ইতি খন্দকার
গরমের মৌসুম চলে এলেই ছোট-বড় সবার মধ্যে দেখা দেয় পানিশূন্যতা। এ সময় ঘাম হয়ে শরীর থেকে পানি ও খনিজ লবণ বের হয় বলে পানিশূন্যতা ও খাবারে অরুচি দেখা দেয়। তাই স্বাভাবিক সময়ে আমরা যে ন্যূনতম দুই লিটার পানি পান করে থাকি, এ সময় কম করে হলেও তার পরিমাণ হতে হবে সাড়ে তিন লিটার। আবার স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত পানি পান করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। তাই শুধু পানি পান না করে পানি-জাতীয় খাবার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে।
পানিশূন্যতা শুধু যে গরমের জন্যই হয়ে থাকে, তা নয়। অনেক সময় ডায়রিয়া, বমি, জ্বর ইত্যাদি কারণেও দেখা দিতে পারে। আবার অতিরিক্ত শরীরচর্চার কারণেও পানিশূন্যতা দেখা দেয়।
খাদ্যতালিকায় যা রাখবেন
বিভিন্ন জাতের ছোট-বড় মাছ, ডিম, মুরগির মাংস খাদ্যতালিকায় থাকবে। কিন্তু গরু ও খাসির মাংস যতটা সম্ভব বাদ দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রাণিজ আমিষের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ আমিষ খাওয়া যেতে পারে। যেমন বিভিন্ন জাতের ডাল, সয়া বড়ি ইত্যাদি। সতেজ ও রঙিন শাকসবজি, বিশেষ করে তেতো শাকসবজি, যেমন করলা, মেথিশাক, পাটশাক ও শজনে ইত্যাদি নিয়মিত খেতে হবে। এ ছাড়া লাউ, ঝিঙে, ধুন্দুল, শসা, পেঁপে, কাঁচকলা, কুমড়ো, টমেটো খেতে হবে। এগুলোয় আছে ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, আঁশ, মিনারেল, ফাইটোকেমিক্যাল-জাতীয় পুষ্টি, যা নিয়মিত খেলে পানির ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি ক্যানসার, হৃদ্রোগসহ অন্যান্য রোগের ঝুঁকি কমায়। এ খাবারগুলো শরীরের পিএইচ মাত্রা, সোডিয়াম ও পটাশিয়াম লেভেল ঠিক রাখে। এ সময় তরমুজ, বাঙ্গি, বেল, লেবু, মালটা, কমলা, কামরাঙা, লিচু, আনারস, পানিফল, আঙুর, বেদানা ইত্যাদি ফল খেতে হবে বেশি করে।
যা করবেন ও যা বাদ দেবেন
লেখক: পুষ্টিবিদ, লেজার ট্রিট
গরমের মৌসুম চলে এলেই ছোট-বড় সবার মধ্যে দেখা দেয় পানিশূন্যতা। এ সময় ঘাম হয়ে শরীর থেকে পানি ও খনিজ লবণ বের হয় বলে পানিশূন্যতা ও খাবারে অরুচি দেখা দেয়। তাই স্বাভাবিক সময়ে আমরা যে ন্যূনতম দুই লিটার পানি পান করে থাকি, এ সময় কম করে হলেও তার পরিমাণ হতে হবে সাড়ে তিন লিটার। আবার স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত পানি পান করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। তাই শুধু পানি পান না করে পানি-জাতীয় খাবার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে।
পানিশূন্যতা শুধু যে গরমের জন্যই হয়ে থাকে, তা নয়। অনেক সময় ডায়রিয়া, বমি, জ্বর ইত্যাদি কারণেও দেখা দিতে পারে। আবার অতিরিক্ত শরীরচর্চার কারণেও পানিশূন্যতা দেখা দেয়।
খাদ্যতালিকায় যা রাখবেন
বিভিন্ন জাতের ছোট-বড় মাছ, ডিম, মুরগির মাংস খাদ্যতালিকায় থাকবে। কিন্তু গরু ও খাসির মাংস যতটা সম্ভব বাদ দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রাণিজ আমিষের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ আমিষ খাওয়া যেতে পারে। যেমন বিভিন্ন জাতের ডাল, সয়া বড়ি ইত্যাদি। সতেজ ও রঙিন শাকসবজি, বিশেষ করে তেতো শাকসবজি, যেমন করলা, মেথিশাক, পাটশাক ও শজনে ইত্যাদি নিয়মিত খেতে হবে। এ ছাড়া লাউ, ঝিঙে, ধুন্দুল, শসা, পেঁপে, কাঁচকলা, কুমড়ো, টমেটো খেতে হবে। এগুলোয় আছে ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, আঁশ, মিনারেল, ফাইটোকেমিক্যাল-জাতীয় পুষ্টি, যা নিয়মিত খেলে পানির ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি ক্যানসার, হৃদ্রোগসহ অন্যান্য রোগের ঝুঁকি কমায়। এ খাবারগুলো শরীরের পিএইচ মাত্রা, সোডিয়াম ও পটাশিয়াম লেভেল ঠিক রাখে। এ সময় তরমুজ, বাঙ্গি, বেল, লেবু, মালটা, কমলা, কামরাঙা, লিচু, আনারস, পানিফল, আঙুর, বেদানা ইত্যাদি ফল খেতে হবে বেশি করে।
যা করবেন ও যা বাদ দেবেন
লেখক: পুষ্টিবিদ, লেজার ট্রিট
অনেকে মনে করি, ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটর হলো দীর্ঘদিন খাবার ভালো রাখার নিরাপদ জায়গা। কিন্তু সব খাবার ফ্রিজে ভালো থাকে না। কিছু কিছু খাবার ফ্রিজে রাখলে সেগুলোর গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি ক্ষতিকরও হয়ে উঠতে পারে। আধুনিক জীবনব্যবস্থায় ফ্রিজ অত্যাবশ্যকীয় অনুষঙ্গ, যা আমাদের জীবনযাত্রার সঙ্গে মিশে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেকানে পানি ঢুকলে কান পাকে, এ ধারণা ভুল। আগে থেকে যদি কারও মধ্যকর্ণে বা কানের পর্দায় ফুটো থাকে, তাহলে পানি ঢুকলে কান পাকে। যাদের আগে থেকে কান পাকার সমস্যা, তাদের কানে পানি ঢুকলে সমস্যাটি আরও খারাপ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। তবে যাদের এ ধরনের সমস্যা নেই, তাদের কানে পানি প্রবেশ করলেও কান পাকার আশঙ্কা নেই...
৪ ঘণ্টা আগেকাজ, পড়াশোনা কিংবা দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চাপে অনেকের মনে অস্থিরতা কাজ করে। অনেক সময় মন শান্ত রাখা খুব কঠিন। এমনকি দিনের পর দিন কাজের শেষে বিশ্রাম নিলেও মন খারাপ হওয়া থামতে চায় না। জেনে রাখা ভালো মন শান্ত রাখার কিছু সহজ উপায়—
৪ ঘণ্টা আগেশিশুর মনোবল বাড়ানোর জন্য মা-বাবা, অভিভাবক ও শিক্ষকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। মনোবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গবেষণা থেকে শিশুর মনোবল বাড়ানোর কিছু কার্যকরী কৌশল খুঁজে পেয়েছেন। এসব কৌশল শিশুর শারীরিক ও মানসিকভাবে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে।
৪ ঘণ্টা আগে