কিশোরদের মধ্যে ফাইজার-বায়োএনটেকের কোভিড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মারাত্মক পর্যায়ে দেখা যাচ্ছে। এমনকি কিশোরদের ক্ষেত্রে এই টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খোদ করোনাভাইরাসের চেয়েও মারাত্মক।
সম্প্রতি মার্কিন গবেষকদের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে এমন চিত্র উঠে এসেছে। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. ট্রেসি হোগ ও তাঁর সহকর্মীরা জাতীয় পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে এই পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। অবশ্য গবেষণাপত্রটি এখনো পিয়ার রিভিউয়ের অপেক্ষায়।
গবেষকের দেখেছেন, ফাইজারের দুই ডোজ টিকা নেওয়ার পর সুস্থ কিশোরদের হৃৎপিণ্ডে প্রদাহের ঝুঁকি প্রবল। তাদের মধ্যে মায়োকার্ডিটিসের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। এ সমস্যা দেখা দিলে হৃদপেশীতে প্রদাহ দেখা দেয়। এতে হৃৎস্পন্দন অনিয়মিত হয়ে যেতে পারে বা অপর্যাপ্ত রক্ত প্রবাহের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মডার্নার কোভিড টিকা নেওয়ার পরও একই ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। উল্লেখ্য, ফাইজার ও মডার্না দুটিই এমআরএনএ টিকা।
এই গবেষণায় দেখা গেছে, ফাইজারের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পর ২৫৭ জন কিশোরের মধ্যে টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জনিত হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা পেয়েছেন গবেষকেরা। এ ছাড়া ১২–১৫ বয়সী ছেলেদের মধ্যে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে প্রতি ১০ লাখে ১৬২ দশমিক ২ জনে। আর ১৬-১৭ বয়সী ছেলেদের মধ্যে এই হার ৯৪। কিন্তু একই বয়সসীমার মেয়েদের ক্ষেত্রে এই হার যথাক্রমে ১৩ ও ১৩ দশমিক ৪।
গবেষণায় পাওয়া তথ্য মতে, এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে ১২–১৫ বয়সী ছেলেদের হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি কোভিডের তুলনায় ৩ দশমিক ৭ থেকে ৬ দশমিক ১ গুণ বেশি।
আর কোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা নেই এমন ১৬-১৭ বয়সী ছেলেদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি ২ দশমিক ১ থেকে ৩ দশমিক ৫ গুণ বেশি। আর যেই সময়টাতে প্রতি সপ্তাহে কোভিড রোগীর হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হার খুব উচ্চ ছিল, তখনো ১৬-১৭ বছরের কিশোরদের টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে হাসপাতালে ভর্তির ঝুঁকি ছিল ১ দশমিক ৫ থেকে ২ দশমিক ৫ গুন বেশি। তবে ১২-১৫ বছর বয়সীদের এই ঝুঁকি ছিল আরও বেশি- ২ দশমিক ৬ থেকে ৪ দশমিক ৩ গুন।
এই তথ্য প্রকাশ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে কিশোরদের মাঝে মায়োকার্ডিটিসের উপসর্গের দিকে নজর দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেশটিতে কিশোর-কিশোরীদের এমআরএনএ টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে ১২-১৫ বয়সীদের এমআরএনএ টিকা না দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাজ্যের টিকা সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি।
কিশোরদের মধ্যে ফাইজার-বায়োএনটেকের কোভিড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মারাত্মক পর্যায়ে দেখা যাচ্ছে। এমনকি কিশোরদের ক্ষেত্রে এই টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খোদ করোনাভাইরাসের চেয়েও মারাত্মক।
সম্প্রতি মার্কিন গবেষকদের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে এমন চিত্র উঠে এসেছে। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. ট্রেসি হোগ ও তাঁর সহকর্মীরা জাতীয় পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে এই পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। অবশ্য গবেষণাপত্রটি এখনো পিয়ার রিভিউয়ের অপেক্ষায়।
