বাংলাদেশে প্রতিবছর ২ লাখ ৪০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয় হৃদ্রোগে। এ ছাড়া প্রায় ২ কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে। অতিরিক্ত সোডিয়াম (লবণ) গ্রহণ হৃদ্রোগ ও স্ট্রোকসহ উচ্চ রক্তচাপের জটিলতার প্রধান কারণ। যা খাবারে লবণ গ্রহণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সহজেই কমিয়ে আনা সম্ভব।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর হলিডে ইন হোটেলে আয়োজিত ‘এনগেজিং স্টেকহোল্ডারস ইন ইম্প্রুভিং কার্ডিওভাসকুলার হেলথ ইন বাংলাদেশ থ্রো সোডিয়াম রিডাকশন’ শীর্ষক কর্মশালায় এই তথ্য জানানো হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম (এনসিডিসি), ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ এবং রিজলভ টু সেভ লাইভস (আরটিএসএল) যৌথভাবে এই কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় কার্ডিওভাসকুলার হেলথ বিষয়ক বৈশ্বিক চিত্র উপস্থাপন করেন রিজলভ টু সেভ লাইভস (আরটিএসএল) এর প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী ডা. টম ফ্রিইডেন। তিনি বলেন, ‘অতিরিক্ত সোডিয়াম গ্রহণের ফলে বিশ্বে বছরে প্রায় ২০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। এসব মৃত্যুর প্রতি পাঁচজনের চারটিই ঘটে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। শুধু খাবারে সোডিয়ামের মাত্রা হ্রাস করে হৃদরোগসহ উচ্চ রক্তচাপের জটিলতাসমূহ বহুলাংশে নিয়ন্ত্রণ এবং বহু অকালমৃত্যু প্রতিরোধ করা সম্ভব।’
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের রোগতত্ত্ব ও গবেষণা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৯ গ্রাম লবণ গ্রহণ করে। যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্ধারিত ৫ গ্রামের প্রায় দ্বিগুণ। এই লবণের একটি বড় অংশ আসে প্রক্রিয়াজাত প্যাকেটকৃত খাবার থেকে। বাংলাদেশে অধিকাংশ প্যাকেটজাত প্রক্রিয়াজাত খাবারে অতিমাত্রায় লবণের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। যা হৃদরোগসহ অন্যান্য কার্ডিওভাসকুলার রোগ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে। প্যাকেটজাত খাবারে এ ধরনের অতিরিক্ত লবণ প্রতিরোধে প্যাকেজের সামনে সতর্কতা লেবেল এবং কোনো খাবারে সর্বোচ্চ কী পরিমাণ লবণ ব্যবহার করা যাবে, সেই সংক্রান্ত একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা জরুরি।’
কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন—বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. সাধনা ভগওয়াত, রিজলভ টু সেইভ লাইভসের প্রতিনিধি লিন্ডসে স্টিল, ও নোরা আব্দেল গাওয়াদ।
বাংলাদেশে প্রতিবছর ২ লাখ ৪০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয় হৃদ্রোগে। এ ছাড়া প্রায় ২ কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে। অতিরিক্ত সোডিয়াম (লবণ) গ্রহণ হৃদ্রোগ ও স্ট্রোকসহ উচ্চ রক্তচাপের জটিলতার প্রধান কারণ। যা খাবারে লবণ গ্রহণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সহজেই কমিয়ে আনা সম্ভব।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর হলিডে ইন হোটেলে আয়োজিত ‘এনগেজিং স্টেকহোল্ডারস ইন ইম্প্রুভিং কার্ডিওভাসকুলার হেলথ ইন বাংলাদেশ থ্রো সোডিয়াম রিডাকশন’ শীর্ষক কর্মশালায় এই তথ্য জানানো হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম (এনসিডিসি), ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ এবং রিজলভ টু সেভ লাইভস (আরটিএসএল) যৌথভাবে এই কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় কার্ডিওভাসকুলার হেলথ বিষয়ক বৈশ্বিক চিত্র উপস্থাপন করেন রিজলভ টু সেভ লাইভস (আরটিএসএল) এর প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী ডা. টম ফ্রিইডেন। তিনি বলেন, ‘অতিরিক্ত সোডিয়াম গ্রহণের ফলে বিশ্বে বছরে প্রায় ২০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। এসব মৃত্যুর প্রতি পাঁচজনের চারটিই ঘটে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। শুধু খাবারে সোডিয়ামের মাত্রা হ্রাস করে হৃদরোগসহ উচ্চ রক্তচাপের জটিলতাসমূহ বহুলাংশে নিয়ন্ত্রণ এবং বহু অকালমৃত্যু প্রতিরোধ করা সম্ভব।’
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের রোগতত্ত্ব ও গবেষণা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৯ গ্রাম লবণ গ্রহণ করে। যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্ধারিত ৫ গ্রামের প্রায় দ্বিগুণ। এই লবণের একটি বড় অংশ আসে প্রক্রিয়াজাত প্যাকেটকৃত খাবার থেকে। বাংলাদেশে অধিকাংশ প্যাকেটজাত প্রক্রিয়াজাত খাবারে অতিমাত্রায় লবণের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। যা হৃদরোগসহ অন্যান্য কার্ডিওভাসকুলার রোগ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে। প্যাকেটজাত খাবারে এ ধরনের অতিরিক্ত লবণ প্রতিরোধে প্যাকেজের সামনে সতর্কতা লেবেল এবং কোনো খাবারে সর্বোচ্চ কী পরিমাণ লবণ ব্যবহার করা যাবে, সেই সংক্রান্ত একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা জরুরি।’
কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন—বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. সাধনা ভগওয়াত, রিজলভ টু সেইভ লাইভসের প্রতিনিধি লিন্ডসে স্টিল, ও নোরা আব্দেল গাওয়াদ।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে