স্বাস্থ্য ডেস্ক, ঢাকা
দাঁতে মাঝে মাঝেই অস্থিরতা দেখা দেয় ব্যথার কারণে। দাঁত-সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন দুবার করে দাঁত ব্রাশ করা উচিত। সংবেদনশীল দাঁতের যত্ন ও মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য কীভাবে দাঁতের যত্ন নিতে হয় তা জানা থাকা ভালো।
দাঁতের জন্য প্রথমে নির্বাচন করতে হবে সঠিক টুথপেস্ট। সংবেদনশীল দাঁতের জন্য টুথপেস্ট স্নায়ুর প্রান্তগুলোকে সংবেদনশীল করে অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করতে পারে। এ জন্য পটাশিয়াম নাইট্রেট বা স্ট্রন্টিয়াম ক্লোরাইডের মতো উপাদানে তৈরি টুথপেস্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। এর পাশাপাশি বেছে নিতে হবে নরম ব্রিস্টেড টুথব্রাশ। শক্ত ব্রিস্টেড ব্রাশ ব্যবহারে দাঁতের এনামেলের ক্ষয় হয় পড়ে এবং তা দাঁতের ডেন্টিন অর্থাৎ হলুদ স্তর খুলে দিয়ে সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে তুলতে পারে। দাঁত মাজার সঠিক নিয়ম হলো বৃত্তাকার গতিতে আলতো করে মাজা। অনেক জোরে দাঁত মাজার অভ্যাস বাদ দিতে হবে। কারণ এটি এনামেল ক্ষয় এবং মাড়ির সমস্যা তৈরি করতে পারে, ফলে সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি পায়।
প্রতিদিনের ফ্লসিং দাঁতের মধ্য থেকে ময়লা ও খাদ্য কণা অপসারণ করতে সাহায্য করে, ক্ষয় এবং মাড়ির রোগপ্রতিরোধ করে। এনামেলকে শক্তিশালী করতে এবং সংবেদনশীলতা কমাতে ব্রাশ করার পর ফ্লোরাইড মাউথওয়াশ দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ফ্লোরাইড দাঁতকে তাপমাত্রার পরিবর্তন এবং অ্যাসিডিক আক্রমণের বিরুদ্ধে আরও প্রতিরোধী করে তোলে। অ্যাসিডিক খাবার ও পানীয়, যেমন টক–জাতীয় ফল, সোডা কিংবা ওয়াইন দাঁতের এনামেল ক্ষয় করতে পারে এবং সংবেদনশীলতাকে আরও খারাপ দিকে নিয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া লবণাক্ত পানিতে প্রাকৃতিক ব্যাকটেরিয়ারোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
দাঁতে মাঝে মাঝেই অস্থিরতা দেখা দেয় ব্যথার কারণে। দাঁত-সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন দুবার করে দাঁত ব্রাশ করা উচিত। সংবেদনশীল দাঁতের যত্ন ও মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য কীভাবে দাঁতের যত্ন নিতে হয় তা জানা থাকা ভালো।
দাঁতের জন্য প্রথমে নির্বাচন করতে হবে সঠিক টুথপেস্ট। সংবেদনশীল দাঁতের জন্য টুথপেস্ট স্নায়ুর প্রান্তগুলোকে সংবেদনশীল করে অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করতে পারে। এ জন্য পটাশিয়াম নাইট্রেট বা স্ট্রন্টিয়াম ক্লোরাইডের মতো উপাদানে তৈরি টুথপেস্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। এর পাশাপাশি বেছে নিতে হবে নরম ব্রিস্টেড টুথব্রাশ। শক্ত ব্রিস্টেড ব্রাশ ব্যবহারে দাঁতের এনামেলের ক্ষয় হয় পড়ে এবং তা দাঁতের ডেন্টিন অর্থাৎ হলুদ স্তর খুলে দিয়ে সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে তুলতে পারে। দাঁত মাজার সঠিক নিয়ম হলো বৃত্তাকার গতিতে আলতো করে মাজা। অনেক জোরে দাঁত মাজার অভ্যাস বাদ দিতে হবে। কারণ এটি এনামেল ক্ষয় এবং মাড়ির সমস্যা তৈরি করতে পারে, ফলে সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি পায়।
প্রতিদিনের ফ্লসিং দাঁতের মধ্য থেকে ময়লা ও খাদ্য কণা অপসারণ করতে সাহায্য করে, ক্ষয় এবং মাড়ির রোগপ্রতিরোধ করে। এনামেলকে শক্তিশালী করতে এবং সংবেদনশীলতা কমাতে ব্রাশ করার পর ফ্লোরাইড মাউথওয়াশ দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ফ্লোরাইড দাঁতকে তাপমাত্রার পরিবর্তন এবং অ্যাসিডিক আক্রমণের বিরুদ্ধে আরও প্রতিরোধী করে তোলে। অ্যাসিডিক খাবার ও পানীয়, যেমন টক–জাতীয় ফল, সোডা কিংবা ওয়াইন দাঁতের এনামেল ক্ষয় করতে পারে এবং সংবেদনশীলতাকে আরও খারাপ দিকে নিয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া লবণাক্ত পানিতে প্রাকৃতিক ব্যাকটেরিয়ারোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
দুই মাস বয়সী ছেলেকে নিয়ে ঢাকার মহাখালীতে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে আছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের এক ব্যক্তি। জলবসন্তে (চিকেনপক্স) আক্রান্ত ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করান ৯ এপ্রিল। সংক্রামক এ রোগ শিশুটির শরীরে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করেছে। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগেক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে...
২ দিন আগেখুবই কমদামি দুটি ওষুধের সমন্বিত ব্যবহার প্রতিরোধ করতে পারে হাজার হাজার স্ট্রোক ও হৃদ্রোগ। সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ ও সুইডিশ একদল গবেষক। তাঁরা বলেছেন, দুটি সস্তা ওষুধ একসঙ্গে ব্যবহার করলে হাজার হাজার হৃদ্রোগ বা স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং বহু মানুষের জীবন...
২ দিন আগেপেটের ফ্লু, যাকে ভাইরাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিসও বলা হয়, এটি পেটের এক ধরনের সংক্রমণ। এই সমস্যায় বমি ভাব, ডায়রিয়া, পেটব্যথা এবং ক্র্যাম্পের (পেটে মোচড় দেওয়া) মতো লক্ষণ দেখা যায়। এটি সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়। সাধারণত বেশির ভাগ পেটের ফ্লু–এর জন্য দায়ী নরোভাইরাস।
২ দিন আগে