গবেষকের দেখেছেন, ফাইজারের দুই ডোজ টিকা নেওয়ার পর সুস্থ কিশোরদের হৃৎপিণ্ডে প্রদাহের ঝুঁকি প্রবল। তাদের মধ্যে মায়োকার্ডিটিসের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। এ সমস্যা দেখা দিলে হৃদপেশীতে প্রদাহ দেখা দেয়। এতে হৃৎস্পন্দন অনিয়মিত হয়ে যেতে পারে বা অপর্যাপ্ত রক্ত প্রবাহের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মডার্নার কোভিড টিকা নেওয়ার পরও একই ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। উল্লেখ্য, ফাইজার ও মডার্না দুটিই এমআরএনএ টিকা।
এই গবেষণায় দেখা গেছে, ফাইজারের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পর ২৫৭ জন কিশোরের মধ্যে টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জনিত হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা পেয়েছেন গবেষকেরা। এ ছাড়া ১২–১৫ বয়সী ছেলেদের মধ্যে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে প্রতি ১০ লাখে ১৬২ দশমিক ২ জনে। আর ১৬-১৭ বয়সী ছেলেদের মধ্যে এই হার ৯৪। কিন্তু একই বয়সসীমার মেয়েদের ক্ষেত্রে এই হার যথাক্রমে ১৩ ও ১৩ দশমিক ৪।
গবেষণায় পাওয়া তথ্য মতে, এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে ১২–১৫ বয়সী ছেলেদের হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি কোভিডের তুলনায় ৩ দশমিক ৭ থেকে ৬ দশমিক ১ গুণ বেশি।
আর কোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা নেই এমন ১৬-১৭ বয়সী ছেলেদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি ২ দশমিক ১ থেকে ৩ দশমিক ৫ গুণ বেশি। আর যেই সময়টাতে প্রতি সপ্তাহে কোভিড রোগীর হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হার খুব উচ্চ ছিল, তখনো ১৬-১৭ বছরের কিশোরদের টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে হাসপাতালে ভর্তির ঝুঁকি ছিল ১ দশমিক ৫ থেকে ২ দশমিক ৫ গুন বেশি। তবে ১২-১৫ বছর বয়সীদের এই ঝুঁকি ছিল আরও বেশি- ২ দশমিক ৬ থেকে ৪ দশমিক ৩ গুন।
এই তথ্য প্রকাশ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে কিশোরদের মাঝে মায়োকার্ডিটিসের উপসর্গের দিকে নজর দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেশটিতে কিশোর-কিশোরীদের এমআরএনএ টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে ১২-১৫ বয়সীদের এমআরএনএ টিকা না দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাজ্যের টিকা সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি।
দেশের গ্রামাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান কমিউনিটি ক্লিনিক। তবে শুরুতেই কম বরাদ্দ এবং নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণে বিদ্যমান সাড়ে ১৪ হাজারের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ ক্লিনিকের অবকাঠামোই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ব্যবহার-অনুপযোগী এ বিপুলসংখ্যক অবকাঠামো পুনর্নির্মাণের..
১ দিন আগেতীব্র গরমে আইসক্রিম, ঠান্ডা পানীয় বা হিমায়িত মিষ্টান্ন খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রা যত বাড়ছে, আমেরিকানেরা তত বেশি এসব মিষ্টি খাবারের দিকে ঝুঁকছেন—এমনটাই জানাচ্ছে নতুন গবেষণা। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, এর স্বাস্থ্যঝুঁকি মারাত্মক হতে পারে।
২ দিন আগেএখন জ্বরের মৌসুম চলছে; বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের বিভিন্ন ভাইরাস জ্বর হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হলো ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ২৯ হাজার ৯৪৪ এবং মারা গেছে ১১৮ জন। চিকিৎসকেরা বলছেন, একটি এডিস
৪ দিন আগেহৃদ্রোগ, স্ট্রোক কিংবা ধমনি বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল; বিশেষ করে লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এলডিএল) বা খারাপ কোলেস্টেরল রক্তনালিতে জমে ধমনি শক্ত করে। অন্যদিকে হাই-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এইচডিএল) কিংবা ভালো কোলেস্টেরল শরীর থেকে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সরিয়ে দেয়।
৪ দিন আগে