অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
চল্লিশ পেরোলে শুরু হয় জীবনের আর একটি অধ্যায়। বোধবুদ্ধির স্তর বদলে যায়, বয়স বাড়ে। তবে বয়সের পরিবর্তন সবাই মানিয়ে নেন। নিতে হয়। ত্বকে কুঞ্চন, ভুলো মন, দেহের ব্যথা-বেদনা, নারী-পুরুষনির্বিশেষে এগুলো সাধারণ বিষয়। তবে চল্লিশোর্ধ্ব নারীর স্বাস্থ্যগত চ্যালেঞ্জ একটু অনন্য, বড় নিজস্ব। চল্লিশের পর কেমন হতে পারে পরিবর্তন, তা জেনে নিলে ভালো। তাতে সমস্যা মোকাবিলায় সুবিধা হয়।
গর্ভ সঞ্চার পড়তিতে
সিডিসি বলে, ৪০ থেকে ৪৪ বছর বয়সী নারীদের ৩০ শতাংশের এ বয়সে সন্তান না হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বয়স হলে নারীদের ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণুর পরিমাণ কমে যায়। ৩০ বছর বয়সে উসাইট বা ডিম্বাণুর সংখ্যা থাকে প্রায় ৭২ হাজার, চল্লিশে সেটা কমে হয় ১৮ হাজার।
জীবনযাপনে পরিবর্তন, স্বাস্থ্যকর খাবার, স্বাভাবিক ওজন, মদ্যপান ও ধূমপান ত্যাগ, মানসিক চাপ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করার পরামর্শ দেওয়া হয় এ সময়। এতে উন্নতি হতে পারে ফারটিলিটির।
বিপাক হয়ে আসে ধীর
ইস্ট্রোজেন আর ইনসুলিন উঠতি পড়তি এবং থাইরয়েড হরমোন নেমে আসা ক্ষুধা বাড়িয়ে দিতে পারে, পেশির কর্মক্ষমতা ও শক্তি কমে, ক্যালরি দহন কমে যায়। তবে সুসংবাদ হলো, স্বাস্থ্যকর খাবার, নিয়মিত ঘুম ও নিয়মিত ব্যায়াম করলে এই সব পরিবর্তন মোকাবিলা করা সম্ভব।
ঋতুস্রাবে পরিবর্তন
চল্লিশ-উত্তরকালে বেশির ভাগ নারীর রজঃস্রাব বন্ধের প্রাক-অবস্থা চলে আসে। একে বলে বিজ্ঞানের ভাষায় পেরি মেনোপজ। এ সময় শুরু হয় হরমোনের ওঠানামা, ঋতু বন্ধ হওয়ার জন্য তৈরি হতে থাকে শরীর।
হরমোন ইস্ট্রোজেন আর প্রজেস্টেরনে আসে পরিবর্তন। তাই হয় ঘুমের সমস্যা, ব্রণ, মাথা ধারা, ওজন বৃদ্ধি, লোম উদ্গম, শুষ্ক ত্বক, উষ্ণ ঝিলিক বা হট ফ্ল্যাশ, হয় ইমোশনাল উপসর্গ, দুশ্চিন্তা, ক্ষণস্থায়ী স্মৃতি লোপ, মেজাজের চড়াই-উতরাই। এ সময় নিয়মিত এরোবিক শরীরচর্চা, বিষণ্নতা, ক্লান্তি, ব্যায়াম করলে লাভ হয়। স্বাস্থ্যকর খাবার আর ভালো ঘুম দরকার এ সময়।
গর্ভ জটিলতা
মাতৃত্বের বয়স বেশি হলে এর আছে জটিলতা। চল্লিশ বছরের ওপরে নারী গর্ভবতী হলে গর্ভ-সম্পর্কিত ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। গর্ভজনিত উচ্চ রক্তচাপ, প্রি-এক্লাম্পসিয়া কিংবা গর্ভ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা এ সময় বেশি থাকে। তাই এর আগে সন্তান নেওয়া ভালো। চল্লিশ বছরের ওপর বয়সী নারীর সিজারিয়ান সেকশনের আশঙ্কা আর প্রসবের পর দীর্ঘ সময় অসুস্থ থাকার আশঙ্কা বেশি।
বুদ্ধিবৃত্তির অধোগতি
মেনোপজের সন্ধিক্ষণে বুদ্ধিবৃত্তির অধোগতি হয় ৫ শতাংশ। ২০১৭ সালে ইউসিএলের গবেষণা তাই বলে। এ সময় মগজকে তীক্ষ্ণ রাখতে আছে নানা উপায়। এ সময় লেখাপড়া ও ছবি আঁকা মনকে করে উদ্দীপ্ত। নতুন ভাষা শেখা, শরীরচর্চা ও স্বাস্থ্যকর খাবার সুস্থ থাকতে সহায়তা করে বিভিন্নভাবে। পছন্দের কাজ করা যেতে পারে এ সময়।
হাড় ক্ষয়
