেদনশীল নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে জন্মহার অত্যধিক বেড়ে যাবে।
স্বাস্থ্য ও জনমিতি বিষয়ক সাময়িকী দ্য ল্যানসেটে গতকাল বুধবার এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষণা অনুসারে, ২০৫০ সাল নাগাদ ২০৪টি দেশের মধ্যে ১৫৫টি দেশেই জন্মহার কমে যাবে। অর্থাৎ প্রায় ৭৬ শতাংশ দেশেই জনসংখ্যার স্তর বজায় রাখার মতো শিশু জন্মাবে না। ২১০০ সাল নাগাদ প্রায় ৯৭ শতাংশ অর্থাৎ ১৯৮টি দেশেই জন্মহার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাবে।
গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজ, ইনজুরি অ্যান্ড রিস্ক ফ্যাক্টরস স্টাডির অংশ হিসেবে ১৯৫০ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সংগৃহীত জরিপ, আদমশুমারি এবং অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এই গবেষণায় এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ তিন–চতুর্থাংশেরও বেশি জীবিত শিশু জন্ম নেবে নিম্ন ও নিম্ন–মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। এ শিশুদের অর্ধেকেরও বেশি জন্মাবে সাব–সাহারান আফ্রিকায়।
ডেটা বলছে, ১৯৫০ সালে গড়ে প্রতি নারী পাঁচটি সন্তান জন্ম দিত। ২০২১ সালে জন্মহার কমে গড়ে প্রতি নারীর সন্তান জন্ম দেওয়ার সংখ্যা ২ দশমিক ২ এ নেমে আসে। একই বছরে ১১০টি দেশেই জনসংখ্যার স্তর বজায় রাখার মতো জন্মহার ছিল না, অর্থাৎ প্রতিটি নারী ২ দশমিক ১ টিরও কম শিশু জন্ম দিয়েছে।
গবেষণায় দক্ষিণ কোরিয়া এবং সার্বিয়ার মতো দেশগুলোর জন্য বিশেষত উদ্বেগজনক প্রবণতা তুলে ধরা হয়েছে। এ দেশগুলোতে প্রজনন হার প্রতি নারী ১ দশমিক ১ সন্তানেরও কম। এ কারণে তারা ক্রমহ্রাসমান শ্রমশক্তির চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে।
ভলসেট বলছেন, সীমিত সম্পদ বিশিষ্ট দেশগুলো দ্রুততম বর্ধনশীল জনসংখ্যাকে কিভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল, তাপ–চাপযুক্ত এবং ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিশিষ্ট স্থানে সহায়তা করা যায় তা নিয়ে হিমশিম খাবে।
উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে জন্মহার কমে যাওয়া নারীদের ক্রমবর্ধনশীল শিক্ষা ও চাকরির সুযোগকে প্রতিফলিত করে। গবেষকেরা বলছেন, অন্যান্য অঞ্চলগুলোতেও নারী শিক্ষা ও আধুনিক জন্ম নিরোধক ব্যবস্থার ওপর জোর দেওয়া উচিত।
গবেষণা প্রতিবেদনের সহ–লেখক ও আইএইচএমই এর সদস্য নাতালিয়া ভট্টাচার্য এক বিবৃতিতে বলেন, ‘একবার প্রায় প্রতিটি দেশের জনসংখ্যা সংকুচিত হয়ে গেলে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে উন্মুক্ত অভিবাসনের ওপর নির্ভরতা প্রয়োজনীয় হয়ে উঠবে।’
এই প্রতিবেদনে অতীতের বিশেষ করে ২০২০–২১ সালের করোনা মহামারির সময়ের তথ্যের পরিমাণ ও গুণমান সীমাবদ্ধ ছিল বলে স্বীকার করেন লেখকেরা।

যাঁরা একটানা ১০ মিনিটের বেশি সময় হাঁটেন, তাঁদের মধ্যে হৃদ্রোগ এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কম। অন্যদিকে, যাঁরা হাঁটেন, কিন্তু ছোট ছোট সময় ধরে, তাঁদের মধ্যে এই উপকারিতা কম দেখা গেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশে ডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৯৮৩ জন।
২ দিন আগে
দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
২ দিন আগে
দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘ সময় হাঁটার অভ্যাস শুধু মন ভালো রাখে না, বরং হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমিয়ে আয়ু বাড়াতে সাহায্য করে। ‘অ্যানালস অব ইন্টারনাল মেডিসিন’-এ প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক গবেষণা এমনটাই জানিয়েছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা একটানা ১০ মিনিটের বেশি সময় হাঁটেন, তাঁদের মধ্যে হৃদ্রোগ ও অকালমৃত্যুর ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কম। অন্যদিকে, যাঁরা হাঁটেন কিন্তু ছোট ছোট সময় ধরে, তাঁদের মধ্যে এই উপকারিতা কম দেখা গেছে।
গবেষণার প্রধান লেখক স্পেনের ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব মাদ্রিদের সহযোগী অধ্যাপক ড. বোরখা দেল পোজো ক্রুজ বলেন, ‘আমরা সাধারণত দৈনিক পদক্ষেপের সংখ্যা নিয়ে কথা বলি—যেমন ১০ হাজার পদক্ষেপের লক্ষ্য। কিন্তু আমাদের গবেষণা দেখিয়েছে, কীভাবে সেই পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে, সেটিও গুরুত্বপূর্ণ; বিশেষ করে যাঁরা কম সক্রিয়, তাঁরা যদি অল্প সময়ের বদলে কিছু দীর্ঘ হাঁটা যোগ করেন, তাতেও হৃদ্স্বাস্থ্যে বড় পরিবর্তন আসতে পারে।’
এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সোমবার (২৮ অক্টোবর) সিএনএন জানিয়েছে, বিশ্বের প্রায় ৩১ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ পর্যাপ্ত শারীরিক পরিশ্রম করেন না। তাঁদের অনেকে সপ্তাহে ১৫০ মিনিটের কম ব্যায়াম করেন, যা হৃদ্রোগ, অনিদ্রা ও মৃত্যুঝুঁকি বাড়ায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল জিউইশ হেলথ ইনস্টিটিউটের হৃদ্রোগ প্রতিরোধ ও সুস্থতা বিভাগের পরিচালক ড. অ্যান্ড্রু ফ্রিম্যান বলেন, ‘প্রায় সবাই কিছু সময় হাঁটতে পারেন, কিন্তু ২০, ৩০ বা ৬০ মিনিট একটানা হাঁটা কঠিন হয়ে যায়। তাই ধীরে ধীরে সেই ক্ষমতা তৈরি করাটাই আসল বিষয়।’
দীর্ঘ সময় হাঁটার ফলে শরীরে রক্তসঞ্চালন ভালো হয়, রক্তচাপ কমে এবং রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এতে প্রদাহ ও মানসিক চাপ কমে, হৃদ্পেশি শক্ত হয়। ফ্রিম্যান বলেন, ‘এটা অনেকটা ৪৫ কেজির ডাম্বেল তোলার মতো। প্রথমে পারা যায় না, কিন্তু অনুশীলনে সক্ষমতা বাড়ে—হৃদ্যন্ত্রও তেমনি।’
গবেষকেরা বলেন, প্রতিদিন নির্দিষ্ট ধাপের লক্ষ্য না রেখে বরং সময়ের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। দিনে অন্তত কিছু সময় একটানা হাঁটলে উপকার পাওয়া যায়। গতি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, তবে ধারাবাহিক ও দীর্ঘ সময় হাঁটা বেশি ফল দেয়।
ড. দেল পোজো ক্রুজ পরামর্শ দিয়েছেন, ‘দিনে একাধিকবার ২০-৩০ মিনিট করে টানা হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এতে শরীর সক্রিয় থাকবে, হৃদ্যন্ত্র মজবুত হবে।’
হাঁটার সঠিক ভঙ্গিও জরুরি—শরীর সোজা রাখুন, কাঁধ পেছনে দিন এবং হাত দোলান। এতে ভারসাম্য বজায় থাকে ও শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক হয়।
গবেষণাটি যুক্তরাজ্যের ৩৩ হাজার প্রাপ্তবয়স্কের তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি হয়েছে। অংশগ্রহণকারীরা দৈনিক ৮ হাজার ধাপের কম হাঁটতেন এবং কারও বড় রোগ ছিল না। এক সপ্তাহের ডেটা সংগ্রহের মাধ্যমে গবেষণাটি সম্পন্ন হয়।
সবশেষে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, নিয়মিত ও দীর্ঘ সময় হাঁটা এমন একটি সহজ উপায়, যা ব্যয়বহুল চিকিৎসা ছাড়াই হৃদ্স্বাস্থ্য রক্ষা এবং আয়ু বৃদ্ধিতে অসাধারণ ভূমিকা রাখতে পারে।

