ফিচার ডেস্ক
জীবনের বিভিন্ন সময় অনেকে মানসিক চাপ, উদ্বেগ ও একাকিত্বে ভোগেন। এতে কেউ কেউ চিকিৎসকের কাছেও যান। তবে অনেক ধরনের সৃজনশীল কাজ আপনার মানসিক স্বাস্থ্য উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে। ‘যুক্তরাজ্যের ফ্রন্টিয়ার্স অব পাবলিক হেলথ’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে, চারু ও কারুশিল্প মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়ক।
গবেষণায় ৭ হাজারের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক ব্রিটিশ নাগরিক অংশ নিয়েছিলেন। দেখা গেছে, সৃজনশীল কাজ; যেমন চিত্রকলা, বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ, গয়না তৈরি, মাটির কাজ, এমব্রয়ডারি, ক্রোচেটিং, ক্যালিগ্রাফি ইত্যাদি মানসিক সুস্থতা বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়া সৃজনশীল কাজগুলো জীবনকে আরও সুখী ও অর্থপূর্ণ করে তোলে।
চারু ও কারুশিল্পের সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্যের সম্পর্ক
গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন সৃজনশীল কাজের বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। গবেষকেরা দেখেছেন, সেসব কাজে মানুষ পুরোপুরি ডুবে যেতে পারে। এই ডুবে যাওয়া তাদের মন স্থির রাখতে সহায়তা করে। এতে আত্মবিশ্বাস, আত্মসম্মান ও নিজের প্রতি সন্তুষ্টি বাড়ে। গবেষণায় আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে; সেটি হলো, সব ধরনের সৃজনশীল কাজ উদ্বেগ বা একাকিত্ব কমাতে তেমন সাহায্য করে না। গবেষকেরা মনে করেন, চারু ও কারুশিল্প সাধারণত একা করা হয়। ফলে মাঝে মাঝে একাকিত্ব বাড়তে পারে। তবে এই কাজগুলো সামাজিকভাবে করলে মানসিক স্বাস্থ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।
কীভাবে শুরু করবেন
সৃজনশীল কাজ করার জন্য পেশাদার হতে হবে না। যে কাজই করেন না কেন, শুধু সেটি উপভোগ করতে হবে। কোথায় থেকে শুরু করতে হবে, তার জন্য অনলাইনের ক্র্যাফট ভিডিও দেখতে পারেন; কিংবা একটি সহজ ক্র্যাফট কিট কিনে কাজ শুরু করতে পারেন। এ ছাড়া যারা এসব কাজ করে অভ্যস্ত, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে শিখতে পারেন। তাতে নতুন কিছু শেখার সঙ্গে নতুন কারও সঙ্গে পরিচয়ও হবে।
চারুশিল্প বা সৃজনশীল কার্যক্রম মানসিক সুস্থতার জন্য একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে প্রমাণিত। তাই একটু সময় বের করে সেসব কাজে মনোযোগ দিন। এতে আপনার মনের ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
সূত্র: ফ্রন্টিয়ার্স অব পাবলিক হেলথ জার্নাল
জীবনের বিভিন্ন সময় অনেকে মানসিক চাপ, উদ্বেগ ও একাকিত্বে ভোগেন। এতে কেউ কেউ চিকিৎসকের কাছেও যান। তবে অনেক ধরনের সৃজনশীল কাজ আপনার মানসিক স্বাস্থ্য উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে। ‘যুক্তরাজ্যের ফ্রন্টিয়ার্স অব পাবলিক হেলথ’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে, চারু ও কারুশিল্প মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়ক।
গবেষণায় ৭ হাজারের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক ব্রিটিশ নাগরিক অংশ নিয়েছিলেন। দেখা গেছে, সৃজনশীল কাজ; যেমন চিত্রকলা, বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ, গয়না তৈরি, মাটির কাজ, এমব্রয়ডারি, ক্রোচেটিং, ক্যালিগ্রাফি ইত্যাদি মানসিক সুস্থতা বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়া সৃজনশীল কাজগুলো জীবনকে আরও সুখী ও অর্থপূর্ণ করে তোলে।
চারু ও কারুশিল্পের সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্যের সম্পর্ক
গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন সৃজনশীল কাজের বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। গবেষকেরা দেখেছেন, সেসব কাজে মানুষ পুরোপুরি ডুবে যেতে পারে। এই ডুবে যাওয়া তাদের মন স্থির রাখতে সহায়তা করে। এতে আত্মবিশ্বাস, আত্মসম্মান ও নিজের প্রতি সন্তুষ্টি বাড়ে। গবেষণায় আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে; সেটি হলো, সব ধরনের সৃজনশীল কাজ উদ্বেগ বা একাকিত্ব কমাতে তেমন সাহায্য করে না। গবেষকেরা মনে করেন, চারু ও কারুশিল্প সাধারণত একা করা হয়। ফলে মাঝে মাঝে একাকিত্ব বাড়তে পারে। তবে এই কাজগুলো সামাজিকভাবে করলে মানসিক স্বাস্থ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।
কীভাবে শুরু করবেন
সৃজনশীল কাজ করার জন্য পেশাদার হতে হবে না। যে কাজই করেন না কেন, শুধু সেটি উপভোগ করতে হবে। কোথায় থেকে শুরু করতে হবে, তার জন্য অনলাইনের ক্র্যাফট ভিডিও দেখতে পারেন; কিংবা একটি সহজ ক্র্যাফট কিট কিনে কাজ শুরু করতে পারেন। এ ছাড়া যারা এসব কাজ করে অভ্যস্ত, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে শিখতে পারেন। তাতে নতুন কিছু শেখার সঙ্গে নতুন কারও সঙ্গে পরিচয়ও হবে।
চারুশিল্প বা সৃজনশীল কার্যক্রম মানসিক সুস্থতার জন্য একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে প্রমাণিত। তাই একটু সময় বের করে সেসব কাজে মনোযোগ দিন। এতে আপনার মনের ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
সূত্র: ফ্রন্টিয়ার্স অব পাবলিক হেলথ জার্নাল
বাংলাদেশে তরুণদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা উদ্বেগজনক পর্যায়ে থাকলেও মানসিক স্বাস্থ্য খাতে সরকারি তহবিল বরাদ্দ কমে গিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন এ খাতসংশ্লিষ্টরা। আজ বুধবার ‘বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস’ উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও কর্মশালায় এ কথা বলেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের গ্রামাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান কমিউনিটি ক্লিনিক। তবে শুরুতেই কম বরাদ্দ এবং নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণে বিদ্যমান সাড়ে ১৪ হাজারের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ ক্লিনিকের অবকাঠামোই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ব্যবহার-অনুপযোগী এ বিপুলসংখ্যক অবকাঠামো পুনর্নির্মাণের..
২ দিন আগেতীব্র গরমে আইসক্রিম, ঠান্ডা পানীয় বা হিমায়িত মিষ্টান্ন খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রা যত বাড়ছে, আমেরিকানেরা তত বেশি এসব মিষ্টি খাবারের দিকে ঝুঁকছেন—এমনটাই জানাচ্ছে নতুন গবেষণা। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, এর স্বাস্থ্যঝুঁকি মারাত্মক হতে পারে।
২ দিন আগেএখন জ্বরের মৌসুম চলছে; বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের বিভিন্ন ভাইরাস জ্বর হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হলো ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ২৯ হাজার ৯৪৪ এবং মারা গেছে ১১৮ জন। চিকিৎসকেরা বলছেন, একটি এডিস
৫ দিন আগে