হাড় ক্ষয়ের বৈজ্ঞানিক নাম অস্টিওপরোসিস। এ রোগটি পুরুষের চেয়ে বেশি হয় নারীদের। নারীর হাড় পাতল আর ছোট। ইস্ট্রোজেনের মান কমা এর একটি কারণ। একে এড়াতে হলে চাই যথেষ্ট ক্যালসিয়াম আর ভিটামিন ডি। এ ছাড়া নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এবং ধূমপান বা মদ্যপানের অভ্যাস ছাড়তে হবে।
হৃদ্রোগ
নারীদের মৃত্যুর একটি বড় কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে হৃদ্রোগ। বয়স চল্লিশ পেরোলে এর প্রকোপ বাড়তে থাকে। তবে আগেভাগে সতর্ক হলে ঝুঁকি অনেক কমে। স্বাস্থ্যকর খাবার, ধূমপান না করা, ব্যায়াম করার পাশাপাশি মানসিক চাপ, বিষণ্নতা এগুলোরও মোকাবিলা করতে হবে। এ ছাড়া কোলেস্টেরল মেপে দেখা, বডি মাস ইনডেক্স ঠিক রাখা, নিয়মিত রক্তচাপ মাপাকে জীবনযাপনের অনুষঙ্গ করে নিতে হবে।
অস্টিও আর্থরাইটিস
পুরুষের চেয়ে নারীদের অস্টিও আর্থরাইটিসের আশঙ্কা দ্বিগুণ। এর উপসর্গ দেখা দেয় চল্লিশেই। ওজন, শারীরিক গঠন ও হরমোনে পরিবর্তন আসা এর অন্যতম কারণ। তাই বজায় রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর ওজন, দৈনিক ব্যায়াম এবং চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ।
ত্বকের পরিবর্তন
চল্লিশের পর নারীর ত্বকে পরিবর্তন আসে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে। এ সময় ত্বক শুষ্ক হতে পারে, বয়সের দাগ পড়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন কারণে ত্বকে ভাঁজ দেখা দিতে পারে। এসব থেকে দূরে থাকতে ত্বক সুস্থ রাখতে হবে। এ জন্য প্রথম দরকার প্রচুর পানি পান করা। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা অভিজ্ঞ বিউটিশিয়ানের পরামর্শে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার, সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শে হরমোন থেরাপি নিতে হবে।
ম্যামোগ্রাম
স্তন ক্যানসার থেকে মুক্ত থাকতে ম্যামোগ্রাম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ম্যামোগ্রামের পরামর্শ বয়সভেদে দেওয়া হয়। আমেরিকান ক্যানসার সোসাইটির পরামর্শ হলো, ৪০ থেকে ৪৪ বছর বয়সী নারীদের প্রতিবছর ম্যামোগ্রাম করা ভালো। ৪৫ থেকে ৫৪ বছর বয়সী নারীদের বার্ষিক স্ক্রিনিং করাতে হবে। তবে দুই বছর পরপর সেটা করালেও হয়। ৫৫ বছর পর দুই বছরে একবার ম্যামোগ্রাম করাতে হবে।
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
চল্লিশ পেরোলে শুরু হয় জীবনের আর একটি অধ্যায়। বোধবুদ্ধির স্তর বদলে যায়, বয়স বাড়ে। তবে বয়সের পরিবর্তন সবাই মানিয়ে নেন। নিতে হয়। ত্বকে কুঞ্চন, ভুলো মন, দেহের ব্যথা-বেদনা, নারী-পুরুষনির্বিশেষে এগুলো সাধারণ বিষয়। তবে চল্লিশোর্ধ্ব নারীর স্বাস্থ্যগত চ্যালেঞ্জ একটু অনন্য, বড় নিজস্ব। চল্লিশের পর কেমন হতে পারে পরিবর্তন, তা জেনে নিলে ভালো। তাতে সমস্যা মোকাবিলায় সুবিধা হয়।
গর্ভ সঞ্চার পড়তিতে
সিডিসি বলে, ৪০ থেকে ৪৪ বছর বয়সী নারীদের ৩০ শতাংশের এ বয়সে সন্তান না হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বয়স হলে নারীদের ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণুর পরিমাণ কমে যায়। ৩০ বছর বয়সে উসাইট বা ডিম্বাণুর সংখ্যা থাকে প্রায় ৭২ হাজার, চল্লিশে সেটা কমে হয় ১৮ হাজার।
