অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে নতুন করে চিহ্নিত হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) থেকে মহামারি দেখা দেওয়ার আশঙ্কা কম। এই ভাইরাসটি দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় কোনো হুমকি নয়। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) এইচএমপিভি নিয়ে আয়োজিত বিশেষ সেমিনারে এ মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও গবেষকেরা।
‘ইমার্জিং ট্রেন্ডস অব হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি): এ নিউ থ্রেট টু বাংলাদেশ’ শিরোনামের সেমিনারে মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ের চিকিৎসকসহ বিভিন্ন অংশীজন অংশগ্রহণ করেন।
সেমিনারে উল্লেখ করা হয়, এ মুহূর্তে সবার জন্য বিপজ্জনক না হলেও শিশু, বৃদ্ধ ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম এমন মানুষের জন্য ভাইরাসটি ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া কিডনি, ক্যানসার বা হৃদ্রোগে আক্রান্তদের জন্য এটি বিপজ্জনক।
সেমিনারে বিএসএমএমইউর ভাইরোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সাইফ উল্লাহ মুন্সি বলেন, ২০০১ সালে ভাইরাসটি প্রথম শনাক্ত হয়। তবে এটি তারও আগে থেকে ছিল। এই ভাইরাসে মানুষের ব্যাপকভাবে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম। এ কারণে মহামারি হওয়ার আশঙ্কাও কম।
ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক সোহেল মোহাম্মদ আরাফাত তাঁর উপস্থাপনায় বলেন, অপরিণত শিশু, অ্যাজমাসহ দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসতন্ত্রের অসুখ, হৃদ্রোগ, কিডনি ও ক্যানসারের রোগী এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম এমন ব্যক্তিদের জন্য ভাইরাসটি ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
নবজাতক বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এম এ মান্নান জানান, যদি কোনো মা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হন, তবে তাঁর সন্তানের মায়ের বুকের দুধ পান করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই।
উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহীনুল আলম বলেন, গণমাধ্যমের উচিত এ রোগের ব্যাপারে সঠিক তথ্য প্রকাশ ও প্রচার করা, যেন জনমনে কোনো আতঙ্ক সৃষ্টি না হয়। এই ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবে সতর্ক থাকতে হবে।
সেমিনারে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এইচএমপিভিতে আক্রান্ত যে নারী মারা গেছেন, তিনি ঢাকায় হাসপাতালে ভর্তির আগে এক মাস ধরে জ্বরে ভুগছিলেন। তিনি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ছিলেন।’
বিএসএমএমইউর ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খালেদ মাহবুব মোরশেদ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে নতুন করে চিহ্নিত হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) থেকে মহামারি দেখা দেওয়ার আশঙ্কা কম। এই ভাইরাসটি দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় কোনো হুমকি নয়। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) এইচএমপিভি নিয়ে আয়োজিত বিশেষ সেমিনারে এ মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও গবেষকেরা।
‘ইমার্জিং ট্রেন্ডস অব হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি): এ নিউ থ্রেট টু বাংলাদেশ’ শিরোনামের সেমিনারে মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ের চিকিৎসকসহ বিভিন্ন অংশীজন অংশগ্রহণ করেন।
সেমিনারে উল্লেখ করা হয়, এ মুহূর্তে সবার জন্য বিপজ্জনক না হলেও শিশু, বৃদ্ধ ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম এমন মানুষের জন্য ভাইরাসটি ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া কিডনি, ক্যানসার বা হৃদ্রোগে আক্রান্তদের জন্য এটি বিপজ্জনক।
সেমিনারে বিএসএমএমইউর ভাইরোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সাইফ উল্লাহ মুন্সি বলেন, ২০০১ সালে ভাইরাসটি প্রথম শনাক্ত হয়। তবে এটি তারও আগে থেকে ছিল। এই ভাইরাসে মানুষের ব্যাপকভাবে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম। এ কারণে মহামারি হওয়ার আশঙ্কাও কম।
ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক সোহেল মোহাম্মদ আরাফাত তাঁর উপস্থাপনায় বলেন, অপরিণত শিশু, অ্যাজমাসহ দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসতন্ত্রের অসুখ, হৃদ্রোগ, কিডনি ও ক্যানসারের রোগী এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম এমন ব্যক্তিদের জন্য ভাইরাসটি ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
নবজাতক বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এম এ মান্নান জানান, যদি কোনো মা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হন, তবে তাঁর সন্তানের মায়ের বুকের দুধ পান করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই।
উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহীনুল আলম বলেন, গণমাধ্যমের উচিত এ রোগের ব্যাপারে সঠিক তথ্য প্রকাশ ও প্রচার করা, যেন জনমনে কোনো আতঙ্ক সৃষ্টি না হয়। এই ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবে সতর্ক থাকতে হবে।
সেমিনারে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এইচএমপিভিতে আক্রান্ত যে নারী মারা গেছেন, তিনি ঢাকায় হাসপাতালে ভর্তির আগে এক মাস ধরে জ্বরে ভুগছিলেন। তিনি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ছিলেন।’
বিএসএমএমইউর ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খালেদ মাহবুব মোরশেদ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
১০ ঘণ্টা আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
১১ ঘণ্টা আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগে