মুহাম্মাদ শফিউল্লাহ, ঢাকা
দুই মাস বয়সী ছেলেকে নিয়ে ঢাকার মহাখালীতে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে আছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের এক ব্যক্তি। জলবসন্তে (চিকেনপক্স) আক্রান্ত ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করান ৯ এপ্রিল। সংক্রামক এ রোগ শিশুটির শরীরে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করেছে। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। একই রোগ নিয়ে কুমিল্লার চান্দিনা থেকে এসেছেন ষাটোর্ধ্ব এক বৃদ্ধ। গত সোমবার তাঁকে হাসপাতালে আনা হয়, যদিও ভর্তির ছয় দিন আগে জলবসন্তে আক্রান্ত হন তিনি।
শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুই মাসের শিশু বা কুমিল্লার ওই বৃদ্ধ নন, সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের ছয়তলায় জলবসন্তের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত ওয়ার্ডে (৭-৮) গিয়ে গত মঙ্গলবার ৩০ জনকে চিকিৎসাধীন পাওয়া যায়। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জলবসন্তে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে যাদের অবস্থা জটিল, তাদের পাঠানো হয় হাসপাতালটিতে। আক্রান্ত শিশু রোগীদের অবস্থাও কিছুটা জটিল।
বিশেষায়িত এই স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের দেওয়া তথ্য বলছে, গত বছরের তুলনায় এ বছর দ্বিগুণ বেড়েছে জলবসন্তের রোগী। এ বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি থেকে মার্চ) প্রায় দেড় শ জলবসন্তের রোগী ভর্তি হয়েছে সেখানে।
সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের পুরো সময়ে হাসপাতালটিতে ১৭২ জন জলবসন্তের রোগী ভর্তি হয়। এর মধ্যে রয়েছে ৫৯ পুরুষ, ২৭ নারী এবং ৮৬ শিশু। ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে দুই নারী, দুই পুরুষ ও এক শিশুর মৃত্যু হয়। তবে চলতি বছরের সাড়ে তিন মাসে রোগী ভর্তি ও মৃত্যুর হার গত বছরের পুরো সময়কে ছাড়িয়ে গেছে।
চলতি বছরের শুরু থেকে গত মঙ্গলবার পর্যন্ত হাসপাতালটিতে মোট ১৮০ রোগী ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১৫, ফেব্রুয়ারিতে ৪৪, মার্চে ৫১ এবং এপ্রিলের প্রথম ১৫ দিনে ৪৪ জন ভর্তি হয়েছে। চলতি বছরের শুরু থেকে গত মঙ্গলবার পর্যন্ত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জলবসন্তে আক্রান্ত ৯ রোগীর মৃত্যু হয়।
পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত বছর প্রথম প্রান্তিকে ৬৭ রোগী ভর্তি হলেও চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ছিল ১১০ জন। একইভাবে গত বছর জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিনজন মারা গেলেও চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে মৃত্যু হয় আটজনের।
গত সোমবার মধ্যরাতে ভর্তি হওয়ার সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে মারা যায় জামালপুর থেকে নিয়ে আসা ১০ বছরের এক শিশু। তার মস্তিষ্কে জলবসন্তের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে। তাকে জামালপুর থেকে সরাসরি এখানে আনা হয়। অক্সিজেন স্বল্পতা নিয়ে রাত ১টায় ভর্তি করা হয়। অক্সিজেন দেওয়া হলেও বাঁচানো যায়নি শিশুটিকে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, রাজধানীর অন্যান্য হাসপাতাল থেকে জলবসন্তের রোগীদের এই হাসপাতালে পাঠানো হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও রোগী আসছে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জটিল আকার ধারণ করলে রোগীরা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়। তখন রোগ সারিয়ে তুলতে সময় লেগে যায়।
জলবসন্ত ভ্যারিসেলা জোস্টার ভাইরাস (ভিজেডভি) নামক ভাইরাসের সংক্রমণে সৃষ্ট রোগ বলে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) নিউইয়র্ক স্টেট ডিপার্টমেন্ট অব হেলথ। তারা বলছে, জলবসন্ত অতি সংক্রামক রোগ। আক্রান্ত ব্যক্তির ফোসকা, লালা বা শ্লেষ্মার সংস্পর্শে সরাসরি এলে জলবসন্ত অন্য ব্যক্তির শরীরে সংক্রমণ ছড়ায়। কাশি ও হাঁচির মাধ্যমেও ভাইরাসটি বাতাসের মাধ্যমে সংক্রমিত হতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তির ময়লাযুক্ত জিনিসপত্র, যেমন পোশাক স্পর্শ করলে পরোক্ষভাবে জলবসন্ত ছড়াতে পারে। টিকা নেননি এবং জলবসন্তে আক্রান্ত হয়েছেন, এমন ব্যক্তিদের মাধ্যমে যাদের শরীরে ভাইরাস ছিল না তাদের মধ্যে রোগটি