বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশে প্রাণঘাতী নিপাহ ভাইরাসের কারণে বেশ কয়েকজনের প্রাণহানি হয়েছে। আজ থেকে ২৫ বছর আগে ভাইরাসটি প্রথমবার শনাক্ত করা হলেও আজও এই ভাইরাসের কোনো সফল টিকা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। তবে সম্ভবত সেই দিন শেষ হতে চলেছে। কারণ যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড গত বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, তারা মানবদেহে নিপাহ ভাইরাসের টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু করেছে।
আজ থেকে প্রায় ২৫ বছর আগে মালয়েশিয়ায় প্রথম নিপাহ ভাইরাস শনাক্ত হয়। পরে তা ক্রমেই ছড়িয়ে পড়ে ভারত, বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলোতে। কিন্তু এই দীর্ঘ সময় ভাইরাসটির কোনো টিকা বা ভ্যাকসিন ছিল না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স অক্সফোর্ডের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, গত সপ্তাহেই প্রথম ব্যক্তি এই টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন। এই টিকা আবিষ্কার করা হয়েছে মূলত যুক্তরাজ্যভিত্তিক ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও ভারতের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোভিড-১৯ টিকা তৈরি করেছিল ঠিক সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
অক্সফোর্ডের প্যানডেমিক সায়েন্সেস ইনস্টিটিউটের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ৫১ জন রোগীর ওপর এই টিকা প্রয়োগ করা হবে। তাদের বয়স ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে। এই টিকা তাদের দেহে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি করে সে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হবে। এরপর এখানে সফল হলে নিপাহ ভাইরাস উপদ্রুত অঞ্চলের রোগীদের ওপর এই টিকা প্রয়োগ করা হবে।
নরওয়ের অসলোভিত্তিক বেসরকারি মহামারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপার্ডনেস ইনোভেশনের (সেপি) নির্বাহী ড. ইন কিয়ো ইয়ো বলেন, ‘নিপাহের মহামারিতে রূপ নেওয়ার সম্ভাবনা আছে। বিশ্বের প্রায় ২০০ কোটি মানুষের আবাসস্থলে যেসব ফল ও বাদুড় এই ভাইরাস ছড়ায়, সেগুলোর বিস্তৃতি রয়েছে। এই পরীক্ষা ঘাতক এই ভাইরাস থেকে রক্ষা করার জন্য সরঞ্জাম তৈরি করার প্রচেষ্টাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেল।’
উল্লেখ্য, সেপি অক্সফোর্ডের সঙ্গে যৌথভাবে এই গবেষণা প্রকল্পে অংশগ্রহণ করেছে। এর আগে ২০২২ সালে আরেক ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান মডার্নাও নিপাহ ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রাথমিক ধাপে ব্যবহার করা যায় এমন টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করেছিল। মডার্না মার্কিন প্রতিষ্ঠান ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজের সঙ্গে যৌথভাবে সেই টিকা আবিষ্কার করেছিল।
বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশে প্রাণঘাতী নিপাহ ভাইরাসের কারণে বেশ কয়েকজনের প্রাণহানি হয়েছে। আজ থেকে ২৫ বছর আগে ভাইরাসটি প্রথমবার শনাক্ত করা হলেও আজও এই ভাইরাসের কোনো সফল টিকা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। তবে সম্ভবত সেই দিন শেষ হতে চলেছে। কারণ যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড গত বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, তারা মানবদেহে নিপাহ ভাইরাসের টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু করেছে।
আজ থেকে প্রায় ২৫ বছর আগে মালয়েশিয়ায় প্রথম নিপাহ ভাইরাস শনাক্ত হয়। পরে তা ক্রমেই ছড়িয়ে পড়ে ভারত, বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলোতে। কিন্তু এই দীর্ঘ সময় ভাইরাসটির কোনো টিকা বা ভ্যাকসিন ছিল না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স অক্সফোর্ডের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, গত সপ্তাহেই প্রথম ব্যক্তি এই টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন। এই টিকা আবিষ্কার করা হয়েছে মূলত যুক্তরাজ্যভিত্তিক ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও ভারতের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোভিড-১৯ টিকা তৈরি করেছিল ঠিক সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
অক্সফোর্ডের প্যানডেমিক সায়েন্সেস ইনস্টিটিউটের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ৫১ জন রোগীর ওপর এই টিকা প্রয়োগ করা হবে। তাদের বয়স ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে। এই টিকা তাদের দেহে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি করে সে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হবে। এরপর এখানে সফল হলে নিপাহ ভাইরাস উপদ্রুত অঞ্চলের রোগীদের ওপর এই টিকা প্রয়োগ করা হবে।
নরওয়ের অসলোভিত্তিক বেসরকারি মহামারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপার্ডনেস ইনোভেশনের (সেপি) নির্বাহী ড. ইন কিয়ো ইয়ো বলেন, ‘নিপাহের মহামারিতে রূপ নেওয়ার সম্ভাবনা আছে। বিশ্বের প্রায় ২০০ কোটি মানুষের আবাসস্থলে যেসব ফল ও বাদুড় এই ভাইরাস ছড়ায়, সেগুলোর বিস্তৃতি রয়েছে। এই পরীক্ষা ঘাতক এই ভাইরাস থেকে রক্ষা করার জন্য সরঞ্জাম তৈরি করার প্রচেষ্টাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেল।’
উল্লেখ্য, সেপি অক্সফোর্ডের সঙ্গে যৌথভাবে এই গবেষণা প্রকল্পে অংশগ্রহণ করেছে। এর আগে ২০২২ সালে আরেক ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান মডার্নাও নিপাহ ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রাথমিক ধাপে ব্যবহার করা যায় এমন টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করেছিল। মডার্না মার্কিন প্রতিষ্ঠান ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজের সঙ্গে যৌথভাবে সেই টিকা আবিষ্কার করেছিল।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
১ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
১ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
১ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
১ দিন আগে