ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
পাকিস্তানি এক তরুণ মাকে বিয়ে করেছেন— এই দাবিতে একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বিয়ের সাজে থাকা এক নারীর পাশেএক তরুণী বসে আছেন। ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘যেভাবে .... . গালির উৎপত্তি হল!! এটা কিন্তু ব্যাপার পাকিস্তানে এইকাজ বেশরিয়তি বলে কেউ চিল্লাচ্ছে না, বরং প্রশংসা পাচ্ছে। তার মানে আম্মুকে নিকাহ করে ইয়ে করা ইস্লাম সম্মত।’
পল্লবী বিশ্বাস নামের একটি ভারতীয় অ্যাকাউন্ট থেকে গত ৩১ ডিসেম্বর রাত ৯টার দিকে করা পোস্টটি বেশি ভাইরাল, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশি একাধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে পোস্ট করা হয়। ভাইরাল পোস্টটিতে আজ বৃহস্পতিবার রাত ৯টা পর্যন্ত আড়াই হাজার রিঅ্যাকশন পড়েছে এবং পাঁচশর বেশির শেয়ার হয়েছে। পোস্টটির কমেন্টে কেউ কেউ জানান, এই তরুণ তার মায়ের অন্যত্র বিয়ের ব্যবস্থা করেছে। আবার কেউ কেউ সত্য মনে করে কমেন্ট করেছেন। রাচিতা আর মণ্ডল (Rachita R Mondal) নামে এক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়, ‘খুব অশান্তি দেয় এই খবর গুলো। সব থেকে পবিত্র সম্পর্ক গুলোকে কি ভাবে নোংরা করে। ঘৃণা হয়’।
ভাইরাল ছবিটি রিভার্স ইমেজ সার্চ করে আব্দুল আহাদ (Abdul Ahad) নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ছবিটি পাওয়া যায়। ছবিটি গত ২০ ডিসেম্বর পোস্ট করা হয়।
একই পোস্টে সংযুক্ত আরেকটি ব্যানারে আব্দুল আহাদ নামের অ্যাকাউন্ট লিখেছে, ‘নিজ সংকোচের কারণে আমার মায়ের বিয়ের খবর প্রকাশ করতে আমার অনেক সময় লেগেছে। তবে আপনাদের ভালবাসা ও সমর্থন দেখে আমি সত্যিই অভিভূত।’
‘আমি আম্মাকে আপনাদের কথা জানিয়েছিলাম যে কীভাবে আপনারা আমাদের সিদ্ধান্তের প্রশংসা এবং সম্মান করেছেন। আমরা কৃতজ্ঞতা বোধ করছি। ‘আমি প্রতিটি বার্তা, কমেন্ট এবং স্টোরির রিপ্লে নাও দিতে পারি। তবে জেনে রাখুন প্রত্যেকটিই আমাদের কাছে অনেক বড়।’
এর আগে গত ১৮ ডিসেম্বর আব্দুল আহাদ নামেরইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টথেকে এক পোস্টে লেখা হয়, মাকে তিনি ১৮ বছর ধরে ভালো রাখার চেষ্টা করেছেন। তার মাও তাদের জন্য সারা জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাই তাঁর মা দ্বিতীয়বার বিয়ে করতে চাইলে ছেলে হিসেবে তিনি মায়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
আব্দুল আহাদ তার অপর একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জানান তিনি পাকিস্তানের নাগরিক।
আব্দুল আহাদের উদ্যোগে তার মায়ের বিয়ের ঘটনা নিয়ে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যমেও সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
অর্থাৎ, পাকিস্তানি ছেলে তার মায়ের দ্বিতীয় বিয়েতে সম্মতি দেওয়ার ঘটনাকে নিজ মাকে বিয়ে করার দাবিতে ইন্টারনেটে প্রচার করা হয়েছে।
সুতরাং, পাকিস্তানে নিজ মাকে এক তরুণ বিয়ে করার দাবিতে ইন্টারনেটে প্রচারিত তথ্যটি যে মিথ্যা তা প্রমাণিত।
