ডা. মো. সিরাজুস সালেহীন
যখন অস্বাভাবিক কোষগুলো হাড়ে বৃদ্ধি পায়, স্বাভাবিক হাড়ের কোষ ধ্বংস করে, সেটাই হাড়ের ক্যানসার। এটি হাড়ে হতে পারে বা শরীরের অন্যান্য অংশ থেকে হাড়ে ছড়িয়ে যেতে পারে।
এটি দুর্লভ ধরনের রোগ। অধিকাংশ হাড়ে টিউমার বেনাইন হয়, অর্থাৎ এটি ক্যানসার নয় এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়ায় না। তবে তা হাড় দুর্বল করতে পারে এবং হাড় ভাঙা বা অন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে।
প্রাইমারি হাড়ে ক্যানসার
এটি একটি ক্যানসার টিউমার। এটি কেন হয় কিংবা এর পেছনে জিনের ভূমিকা আছে কি না, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত নন।
উদাহরণ হলো, অস্টিও সারকোমা। সাধারণত টিনএজারদের হয়ে থাকে, ইউইংস সারকোমা হয়ে থাকে ৫ থেকে ২০ বছরে এবং কন্ড্রোসারকোমা ৪০ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে হয়।
সেকেন্ডারি হাড়ে ক্যানসার
এ ক্ষেত্রে ক্যানসার সাধারণত শরীরের অন্য অংশ থেকে শুরু হয়ে পরবর্তী সময়ে হাড়কে আক্রান্ত করে থাকে। একে মেটাসটেটিক ক্যানসারও বলা হয়। সাধারণত স্তন ক্যানসার, প্রোস্টেট ক্যানসার, ফুসফুসের ক্যানসার থেকে সেকেন্ডারি হাড়ে ক্যানসার হতে পারে।
ঝুঁকি বাড়ার কারণ
ক্যানসারের চিকিৎসা: অন্যান্য অঙ্গে ক্যানসারের চিকিৎসা হিসেবে রেডিয়েশন, স্টেম সেল ট্রান্সপ্ল্যান্ট বা নির্দিষ্ট কিছু কেমোথেরাপি ওষুধ ব্যবহার করলে হাড়ে ক্যানসার হতে পারে।
হাড়ে ক্যানসারের লক্ষণ
মনে রাখতে হবে, ঘটনাক্রমে অন্য সমস্যার জন্য এক্স-রে করতে গিয়ে হাড়ের ক্যানসার ধরা পড়তে পারে।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা
এর জন্য প্রয়োজন রোগীর ইতিহাস, শারীরিক পরীক্ষা, ইমেজিং অর্থাৎ এক্স-রে, সিটি স্ক্যান, এমআরআই স্ক্যান, পেট স্ক্যান, হাড় স্ক্যান। এর সঙ্গে কিছু ল্যাবরেটরি পরীক্ষা করাতে হবে। যেমন আলফা ফিটো প্রোটিন, কারসিনো এম্ব্রায়নিক এন্টিজেন। তবে সুনিশ্চিতভাবে হাড়ের ক্যানসার নির্ণয় করার জন্য বায়োপসি করা প্রয়োজন।
চিকিৎসা
পরামর্শ দিয়েছেন: সহযোগী অধ্যাপক ,অর্থোপেডিক অনকোলজি অ্যান্ড মাস্কুলোস্কেলেটাল টিউমার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন
যখন অস্বাভাবিক কোষগুলো হাড়ে বৃদ্ধি পায়, স্বাভাবিক হাড়ের কোষ ধ্বংস করে, সেটাই হাড়ের ক্যানসার। এটি হাড়ে হতে পারে বা শরীরের অন্যান্য অংশ থেকে হাড়ে ছড়িয়ে যেতে পারে।
এটি দুর্লভ ধরনের রোগ। অধিকাংশ হাড়ে টিউমার বেনাইন হয়, অর্থাৎ এটি ক্যানসার নয় এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়ায় না। তবে তা হাড় দুর্বল করতে পারে এবং হাড় ভাঙা বা অন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে।
প্রাইমারি হাড়ে ক্যানসার