জীবনযাপনে পরিবর্তন, স্বাস্থ্যকর খাবার, স্বাভাবিক ওজন, মদ্যপান ও ধূমপান ত্যাগ, মানসিক চাপ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করার পরামর্শ দেওয়া হয় এ সময়। এতে উন্নতি হতে পারে ফারটিলিটির।
বিপাক হয়ে আসে ধীর
ইস্ট্রোজেন আর ইনসুলিন উঠতি পড়তি এবং থাইরয়েড হরমোন নেমে আসা ক্ষুধা বাড়িয়ে দিতে পারে, পেশির কর্মক্ষমতা ও শক্তি কমে, ক্যালরি দহন কমে যায়। তবে সুসংবাদ হলো, স্বাস্থ্যকর খাবার, নিয়মিত ঘুম ও নিয়মিত ব্যায়াম করলে এই সব পরিবর্তন মোকাবিলা করা সম্ভব।
ঋতুস্রাবে পরিবর্তন
চল্লিশ-উত্তরকালে বেশির ভাগ নারীর রজঃস্রাব বন্ধের প্রাক-অবস্থা চলে আসে। একে বলে বিজ্ঞানের ভাষায় পেরি মেনোপজ। এ সময় শুরু হয় হরমোনের ওঠানামা, ঋতু বন্ধ হওয়ার জন্য তৈরি হতে থাকে শরীর।
হরমোন ইস্ট্রোজেন আর প্রজেস্টেরনে আসে পরিবর্তন। তাই হয় ঘুমের সমস্যা, ব্রণ, মাথা ধারা, ওজন বৃদ্ধি, লোম উদ্গম, শুষ্ক ত্বক, উষ্ণ ঝিলিক বা হট ফ্ল্যাশ, হয় ইমোশনাল উপসর্গ, দুশ্চিন্তা, ক্ষণস্থায়ী স্মৃতি লোপ, মেজাজের চড়াই-উতরাই। এ সময় নিয়মিত এরোবিক শরীরচর্চা, বিষণ্নতা, ক্লান্তি, ব্যায়াম করলে লাভ হয়। স্বাস্থ্যকর খাবার আর ভালো ঘুম দরকার এ সময়।
গর্ভ জটিলতা
মাতৃত্বের বয়স বেশি হলে এর আছে জটিলতা। চল্লিশ বছরের ওপরে নারী গর্ভবতী হলে গর্ভ-সম্পর্কিত ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। গর্ভজনিত উচ্চ রক্তচাপ, প্রি-এক্লাম্পসিয়া কিংবা গর্ভ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা এ সময় বেশি থাকে। তাই এর আগে সন্তান নেওয়া ভালো। চল্লিশ বছরের ওপর বয়সী নারীর সিজারিয়ান সেকশনের আশঙ্কা আর প্রসবের পর দীর্ঘ সময় অসুস্থ থাকার আশঙ্কা বেশি।
বুদ্ধিবৃত্তির অধোগতি
মেনোপজের সন্ধিক্ষণে বুদ্ধিবৃত্তির অধোগতি হয় ৫ শতাংশ। ২০১৭ সালে ইউসিএলের গবেষণা তাই বলে। এ সময় মগজকে তীক্ষ্ণ রাখতে আছে নানা উপায়। এ সময় লেখাপড়া ও ছবি আঁকা মনকে করে উদ্দীপ্ত। নতুন ভাষা শেখা, শরীরচর্চা ও স্বাস্থ্যকর খাবার সুস্থ থাকতে সহায়তা করে বিভিন্নভাবে। পছন্দের কাজ করা যেতে পারে এ সময়।
হাড় ক্ষয়
হাড় ক্ষয়ের বৈজ্ঞানিক নাম অস্টিওপরোসিস। এ রোগটি পুরুষের চেয়ে বেশি হয় নারীদের। নারীর হাড় পাতল আর ছোট। ইস্ট্রোজেনের মান কমা এর একটি কারণ। একে এড়াতে হলে চাই যথেষ্ট ক্যালসিয়াম আর ভিটামিন ডি। এ ছাড়া নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এবং ধূমপান বা মদ্যপানের অভ্যাস ছাড়তে হবে।
হৃদ্রোগ
নারীদের মৃত্যুর একটি বড় কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে হৃদ্রোগ। বয়স চল্লিশ পেরোলে এর প্রকোপ বাড়তে থাকে। তবে আগেভাগে সতর্ক হলে ঝুঁকি অনেক কমে। স্বাস্থ্যকর খাবার, ধূমপান না করা, ব্যায়াম করার পাশাপাশি মানসিক চাপ, বিষণ্নতা এগুলোরও মোকাবিলা করতে হবে। এ ছাড়া কোলেস্টেরল মেপে দেখা, বডি মাস ইনডেক্স ঠিক রাখা, নিয়মিত রক্তচাপ মাপাকে জীবনযাপনের অনুষঙ্গ করে নিতে হবে।
অস্টিও আর্থরাইটিস
