ডা. মো. আব্দুল হাফিজ শাফী
কানে পানি ঢুকলে কান পাকে, এ ধারণা ভুল। আগে থেকে যদি কারও মধ্যকর্ণে বা কানের পর্দায় ফুটো থাকে, তাহলে পানি ঢুকলে কান পাকে।
যাদের আগে থেকে কান পাকার সমস্যা, তাদের কানে পানি ঢুকলে সমস্যাটি আরও খারাপ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। তবে যাদের এ ধরনের সমস্যা নেই, তাদের কানে পানি প্রবেশ করলেও কান পাকার আশঙ্কা নেই। তবে কান বন্ধ ভাব থাকতে পারে।
কান পাকা যেহেতু মধ্যকর্ণের সংক্রমণ, তাই এতে কানের পর্দা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মধ্যকর্ণের সংক্রমণ, লাল ও ফোলার জন্য এ সমস্যা হয়। কানের পর্দার ভেতরের দিকে মধ্যকর্ণ থাকে। ক্ষণস্থায়ী কান পাকা সাধারণত ঠান্ডা লাগা থেকে কানে ব্যথা নিয়ে শুরু হয়। এটি তিন মাসের বেশি চলতে থাকলে দীর্ঘমেয়াদি কান পাকার সমস্যা হয়।
কান পাকার কারণ
» শিশুদের ইউস্ট্যাসিয়ান টিউব সহজে বন্ধ হয়ে যায়, তাই কান পাকে বেশি।
» অ্যালার্জি।
» ঠান্ডা ও সাইনাসের সংক্রমণ।
» বারবার মধ্যকর্ণে সংক্রমণ।
» অ্যাডিনয়েড বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি।
লক্ষণ
কান দিয়ে পুঁজ ও পানি আসা, কানে ব্যথা, শোঁ শোঁ শব্দ, কানে চুলকানি ও কম শোনা।
রোগনির্ণয়
রোগীর কানের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেমন কানের এক্স-রে, অডিওমেট্রি করে এ রোগ নির্ণয় করা যায়। অটোস্কোপ নামক যন্ত্র দিয়ে কান পরীক্ষা করালে কানের পর্দায় ছিদ্রের উপস্থিতি নির্ণয় করা যায়। অনিরাপদ কান পাকা রোগে কানের পর্দায় ছিদ্র ছাড়াও সাদা বলের মতো কোলেস্টেটোমা দেখা যায়। অডিওমেট্রি পরীক্ষা করার মধ্য দিয়ে কানের বধিরতা পরিমাপ করা হয়। কিন্তু মস্তিষ্কের জটিলতা নির্ণয় করতে সিটি স্ক্যানের মতো কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে নিতে হবে।
প্রতিকার
কান পাকার জটিলতা এড়াতে রোগীকে প্রাথমিক অবস্থায় নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে এবং নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে।
কান পাকা এড়াতে যা করতে হবে
» কানে পানি না ঢোকানো।
» ডুব দিয়ে গোসল না করা।
» কটন বাডসহ কোনো কিছু দিয়ে কান পরিষ্কার না করা।
পরামর্শ দিয়েছেন: আবাসিক সার্জন, নাক, কান ও গলা বিভাগ, সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
কানে পানি ঢুকলে কান পাকে, এ ধারণা ভুল। আগে থেকে যদি কারও মধ্যকর্ণে বা কানের পর্দায় ফুটো থাকে, তাহলে পানি ঢুকলে কান পাকে।
যাদের আগে থেকে কান পাকার সমস্যা, তাদের কানে পানি ঢুকলে সমস্যাটি আরও খারাপ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। তবে যাদের এ ধরনের সমস্যা নেই, তাদের কানে পানি প্রবেশ করলেও কান পাকার আশঙ্কা নেই। তবে কান বন্ধ ভাব থাকতে পারে।
কান পাকা যেহেতু মধ্যকর্ণের সংক্রমণ, তাই এতে কানের পর্দা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মধ্যকর্ণের সংক্রমণ, লাল ও ফোলার জন্য এ সমস্যা হয়। কানের পর্দার ভেতরের দিকে মধ্যকর্ণ থাকে। ক্ষণস্থায়ী কান পাকা সাধারণত ঠান্ডা লাগা থেকে কানে ব্যথা নিয়ে শুরু হয়। এটি তিন মাসের বেশি চলতে থাকলে দীর্ঘমেয়াদি কান পাকার সমস্যা হয়।