পাকিস্তানি এক তরুণ মাকে বিয়ে করেছেন— এই দাবিতে একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বিয়ের সাজে থাকা এক নারীর পাশেএক তরুণী বসে আছেন। ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘যেভাবে .... . গালির উৎপত্তি হল!! এটা কিন্তু ব্যাপার পাকিস্তানে এইকাজ বেশরিয়তি বলে কেউ চিল্লাচ্ছে না, বরং প্রশংসা পাচ্ছে। তার মানে আম্মুকে নিকাহ করে ইয়ে করা ইস্লাম সম্মত।’
পল্লবী বিশ্বাস নামের একটি ভারতীয় অ্যাকাউন্ট থেকে গত ৩১ ডিসেম্বর রাত ৯টার দিকে করা পোস্টটি বেশি ভাইরাল, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশি একাধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে পোস্ট করা হয়। ভাইরাল পোস্টটিতে আজ বৃহস্পতিবার রাত ৯টা পর্যন্ত আড়াই হাজার রিঅ্যাকশন পড়েছে এবং পাঁচশর বেশির শেয়ার হয়েছে। পোস্টটির কমেন্টে কেউ কেউ জানান, এই তরুণ তার মায়ের অন্যত্র বিয়ের ব্যবস্থা করেছে। আবার কেউ কেউ সত্য মনে করে কমেন্ট করেছেন। রাচিতা আর মণ্ডল (Rachita R Mondal) নামে এক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়, ‘খুব অশান্তি দেয় এই খবর গুলো। সব থেকে পবিত্র সম্পর্ক গুলোকে কি ভাবে নোংরা করে। ঘৃণা হয়’।
ভাইরাল ছবিটি রিভার্স ইমেজ সার্চ করে আব্দুল আহাদ (Abdul Ahad) নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ছবিটি পাওয়া যায়। ছবিটি গত ২০ ডিসেম্বর পোস্ট করা হয়।
একই পোস্টে সংযুক্ত আরেকটি ব্যানারে আব্দুল আহাদ নামের অ্যাকাউন্ট লিখেছে, ‘নিজ সংকোচের কারণে আমার মায়ের বিয়ের খবর প্রকাশ করতে আমার অনেক সময় লেগেছে। তবে আপনাদের ভালবাসা ও সমর্থন দেখে আমি সত্যিই অভিভূত।’
‘আমি আম্মাকে আপনাদের কথা জানিয়েছিলাম যে কীভাবে আপনারা আমাদের সিদ্ধান্তের প্রশংসা এবং সম্মান করেছেন। আমরা কৃতজ্ঞতা বোধ করছি। ‘আমি প্রতিটি বার্তা, কমেন্ট এবং স্টোরির রিপ্লে নাও দিতে পারি। তবে জেনে রাখুন প্রত্যেকটিই আমাদের কাছে অনেক বড়।’
এর আগে গত ১৮ ডিসেম্বর আব্দুল আহাদ নামেরইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টথেকে এক পোস্টে লেখা হয়, মাকে তিনি ১৮ বছর ধরে ভালো রাখার চেষ্টা করেছেন। তার মাও তাদের জন্য সারা জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাই তাঁর মা দ্বিতীয়বার বিয়ে করতে চাইলে ছেলে হিসেবে তিনি মায়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
আব্দুল আহাদ তার অপর একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জানান তিনি পাকিস্তানের নাগরিক।
আব্দুল আহাদের উদ্যোগে তার মায়ের বিয়ের ঘটনা নিয়ে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যমেও সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
অর্থাৎ, পাকিস্তানি ছেলে তার মায়ের দ্বিতীয় বিয়েতে সম্মতি দেওয়ার ঘটনাকে নিজ মাকে বিয়ে করার দাবিতে ইন্টারনেটে প্রচার করা হয়েছে।
সুতরাং, পাকিস্তানে নিজ মাকে এক তরুণ বিয়ে করার দাবিতে ইন্টারনেটে প্রচারিত তথ্যটি যে মিথ্যা তা প্রমাণিত।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৪ দিন আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
৫ দিন আগে