ছড়িয়ে পড়ে। যারা ৯০ শতাংশ পর্যন্ত রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে না এবং জলবসন্তে আক্রান্ত ব্যক্তিদের কাছাকাছি আসে, তাদের সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। তবে টিকা গ্রহণকারী আক্রান্ত ব্যক্তিও অন্যদের মধ্যে রোগটি ছড়াতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কারও একবার এই রোগ হলে তার শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা দেখা যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলছে, জলবসন্তের সংক্রমণ নিউমোনিয়া বা এনসেফালাইটিসের (মস্তিষ্কের প্রদাহ) জন্য জটিল হতে পারে। কখনো রোগীর পরিস্থিতি গুরুতর বা মারাত্মক হতে পারে। নবজাতক ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম, এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই রোগ মারাত্মক জটিল আকার ধারণ করতে পারে। রোগটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ এবং নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুতে সাধারণত ১০ বছর বয়সের আগে দেখা যায়।
সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. মো. আরিফুল বাসার আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘বছরের এই সময়টিতে সাধারণত ভ্যারিসেলা জোস্টার ভাইরাস সংক্রমণ দেখা যায়। চলতি বছর কিছু বেশি দেখা যাচ্ছে। এ রোগের টিকা রয়েছে। তবে তা নিজ উদ্যোগে প্রয়োগ করতে হয়। জলবসন্তের সংক্রমণ অনেক সময় মস্তিষ্ক পর্যন্তও ছড়িয়ে পড়ে। অন্যান্য জটিলতাও দেখা দিতে পারে। অনেক রোগীর একাধিক জটিলতা রয়েছে।’
আরও খবর পড়ুন:
দুই মাস বয়সী ছেলেকে নিয়ে ঢাকার মহাখালীতে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে আছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের এক ব্যক্তি। জলবসন্তে (চিকেনপক্স) আক্রান্ত ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করান ৯ এপ্রিল। সংক্রামক এ রোগ শিশুটির শরীরে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করেছে। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। একই রোগ নিয়ে কুমিল্লার চান্দিনা থেকে এসেছেন ষাটোর্ধ্ব এক বৃদ্ধ। গত সোমবার তাঁকে হাসপাতালে আনা হয়, যদিও ভর্তির ছয় দিন আগে জলবসন্তে আক্রান্ত হন তিনি।
শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুই মাসের শিশু বা কুমিল্লার ওই বৃদ্ধ নন, সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের ছয়তলায় জলবসন্তের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত ওয়ার্ডে (৭-৮) গিয়ে গত মঙ্গলবার ৩০ জনকে চিকিৎসাধীন পাওয়া যায়। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জলবসন্তে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে যাদের অবস্থা জটিল, তাদের পাঠানো হয় হাসপাতালটিতে। আক্রান্ত শিশু রোগীদের অবস্থাও কিছুটা জটিল।
বিশেষায়িত এই স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের দেওয়া তথ্য বলছে, গত বছরের তুলনায় এ বছর দ্বিগুণ বেড়েছে জলবসন্তের রোগী। এ বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি থেকে মার্চ) প্রায় দেড় শ জলবসন্তের রোগী ভর্তি হয়েছে সেখানে।
সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের পুরো সময়ে হাসপাতালটিতে ১৭২ জন জলবসন্তের রোগী ভর্তি হয়। এর মধ্যে রয়েছে ৫৯ পুরুষ, ২৭ নারী এবং ৮৬ শিশু। ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে দুই নারী, দুই পুরুষ ও এক শিশুর মৃত্যু হয়। তবে চলতি বছরের সাড়ে তিন মাসে রোগী ভর্তি ও মৃত্যুর হার গত বছরের পুরো সময়কে ছাড়িয়ে গেছে।
চলতি বছরের শুরু থেকে গত মঙ্গলবার পর্যন্ত হাসপাতালটিতে মোট ১৮০ রোগী ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১৫, ফেব্রুয়ারিতে ৪৪, মার্চে ৫১ এবং এপ্রিলের প্রথম ১৫ দিনে ৪৪ জন ভর্তি হয়েছে। চলতি বছরের শুরু থেকে গত মঙ্গলবার পর্যন্ত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জলবসন্তে আক্রান্ত ৯ রোগীর মৃত্যু হয়।
পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত বছর প্রথম প্রান্তিকে ৬৭ রোগী ভর্তি হলেও চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ছিল ১১০ জন। একইভাবে গত বছর জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিনজন মারা গেলেও চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে মৃত্যু হয় আটজনের।