কান পাকার কারণ
» শিশুদের ইউস্ট্যাসিয়ান টিউব সহজে বন্ধ হয়ে যায়, তাই কান পাকে বেশি।
» অ্যালার্জি।
» ঠান্ডা ও সাইনাসের সংক্রমণ।
» বারবার মধ্যকর্ণে সংক্রমণ।
» অ্যাডিনয়েড বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি।
লক্ষণ
কান দিয়ে পুঁজ ও পানি আসা, কানে ব্যথা, শোঁ শোঁ শব্দ, কানে চুলকানি ও কম শোনা।
রোগনির্ণয়
রোগীর কানের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেমন কানের এক্স-রে, অডিওমেট্রি করে এ রোগ নির্ণয় করা যায়। অটোস্কোপ নামক যন্ত্র দিয়ে কান পরীক্ষা করালে কানের পর্দায় ছিদ্রের উপস্থিতি নির্ণয় করা যায়। অনিরাপদ কান পাকা রোগে কানের পর্দায় ছিদ্র ছাড়াও সাদা বলের মতো কোলেস্টেটোমা দেখা যায়। অডিওমেট্রি পরীক্ষা করার মধ্য দিয়ে কানের বধিরতা পরিমাপ করা হয়। কিন্তু মস্তিষ্কের জটিলতা নির্ণয় করতে সিটি স্ক্যানের মতো কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে নিতে হবে।
প্রতিকার
কান পাকার জটিলতা এড়াতে রোগীকে প্রাথমিক অবস্থায় নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে এবং নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে।
কান পাকা এড়াতে যা করতে হবে
» কানে পানি না ঢোকানো।
» ডুব দিয়ে গোসল না করা।
» কটন বাডসহ কোনো কিছু দিয়ে কান পরিষ্কার না করা।
পরামর্শ দিয়েছেন: আবাসিক সার্জন, নাক, কান ও গলা বিভাগ, সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
বাংলাদেশে তরুণদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা উদ্বেগজনক পর্যায়ে থাকলেও মানসিক স্বাস্থ্য খাতে সরকারি তহবিল বরাদ্দ কমে গিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন এ খাতসংশ্লিষ্টরা। আজ বুধবার ‘বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস’ উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও কর্মশালায় এ কথা বলেন তাঁরা।
১৯ মিনিট আগেদেশের গ্রামাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান কমিউনিটি ক্লিনিক। তবে শুরুতেই কম বরাদ্দ এবং নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণে বিদ্যমান সাড়ে ১৪ হাজারের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ ক্লিনিকের অবকাঠামোই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ব্যবহার-অনুপযোগী এ বিপুলসংখ্যক অবকাঠামো পুনর্নির্মাণের..
২ দিন আগেতীব্র গরমে আইসক্রিম, ঠান্ডা পানীয় বা হিমায়িত মিষ্টান্ন খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রা যত বাড়ছে, আমেরিকানেরা তত বেশি এসব মিষ্টি খাবারের দিকে ঝুঁকছেন—এমনটাই জানাচ্ছে নতুন গবেষণা। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, এর স্বাস্থ্যঝুঁকি মারাত্মক হতে পারে।
২ দিন আগেএখন জ্বরের মৌসুম চলছে; বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের বিভিন্ন ভাইরাস জ্বর হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হলো ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ২৯ হাজার ৯৪৪ এবং মারা গেছে ১১৮ জন। চিকিৎসকেরা বলছেন, একটি এডিস
৪ দিন আগে