পুরুষের চেয়ে নারীদের অস্টিও আর্থরাইটিসের আশঙ্কা দ্বিগুণ। এর উপসর্গ দেখা দেয় চল্লিশেই। ওজন, শারীরিক গঠন ও হরমোনে পরিবর্তন আসা এর অন্যতম কারণ। তাই বজায় রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর ওজন, দৈনিক ব্যায়াম এবং চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ।
ত্বকের পরিবর্তন
চল্লিশের পর নারীর ত্বকে পরিবর্তন আসে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে। এ সময় ত্বক শুষ্ক হতে পারে, বয়সের দাগ পড়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন কারণে ত্বকে ভাঁজ দেখা দিতে পারে। এসব থেকে দূরে থাকতে ত্বক সুস্থ রাখতে হবে। এ জন্য প্রথম দরকার প্রচুর পানি পান করা। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা অভিজ্ঞ বিউটিশিয়ানের পরামর্শে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার, সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শে হরমোন থেরাপি নিতে হবে।
ম্যামোগ্রাম
স্তন ক্যানসার থেকে মুক্ত থাকতে ম্যামোগ্রাম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ম্যামোগ্রামের পরামর্শ বয়সভেদে দেওয়া হয়। আমেরিকান ক্যানসার সোসাইটির পরামর্শ হলো, ৪০ থেকে ৪৪ বছর বয়সী নারীদের প্রতিবছর ম্যামোগ্রাম করা ভালো। ৪৫ থেকে ৫৪ বছর বয়সী নারীদের বার্ষিক স্ক্রিনিং করাতে হবে। তবে দুই বছর পরপর সেটা করালেও হয়। ৫৫ বছর পর দুই বছরে একবার ম্যামোগ্রাম করাতে হবে।
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
বিশ্বে প্রথমবারের মতো এক শিশুকে দেওয়া হলো ব্যক্তিনিদির্ষ্ট জিন এডিটিং চিকিৎসা। যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের ‘চিলড্রেনস হসপিটাল অব ফিলাডেলফিয়া’ তে কে. জে মুলডুন নামের ১০ মাস বয়সী শিশুকে এই চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে শিশুটি সুস্থ রয়েছে এবং ধীরে ধীরে তার স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেখাদ্যের অন্যতম প্রধান উপাদান পানি। বিশুদ্ধ পানির অপর নাম জীবন। আমাদের শরীরের ৬০-৭০ শতাংশ পানি। বয়স, ওজন ও উচ্চতা অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাণে পানি পান জরুরি। প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে অনেক ক্ষেত্রে পিপাসা মেটাতে বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে অন্যান্য পানীয় পান সাধারণ ঘটনা। এগুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ফলের রস, লেবুর...
১২ ঘণ্টা আগেস্থূলতা বর্তমান সময়ের অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা। এটি ধীরে ধীরে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপন, স্বাস্থ্যব্যবস্থা এবং উৎপাদনশীলতাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্থূলতাকে ‘গ্লোবাল এপিডেমিক’ ঘোষণা করেছে। পৃথিবীর সব প্রান্তে এই সমস্যা দিন দিন বাড়ছে।
১২ ঘণ্টা আগেআধুনিক জীবনযাত্রায় কাজের ব্যস্ততা, মানসিক চাপ ইত্যাদি কারণে স্নায়বিক ক্লান্তি বা নিউরোনাল ফ্যাটিগ একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গভীরভাবে প্রভাব ফেলে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, স্নায়বিক অবস্থা এখন বৈশ্বিকভাবে অসুস্থতা ও অক্ষমতার প্রধান কারণ...
১২ ঘণ্টা আগে