গত সোমবার মধ্যরাতে ভর্তি হওয়ার সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে মারা যায় জামালপুর থেকে নিয়ে আসা ১০ বছরের এক শিশু। তার মস্তিষ্কে জলবসন্তের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে। তাকে জামালপুর থেকে সরাসরি এখানে আনা হয়। অক্সিজেন স্বল্পতা নিয়ে রাত ১টায় ভর্তি করা হয়। অক্সিজেন দেওয়া হলেও বাঁচানো যায়নি শিশুটিকে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, রাজধানীর অন্যান্য হাসপাতাল থেকে জলবসন্তের রোগীদের এই হাসপাতালে পাঠানো হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও রোগী আসছে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জটিল আকার ধারণ করলে রোগীরা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়। তখন রোগ সারিয়ে তুলতে সময় লেগে যায়।
জলবসন্ত ভ্যারিসেলা জোস্টার ভাইরাস (ভিজেডভি) নামক ভাইরাসের সংক্রমণে সৃষ্ট রোগ বলে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) নিউইয়র্ক স্টেট ডিপার্টমেন্ট অব হেলথ। তারা বলছে, জলবসন্ত অতি সংক্রামক রোগ। আক্রান্ত ব্যক্তির ফোসকা, লালা বা শ্লেষ্মার সংস্পর্শে সরাসরি এলে জলবসন্ত অন্য ব্যক্তির শরীরে সংক্রমণ ছড়ায়। কাশি ও হাঁচির মাধ্যমেও ভাইরাসটি বাতাসের মাধ্যমে সংক্রমিত হতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তির ময়লাযুক্ত জিনিসপত্র, যেমন পোশাক স্পর্শ করলে পরোক্ষভাবে জলবসন্ত ছড়াতে পারে। টিকা নেননি এবং জলবসন্তে আক্রান্ত হয়েছেন, এমন ব্যক্তিদের মাধ্যমে যাদের শরীরে ভাইরাস ছিল না তাদের মধ্যে রোগটি ছড়িয়ে পড়ে। যারা ৯০ শতাংশ পর্যন্ত রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে না এবং জলবসন্তে আক্রান্ত ব্যক্তিদের কাছাকাছি আসে, তাদের সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। তবে টিকা গ্রহণকারী আক্রান্ত ব্যক্তিও অন্যদের মধ্যে রোগটি ছড়াতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কারও একবার এই রোগ হলে তার শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা দেখা যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলছে, জলবসন্তের সংক্রমণ নিউমোনিয়া বা এনসেফালাইটিসের (মস্তিষ্কের প্রদাহ) জন্য জটিল হতে পারে। কখনো রোগীর পরিস্থিতি গুরুতর বা মারাত্মক হতে পারে। নবজাতক ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম, এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই রোগ মারাত্মক জটিল আকার ধারণ করতে পারে। রোগটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ এবং নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুতে সাধারণত ১০ বছর বয়সের আগে দেখা যায়।
সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. মো. আরিফুল বাসার আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘বছরের এই সময়টিতে সাধারণত ভ্যারিসেলা জোস্টার ভাইরাস সংক্রমণ দেখা যায়। চলতি বছর কিছু বেশি দেখা যাচ্ছে। এ রোগের টিকা রয়েছে। তবে তা নিজ উদ্যোগে প্রয়োগ করতে হয়। জলবসন্তের সংক্রমণ অনেক সময় মস্তিষ্ক পর্যন্তও ছড়িয়ে পড়ে। অন্যান্য জটিলতাও দেখা দিতে পারে। অনেক রোগীর একাধিক জটিলতা রয়েছে।’
আরও খবর পড়ুন:
দীর্ঘ কয়েক দশক গবেষণা ও বিতর্কের পর এবার একটি নতুন ধরনের ডায়াবেটিসকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন (আইডিএফ)। ‘টাইপ ৫ ডায়াবেটিস’ হিসেবে চিহ্নিত এই রোগ মূলত অপুষ্টিজনিত এবং সাধারণত কমবয়সী, হালকা-গড়নের ও অপুষ্টিতে ভোগা তরুণ-তরুণীদের মধ্যে দেখা যায়।
১ দিন আগেক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে...
৪ দিন আগেখুবই কমদামি দুটি ওষুধের সমন্বিত ব্যবহার প্রতিরোধ করতে পারে হাজার হাজার স্ট্রোক ও হৃদ্রোগ। সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ ও সুইডিশ একদল গবেষক। তাঁরা বলেছেন, দুটি সস্তা ওষুধ একসঙ্গে ব্যবহার করলে হাজার হাজার হৃদ্রোগ বা স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং বহু মানুষের জীবন...
৪ দিন আগেপেটের ফ্লু, যাকে ভাইরাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিসও বলা হয়, এটি পেটের এক ধরনের সংক্রমণ। এই সমস্যায় বমি ভাব, ডায়রিয়া, পেটব্যথা এবং ক্র্যাম্পের (পেটে মোচড় দেওয়া) মতো লক্ষণ দেখা যায়। এটি সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়। সাধারণত বেশির ভাগ পেটের ফ্লু–এর জন্য দায়ী নরোভাইরাস।
৪ দিন আগে