দীর্ঘ সময় হাঁটার অভ্যাস শুধু মন ভালো রাখে না, বরং হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমিয়ে আয়ু বাড়াতে সাহায্য করে। ‘অ্যানালস অব ইন্টারনাল মেডিসিন’-এ প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক গবেষণা এমনটাই জানিয়েছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা একটানা ১০ মিনিটের বেশি সময় হাঁটেন, তাঁদের মধ্যে হৃদ্রোগ ও অকালমৃত্যুর ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কম। অন্যদিকে, যাঁরা হাঁটেন কিন্তু ছোট ছোট সময় ধরে, তাঁদের মধ্যে এই উপকারিতা কম দেখা গেছে।
গবেষণার প্রধান লেখক স্পেনের ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব মাদ্রিদের সহযোগী অধ্যাপক ড. বোরখা দেল পোজো ক্রুজ বলেন, ‘আমরা সাধারণত দৈনিক পদক্ষেপের সংখ্যা নিয়ে কথা বলি—যেমন ১০ হাজার পদক্ষেপের লক্ষ্য। কিন্তু আমাদের গবেষণা দেখিয়েছে, কীভাবে সেই পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে, সেটিও গুরুত্বপূর্ণ; বিশেষ করে যাঁরা কম সক্রিয়, তাঁরা যদি অল্প সময়ের বদলে কিছু দীর্ঘ হাঁটা যোগ করেন, তাতেও হৃদ্স্বাস্থ্যে বড় পরিবর্তন আসতে পারে।’
এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সোমবার (২৮ অক্টোবর) সিএনএন জানিয়েছে, বিশ্বের প্রায় ৩১ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ পর্যাপ্ত শারীরিক পরিশ্রম করেন না। তাঁদের অনেকে সপ্তাহে ১৫০ মিনিটের কম ব্যায়াম করেন, যা হৃদ্রোগ, অনিদ্রা ও মৃত্যুঝুঁকি বাড়ায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল জিউইশ হেলথ ইনস্টিটিউটের হৃদ্রোগ প্রতিরোধ ও সুস্থতা বিভাগের পরিচালক ড. অ্যান্ড্রু ফ্রিম্যান বলেন, ‘প্রায় সবাই কিছু সময় হাঁটতে পারেন, কিন্তু ২০, ৩০ বা ৬০ মিনিট একটানা হাঁটা কঠিন হয়ে যায়। তাই ধীরে ধীরে সেই ক্ষমতা তৈরি করাটাই আসল বিষয়।’
দীর্ঘ সময় হাঁটার ফলে শরীরে রক্তসঞ্চালন ভালো হয়, রক্তচাপ কমে এবং রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এতে প্রদাহ ও মানসিক চাপ কমে, হৃদ্পেশি শক্ত হয়। ফ্রিম্যান বলেন, ‘এটা অনেকটা ৪৫ কেজির ডাম্বেল তোলার মতো। প্রথমে পারা যায় না, কিন্তু অনুশীলনে সক্ষমতা বাড়ে—হৃদ্যন্ত্রও তেমনি।’
গবেষকেরা বলেন, প্রতিদিন নির্দিষ্ট ধাপের লক্ষ্য না রেখে বরং সময়ের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। দিনে অন্তত কিছু সময় একটানা হাঁটলে উপকার পাওয়া যায়। গতি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, তবে ধারাবাহিক ও দীর্ঘ সময় হাঁটা বেশি ফল দেয়।
ড. দেল পোজো ক্রুজ পরামর্শ দিয়েছেন, ‘দিনে একাধিকবার ২০-৩০ মিনিট করে টানা হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এতে শরীর সক্রিয় থাকবে, হৃদ্যন্ত্র মজবুত হবে।’
হাঁটার সঠিক ভঙ্গিও জরুরি—শরীর সোজা রাখুন, কাঁধ পেছনে দিন এবং হাত দোলান। এতে ভারসাম্য বজায় থাকে ও শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক হয়।
গবেষণাটি যুক্তরাজ্যের ৩৩ হাজার প্রাপ্তবয়স্কের তথ্য বিশ্লেষণ করে তৈরি হয়েছে। অংশগ্রহণকারীরা দৈনিক ৮ হাজার ধাপের কম হাঁটতেন এবং কারও বড় রোগ ছিল না। এক সপ্তাহের ডেটা সংগ্রহের মাধ্যমে গবেষণাটি সম্পন্ন হয়।
সবশেষে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, নিয়মিত ও দীর্ঘ সময় হাঁটা এমন একটি সহজ উপায়, যা ব্যয়বহুল চিকিৎসা ছাড়াই হৃদ্স্বাস্থ্য রক্ষা এবং আয়ু বৃদ্ধিতে অসাধারণ ভূমিকা রাখতে পারে।

বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশে জন্মহার এত কমছে যে শতাব্দীর শেষ নাগাদ পৃথিবীতে প্রয়োজনীয় জনসংখ্যার ঘাটতি দেখা যেতে পারে। তবে দরিদ্র দেশগুলোতে বেশিরভাগ জীবিত শিশুর জন্ম হবে। এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাতে রয়টার্স এ তথ্য দিয়েছে।