এটি একটি ক্যানসার টিউমার। এটি কেন হয় কিংবা এর পেছনে জিনের ভূমিকা আছে কি না, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত নন।
উদাহরণ হলো, অস্টিও সারকোমা। সাধারণত টিনএজারদের হয়ে থাকে, ইউইংস সারকোমা হয়ে থাকে ৫ থেকে ২০ বছরে এবং কন্ড্রোসারকোমা ৪০ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে হয়।
সেকেন্ডারি হাড়ে ক্যানসার
এ ক্ষেত্রে ক্যানসার সাধারণত শরীরের অন্য অংশ থেকে শুরু হয়ে পরবর্তী সময়ে হাড়কে আক্রান্ত করে থাকে। একে মেটাসটেটিক ক্যানসারও বলা হয়। সাধারণত স্তন ক্যানসার, প্রোস্টেট ক্যানসার, ফুসফুসের ক্যানসার থেকে সেকেন্ডারি হাড়ে ক্যানসার হতে পারে।
ঝুঁকি বাড়ার কারণ
ক্যানসারের চিকিৎসা: অন্যান্য অঙ্গে ক্যানসারের চিকিৎসা হিসেবে রেডিয়েশন, স্টেম সেল ট্রান্সপ্ল্যান্ট বা নির্দিষ্ট কিছু কেমোথেরাপি ওষুধ ব্যবহার করলে হাড়ে ক্যানসার হতে পারে।
হাড়ে ক্যানসারের লক্ষণ
মনে রাখতে হবে, ঘটনাক্রমে অন্য সমস্যার জন্য এক্স-রে করতে গিয়ে হাড়ের ক্যানসার ধরা পড়তে পারে।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা
এর জন্য প্রয়োজন রোগীর ইতিহাস, শারীরিক পরীক্ষা, ইমেজিং অর্থাৎ এক্স-রে, সিটি স্ক্যান, এমআরআই স্ক্যান, পেট স্ক্যান, হাড় স্ক্যান। এর সঙ্গে কিছু ল্যাবরেটরি পরীক্ষা করাতে হবে। যেমন আলফা ফিটো প্রোটিন, কারসিনো এম্ব্রায়নিক এন্টিজেন। তবে সুনিশ্চিতভাবে হাড়ের ক্যানসার নির্ণয় করার জন্য বায়োপসি করা প্রয়োজন।
চিকিৎসা
পরামর্শ দিয়েছেন: সহযোগী অধ্যাপক ,অর্থোপেডিক অনকোলজি অ্যান্ড মাস্কুলোস্কেলেটাল টিউমার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সারা দেশে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৪৪৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ ও করোনার নতুন উপধরনের সংক্রমণের মধ্যে দুটি রোগের চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত ‘ডেঙ্গু ও কোভিড চিকিৎসায় নির্দেশনাবলি’ আজ রোববার (২০ জুলাই) প্রকাশ করা হয়েছে।
২ দিন আগে১২ ও ১৩ এপ্রিল হাসপাতালের পরিচালনা বোর্ডের ২২ ও ২৩তম সভার পর ৪ জুলাই ৬৫ জন চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হয়। হাসপাতালে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত চিকিৎসকদের একটি অংশকে কোনো প্রকার প্রক্রিয়া ছাড়াই নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল...
২ দিন আগেবিভিন্ন কারণে মানুষের জেগে থাকা সময়ের বিরাট অংশ কেটে যায় বিভিন্ন পর্দার দিকে অপলক চেয়ে। অফিসের কাজ হোক কিংবা বাসায় বিনোদন—চোখের আরাম পাওয়ার সুযোগ এখন খুবই কম। এভাবে দীর্ঘ সময় স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার ফলে চোখে দেখা দেয় একধরনের অস্বস্তিকর অবস্থা, যাকে বলা হয় কম্পিউটার আই স্ট্রেইন বা ডিজিটাল আই স্ট্রেইন।
৩ দিন আগে