চকলেট খেলে দাঁতে পোকা হবে—বড়রা শিশুদের প্রায়ই এমন ভয় দেখান। চকলেটের বায়না ধরলেই শুনিয়ে দেওয়া হয় এই লোভনীয় খাবারের হাজারো দোষ। কিন্তু গবেষণা বলছে, এই চকলেটই আপনাকে সুরক্ষা দিতে পারে হৃদ্রোগ থেকে।
আপনি যদি চকলেটপ্রেমী হয়ে থাকেন, তবে আপনার জেনে রাখা ভালো যে, চকলেটের কোকোয়া বিনে রয়েছে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী সব উপাদান। একটি ১০০ গ্রাম ডার্ক চকলেট বারে কোকোয়ার ৭০ থেকে ৮০ ভাগে থাকে ফাইবার, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, জিংক ও কপার। ডার্ক চকলেটে সাধারণ চকলেটের তুলনায় চিনির পরিমাণও অনেক কম থাকে।
কোকোয়ার ফ্ল্যাভানল রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। এই উপাদানগুলো ধমনিতে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল জমা হতে দেয় না। এতে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত ডার্ক চকলেট খেয়েছেন এমন পুরুষদের মধ্যে হৃদ্রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি ৫০ শতাংশ কম।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথলাইন বলছে, এ ছাড়াও ফ্ল্যাভানল সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা দেয়। এটি ত্বকে রক্তপ্রবাহ ও ত্বকের ঘনত্ব বাড়ায়। পাশাপাশি এটি ত্বকে পানির ভারসাম্য বজায় রাখে।
ডার্ক চকলেটে উপস্থিত এপিক্যাটেচিন নামের ফ্ল্যাভানল ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে। চকলেট মানুষের অন্ত্রের জন্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরিতে সাহায্য করে।
কখনো ভেবেছেন ডার্ক চকলেট খেলে কেন মন ভালো হয়ে যায়? কারণ ডার্ক চকলেট মস্তিষ্কের এনডোরফিন হরমোনকে উদ্দীপিত করে, যা আনন্দের অনুভূতি তৈরি করে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট সেরোটোনিনও। এটি বিষণ্নতা দূর করে।
কোকোয়া মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়। যার ফলে চিন্তাশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই পড়াশোনার আগে বা কোনো সৃজনশীল কাজের আগে এক টুকরো ডার্ক চকলেট খেয়ে নিতে পারেন। এটি স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
সব ধরনের চকলেটে যে দাঁতে পোকা হয় না তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ ডার্ক চকলেট। উচ্চমানের কোকোয়ায় থাকে ব্যাকটেরিয়া–রোধী বৈশিষ্ট্য। এটি দাঁতে প্লাক জমতে দেয় না। সহনীয় মাত্রায় ডার্ক চকলেট ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে।
তথ্যসূত্র: হেলথলাইন, এভরিডে হেলথ
চকলেট খেলে দাঁতে পোকা হবে—বড়রা শিশুদের প্রায়ই এমন ভয় দেখান। চকলেটের বায়না ধরলেই শুনিয়ে দেওয়া হয় এই লোভনীয় খাবারের হাজারো দোষ। কিন্তু গবেষণা বলছে, এই চকলেটই আপনাকে সুরক্ষা দিতে পারে হৃদ্রোগ থেকে।
আপনি যদি চকলেটপ্রেমী হয়ে থাকেন, তবে আপনার জেনে রাখা ভালো যে, চকলেটের কোকোয়া বিনে রয়েছে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী সব উপাদান। একটি ১০০ গ্রাম ডার্ক চকলেট বারে কোকোয়ার ৭০ থেকে ৮০ ভাগে থাকে ফাইবার, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, জিংক ও কপার। ডার্ক চকলেটে সাধারণ চকলেটের তুলনায় চিনির পরিমাণও অনেক কম থাকে।
কোকোয়ার ফ্ল্যাভানল রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। এই উপাদানগুলো ধমনিতে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল জমা হতে দেয় না। এতে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত ডার্ক চকলেট খেয়েছেন এমন পুরুষদের মধ্যে হৃদ্রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি ৫০ শতাংশ কম।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথলাইন বলছে, এ ছাড়াও ফ্ল্যাভানল সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা দেয়। এটি ত্বকে রক্তপ্রবাহ ও ত্বকের ঘনত্ব বাড়ায়। পাশাপাশি এটি ত্বকে পানির ভারসাম্য বজায় রাখে।
ডার্ক চকলেটে উপস্থিত এপিক্যাটেচিন নামের ফ্ল্যাভানল ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে। চকলেট মানুষের অন্ত্রের জন্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরিতে সাহায্য করে।
কখনো ভেবেছেন ডার্ক চকলেট খেলে কেন মন ভালো হয়ে যায়? কারণ ডার্ক চকলেট মস্তিষ্কের এনডোরফিন হরমোনকে উদ্দীপিত করে, যা আনন্দের অনুভূতি তৈরি করে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট সেরোটোনিনও। এটি বিষণ্নতা দূর করে।
কোকোয়া মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়। যার ফলে চিন্তাশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই পড়াশোনার আগে বা কোনো সৃজনশীল কাজের আগে এক টুকরো ডার্ক চকলেট খেয়ে নিতে পারেন। এটি স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
সব ধরনের চকলেটে যে দাঁতে পোকা হয় না তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ ডার্ক চকলেট। উচ্চমানের কোকোয়ায় থাকে ব্যাকটেরিয়া–রোধী বৈশিষ্ট্য। এটি দাঁতে প্লাক জমতে দেয় না। সহনীয় মাত্রায় ডার্ক চকলেট ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে।
তথ্যসূত্র: হেলথলাইন, এভরিডে হেলথ
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সারা দেশে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৪৪৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ ও করোনার নতুন উপধরনের সংক্রমণের মধ্যে দুটি রোগের চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত ‘ডেঙ্গু ও কোভিড চিকিৎসায় নির্দেশনাবলি’ আজ রোববার (২০ জুলাই) প্রকাশ করা হয়েছে।
৩ দিন আগে১২ ও ১৩ এপ্রিল হাসপাতালের পরিচালনা বোর্ডের ২২ ও ২৩তম সভার পর ৪ জুলাই ৬৫ জন চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হয়। হাসপাতালে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত চিকিৎসকদের একটি অংশকে কোনো প্রকার প্রক্রিয়া ছাড়াই নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল...
৩ দিন আগেবিভিন্ন কারণে মানুষের জেগে থাকা সময়ের বিরাট অংশ কেটে যায় বিভিন্ন পর্দার দিকে অপলক চেয়ে। অফিসের কাজ হোক কিংবা বাসায় বিনোদন—চোখের আরাম পাওয়ার সুযোগ এখন খুবই কম। এভাবে দীর্ঘ সময় স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার ফলে চোখে দেখা দেয় একধরনের অস্বস্তিকর অবস্থা, যাকে বলা হয় কম্পিউটার আই স্ট্রেইন বা ডিজিটাল আই স্ট্রেইন।
৩ দিন আগে