২১ মার্চ ২০২৪
দেশে ডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৯৮৩ জন।
২ দিন আগে
দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
২ দিন আগে
দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
৪ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে ডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৯৮৩ জন।
এ ছাড়া এক সপ্তাহে সারা দেশে ডেঙ্গু জ্বরে মারা গেছে ১০ জন এবং আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ১২৬ জন। আর চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ২৬৯ জন এবং আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে ৬৬ হাজার ৪২৩ জন।
এ বছরের শুরু থেকে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ঘটেছিল সেপ্টেম্বর মাসে, ১৫ হাজার ৮৬৬ জনের। চলতি অক্টোবরের সপ্তাহখানেক বাকি থাকতেই সংক্রমণের সংখ্যা তা ছাড়িয়ে গেছে। অক্টোবর মাসেই সবচেয়ে বেশি ১৯ হাজার ৮১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।

দেশে ডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৯৮৩ জন।
এ ছাড়া এক সপ্তাহে সারা দেশে ডেঙ্গু জ্বরে মারা গেছে ১০ জন এবং আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ১২৬ জন। আর চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ২৬৯ জন এবং আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে ৬৬ হাজার ৪২৩ জন।
এ বছরের শুরু থেকে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ঘটেছিল সেপ্টেম্বর মাসে, ১৫ হাজার ৮৬৬ জনের। চলতি অক্টোবরের সপ্তাহখানেক বাকি থাকতেই সংক্রমণের সংখ্যা তা ছাড়িয়ে গেছে। অক্টোবর মাসেই সবচেয়ে বেশি ১৯ হাজার ৮১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।

বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশে জন্মহার এত কমছে যে শতাব্দীর শেষ নাগাদ পৃথিবীতে প্রয়োজনীয় জনসংখ্যার ঘাটতি দেখা যেতে পারে। তবে দরিদ্র দেশগুলোতে বেশিরভাগ জীবিত শিশুর জন্ম হবে। এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাতে রয়টার্স এ তথ্য দিয়েছে।
২১ মার্চ ২০২৪
যাঁরা একটানা ১০ মিনিটের বেশি সময় হাঁটেন, তাঁদের মধ্যে হৃদ্রোগ এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কম। অন্যদিকে, যাঁরা হাঁটেন, কিন্তু ছোট ছোট সময় ধরে, তাঁদের মধ্যে এই উপকারিতা কম দেখা গেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
২ দিন আগে
দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
৪ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন পুরুষ এবং একজন নারী। মৃত ব্যক্তিরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বরগুনার ২৫০ শয্যার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সংক্রমণ ও হাসপাতালে ভর্তির হারও ঊর্ধ্বমুখী। গত এক দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১৪৩ জন রোগী। এ নিয়ে এ বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৫ হাজার ৪৪০ জনে।
এ বছরের শুরু থেকে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ঘটেছিল সেপ্টেম্বর মাসে, ১৫ হাজার ৮৬৬ জনের। চলতি অক্টোবরের সপ্তাহখানেক বাকি থাকতেই সংক্রমণের সংখ্যা তা ছাড়িয়ে গেছে। অক্টোবর মাসেই সবচেয়ে বেশি ১৮ হাজার ৯৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৬৫ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন ভর্তি রোগীদের মধ্যে ৩১৯ জনই ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায়। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে ২৮১, ময়মনসিংহে ৫৬, চট্টগ্রামে ১২১, খুলনায় ৬৫, রাজশাহীতে ৫৬, রংপুরে ৫০, বরিশালে ১৮৬ এবং সিলেটে ৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২ হাজার ৭৩৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৯৩০, আর রাজধানীর বাইরে ১ হাজার ৮০৩ জন ভর্তি রয়েছে।
