প্রাচীনকালে দাঁতের সমস্যার প্রধান সমাধান ছিল অসুস্থ দাঁত উপড়ে ফেলা। ব্যথা কিংবা সংক্রমণ হলে দাঁত তুলে ফেলা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো উপায় থাকত না। তবে আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে এখন দাঁত তুলে ফেলাই শেষ সমাধান নয়; বরং চিন্তা করা হয়, কীভাবে আক্রান্ত দাঁতটি বাঁচিয়ে রাখা যায়। এই ধারায় বর্তমানে দাঁত...
আধুনিক জীবনে আমরা সবাই বাহ্যিক সৌন্দর্য নিয়ে কম-বেশি সচেতন। ত্বক, চুল কিংবা পোশাকপরিচ্ছদের নিয়মিত যত্ন করি। কিন্তু দাঁত ও মুখগহ্বরের যত্নে সচেতনতার অভাব দেখা যায়। এই অবহেলা আমাদের জন্য ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলতে পারে। শুধু দাঁতের ক্ষয় বা মাড়ির ব্যথাই নয়, দাঁতের ইনফেকশন থেকে সরাসরি হৃদ্রোগ পর্যন্ত
ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ দাঁত ব্রাশ করা। তবে নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করলেও মুখের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পান না অনেকেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মুখের দুর্গন্ধের পেছনে এমন কিছু কারণ রয়েছে, যেগুলো শুধু দাঁত ব্রাশ করে দূর করা সম্ভব নয়।
বাংলা প্রবাদ আছে, দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বোঝে না। আমাদের দেশের মানুষের ক্ষেত্রে প্রবাদটি সত্য। ক্ষয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে দাঁতের ব্যথা—সব ক্ষেত্রে অবহেলা দেখা যায়। এর কারণে দাঁতের গোড়ায় সংক্রমণ দেখা দেয়। গবেষণা বলছে, দাঁতে জীবাণুর সংক্রমণ দীর্ঘস্থায়ী হলে তা থেকে দেখা দিতে পারে বিভিন্ন জটিল রোগ।