দেশে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। সে বছর মারা যায় ১ হাজার ৭০৫ জন রোগী। এ ছাড়া ২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১,২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২,২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯,২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।

দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন পুরুষ এবং একজন নারী। মৃত ব্যক্তিরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বরগুনার ২৫০ শয্যার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সংক্রমণ ও হাসপাতালে ভর্তির হারও ঊর্ধ্বমুখী। গত এক দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১৪৩ জন রোগী। এ নিয়ে এ বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৫ হাজার ৪৪০ জনে।
এ বছরের শুরু থেকে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ঘটেছিল সেপ্টেম্বর মাসে, ১৫ হাজার ৮৬৬ জনের। চলতি অক্টোবরের সপ্তাহখানেক বাকি থাকতেই সংক্রমণের সংখ্যা তা ছাড়িয়ে গেছে। অক্টোবর মাসেই সবচেয়ে বেশি ১৮ হাজার ৯৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৬৫ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন ভর্তি রোগীদের মধ্যে ৩১৯ জনই ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায়। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে ২৮১, ময়মনসিংহে ৫৬, চট্টগ্রামে ১২১, খুলনায় ৬৫, রাজশাহীতে ৫৬, রংপুরে ৫০, বরিশালে ১৮৬ এবং সিলেটে ৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২ হাজার ৭৩৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৯৩০, আর রাজধানীর বাইরে ১ হাজার ৮০৩ জন ভর্তি রয়েছে।
দেশে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। সে বছর মারা যায় ১ হাজার ৭০৫ জন রোগী। এ ছাড়া ২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১,২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২,২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯,২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।

বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশে জন্মহার এত কমছে যে শতাব্দীর শেষ নাগাদ পৃথিবীতে প্রয়োজনীয় জনসংখ্যার ঘাটতি দেখা যেতে পারে। তবে দরিদ্র দেশগুলোতে বেশিরভাগ জীবিত শিশুর জন্ম হবে। এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাতে রয়টার্স এ তথ্য দিয়েছে।
২১ মার্চ ২০২৪
যাঁরা একটানা ১০ মিনিটের বেশি সময় হাঁটেন, তাঁদের মধ্যে হৃদ্রোগ এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কম। অন্যদিকে, যাঁরা হাঁটেন, কিন্তু ছোট ছোট সময় ধরে, তাঁদের মধ্যে এই উপকারিতা কম দেখা গেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশে ডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৯৮৩ জন।
২ দিন আগে
দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
৪ দিন আগেডা. পূজা সাহা

দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
দাঁতে ব্যথা হলে আগে কারণ জানা
দাঁতে ব্যথা মানেই শুধু ক্যাভিটি নয়। দাঁতের গোড়ায় পাথর জমে যাওয়া, স্নায়ুতে প্রদাহ, মাড়ির সংক্রমণ কিংবা দাঁতের ক্ষয়—এসব কারণেও ব্যথা হতে পারে। তাই দাতে ব্যথা হলে প্রথমে কারণটা জানা জরুরি। অস্থায়ী স্বস্তির জন্য দিনে কয়েকবার কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করা যেতে পারে। দাঁতের সেনসিটিভিটি কমানোর টুথপেস্টও কিছুটা সহায়ক। তবে দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য অবশ্যই দাঁতের চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
দাঁতের যত্ন মানেই সার্বিক সুস্থতা
দাঁতের যত্ন শুধু সুন্দর হাসির জন্য নয়, শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের অংশও। দাঁতের ক্ষয় বা সংক্রমণ অবহেলা করলে তা মাড়ি, হাড় এমনকি হৃদ্রোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দিতে পারে। সঠিক যত্নে এই সমস্যা অনেকটাই প্রতিরোধ করা যায়।
টক খাবারে দাঁতের ক্ষয়
অতিরিক্ত টক বা অ্যাসিডযুক্ত খাবার দাঁতের এনামেল দুর্বল করে দেয়। ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ ফল, লেবু, টমেটো বা টক স্যুপ নিয়মিত খেলে দাঁতের বাইরের স্তর ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। এতে দাঁত সংবেদনশীল হয়ে পড়ে, ব্যথা বা ঝাঁজালো অনুভূতি দেখা দেয়। যাদের পারিবারিকভাবে দাঁত দুর্বল, তাদের ঝুঁকি আরও বেশি। দাঁতের ক্ষয় পুরোপুরি বন্ধ না হলেও চিকিৎসার মাধ্যমে তা মেরামত করা অনেকটা সম্ভব। ক্ষয়ের পরিমাণ অনুযায়ী ফিলিং বা অন্যান্য চিকিৎসা প্রয়োজন হয়। এই অবস্থায় টক খাবার খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আর দাঁত ব্রাশ করার আগে অন্তত ৩০ মিনিট বিরতি দিন। অ্যাসিডজাতীয় খাবার খাওয়ার পরপরই দাঁত ব্রাশ করলে এনামেল আরও নরম হয়ে ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ায়।
স্কেলিং নিয়ে ভুল ধারণা
অনেকের ধারণা, দাঁতের স্কেলিং করালে দাঁত নরম বা আলগা হয়ে যায়। বাস্তবে এ তথ্য ভুল। স্কেলিংয়ের সময় দাঁতের পাথর বা ক্যালকুলাস সরানো হয়। স্কেলিংয়ের পর কিছু সময়ের জন্য দাঁত আলগা মনে হতে পারে। কিন্তু কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মাড়ি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। দাঁতে দাগ বা পাথর দেখা দিলে স্কেলিং করানো উচিত। তবে দাঁত সাদা করতে চাইলে আলাদা ব্লিচিং বা হোয়াইটেনিং চিকিৎসা লাগে।
দাঁত আঁকাবাঁকা হলে করণীয়
শিশুদের ক্ষেত্রে দুধদাঁত সময়ের আগে কিংবা পরে পড়লে স্থায়ী দাঁত সোজাভাবে ওঠে না। ফলে দাঁত আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। এতে শুধু চেহারার সৌন্দর্য নয়, উচ্চারণেও প্রভাব পড়তে পারে। এ সমস্যা থাকলে দাঁতের চিকিৎসকের পরামর্শে অর্থোডন্টিক চিকিৎসা (ব্রেস অথবা অ্যালাইনার) নেওয়া যায়। তবে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে শিশুর বয়স, দাঁতের অবস্থা এবং মুখের গঠন বিবেচনা করা জরুরি।
কিছু সাধারণ পরামর্শ
লেখক: ডেন্টাল সার্জন, সিকদার ডেন্টাল কেয়ার, মিরপুর, ঢাকা

দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
দাঁতে ব্যথা হলে আগে কারণ জানা
দাঁতে ব্যথা মানেই শুধু ক্যাভিটি নয়। দাঁতের গোড়ায় পাথর জমে যাওয়া, স্নায়ুতে প্রদাহ, মাড়ির সংক্রমণ কিংবা দাঁতের ক্ষয়—এসব কারণেও ব্যথা হতে পারে। তাই দাতে ব্যথা হলে প্রথমে কারণটা জানা জরুরি। অস্থায়ী স্বস্তির জন্য দিনে কয়েকবার কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করা যেতে পারে। দাঁতের সেনসিটিভিটি কমানোর টুথপেস্টও কিছুটা সহায়ক। তবে দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য অবশ্যই দাঁতের চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
দাঁতের যত্ন মানেই সার্বিক সুস্থতা
দাঁতের যত্ন শুধু সুন্দর হাসির জন্য নয়, শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের অংশও। দাঁতের ক্ষয় বা সংক্রমণ অবহেলা করলে তা মাড়ি, হাড় এমনকি হৃদ্রোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দিতে পারে। সঠিক যত্নে এই সমস্যা অনেকটাই প্রতিরোধ করা যায়।
টক খাবারে দাঁতের ক্ষয়
অতিরিক্ত টক বা অ্যাসিডযুক্ত খাবার দাঁতের এনামেল দুর্বল করে দেয়। ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ ফল, লেবু, টমেটো বা টক স্যুপ নিয়মিত খেলে দাঁতের বাইরের স্তর ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। এতে দাঁত সংবেদনশীল হয়ে পড়ে, ব্যথা বা ঝাঁজালো অনুভূতি দেখা দেয়। যাদের পারিবারিকভাবে দাঁত দুর্বল, তাদের ঝুঁকি আরও বেশি। দাঁতের ক্ষয় পুরোপুরি বন্ধ না হলেও চিকিৎসার মাধ্যমে তা মেরামত করা অনেকটা সম্ভব। ক্ষয়ের পরিমাণ অনুযায়ী ফিলিং বা অন্যান্য চিকিৎসা প্রয়োজন হয়। এই অবস্থায় টক খাবার খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আর দাঁত ব্রাশ করার আগে অন্তত ৩০ মিনিট বিরতি দিন। অ্যাসিডজাতীয় খাবার খাওয়ার পরপরই দাঁত ব্রাশ করলে এনামেল আরও নরম হয়ে ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ায়।
স্কেলিং নিয়ে ভুল ধারণা
অনেকের ধারণা, দাঁতের স্কেলিং করালে দাঁত নরম বা আলগা হয়ে যায়। বাস্তবে এ তথ্য ভুল। স্কেলিংয়ের সময় দাঁতের পাথর বা ক্যালকুলাস সরানো হয়। স্কেলিংয়ের পর কিছু সময়ের জন্য দাঁত আলগা মনে হতে পারে। কিন্তু কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মাড়ি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। দাঁতে দাগ বা পাথর দেখা দিলে স্কেলিং করানো উচিত। তবে দাঁত সাদা করতে চাইলে আলাদা ব্লিচিং বা হোয়াইটেনিং চিকিৎসা লাগে।
দাঁত আঁকাবাঁকা হলে করণীয়
শিশুদের ক্ষেত্রে দুধদাঁত সময়ের আগে কিংবা পরে পড়লে স্থায়ী দাঁত সোজাভাবে ওঠে না। ফলে দাঁত আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। এতে শুধু চেহারার সৌন্দর্য নয়, উচ্চারণেও প্রভাব পড়তে পারে। এ সমস্যা থাকলে দাঁতের চিকিৎসকের পরামর্শে অর্থোডন্টিক চিকিৎসা (ব্রেস অথবা অ্যালাইনার) নেওয়া যায়। তবে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে শিশুর বয়স, দাঁতের অবস্থা এবং মুখের গঠন বিবেচনা করা জরুরি।
কিছু সাধারণ পরামর্শ
লেখক: ডেন্টাল সার্জন, সিকদার ডেন্টাল কেয়ার, মিরপুর, ঢাকা

বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশে জন্মহার এত কমছে যে শতাব্দীর শেষ নাগাদ পৃথিবীতে প্রয়োজনীয় জনসংখ্যার ঘাটতি দেখা যেতে পারে। তবে দরিদ্র দেশগুলোতে বেশিরভাগ জীবিত শিশুর জন্ম হবে। এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাতে রয়টার্স এ তথ্য দিয়েছে।
২১ মার্চ ২০২৪
যাঁরা একটানা ১০ মিনিটের বেশি সময় হাঁটেন, তাঁদের মধ্যে হৃদ্রোগ এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কম। অন্যদিকে, যাঁরা হাঁটেন, কিন্তু ছোট ছোট সময় ধরে, তাঁদের মধ্যে এই উপকারিতা কম দেখা গেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশে ডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৯৮৩ জন।
২ দিন আগে
দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
২ দিন আগে