শামিমুজ্জামান, খুলনা
খুলনা ডায়াবেটিক হাসপাতালে নেই আধুনিক সরঞ্জাম ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। এ কারণে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। খুলনা ডায়াবেটিক সমিতি সূত্র বলছে, আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক চেয়ে স্বাস্থ্য বিভাগে যোগাযোগ করা হয়েছে। দ্রুত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
এমন বাস্তবতায় আজ ১৪ নভেম্বর পালিত হচ্ছে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস। এ উপলক্ষে খুলনা ডায়াবেটিক সমিতির কার্যালয়ে সকাল ৯টার দিকে একটি শোভাযাত্রা বের করা হবে। পরে সমিতির কার্যালয়ে এ বিষয়ে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
জানা গেছে, খুলনা নগরীর স্যার ইকবাল রোডে (খুলনা প্রেসক্লাবের অদূরে) অবস্থিত খুলনা ডায়াবেটিক সমিতি। একসময় এটাই ছিল নগরীতে ডায়াবেটিসের রোগীদের চিকিৎসার একমাত্র স্থান। পরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ২০০৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি নগরীর বয়রা এলাকায় এক একর জমির ওপর প্রায় ২১ কোটি ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করে ডায়াবেটিক হাসপাতাল। হাসপাতালটি পরিচালনায় রয়েছে ডায়াবেটিক সমিতি।
খুলনা ডায়াবেটিক সমিতির নিবন্ধনভুক্ত রোগী রয়েছেন ১ লাখ ৬ হাজার। এই রোগীরা ডায়াবেটিক সমিতির কার্যালয়ে এবং হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। সমিতি কার্যালয়ে শুধু বহির্বিভাগ এবং হাসপাতালে অন্তবিভাগ-বহির্বিভাগ চালু রয়েছে। সমিতি ও হাসপাতালে প্রতিদিন ৪০০ রোগী সেবা নিয়ে থাকেন। আর দুই প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র ১৬ জন। এর মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসক ৯ জন আর নার্স রয়েছেন মাত্র ৩ জন।
এ ছাড়া হাসপাতালে নেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, আধুনিক প্যাথলজি, ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন, ইকো কালার ডপলারসহ অত্যাধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম। চিকিৎসা সরঞ্জাম না থাকায় রোগীর বঞ্চিত হচ্ছেন সুচিকিৎসা থেকে। রোগীদের অনেক সময় অন্য হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। এ ব্যাপারে হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. এ বি জামান বলেন, চিকিৎসকের তুলনায় রোগী অনেক বেশি। নেই আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম। অনেক সময় সঠিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয় না। রোগীদের পাঠিয়ে দিতে হয় অন্য হাসপাতালে।
স্বপ্না রানী ঘোষ নামে এক ডায়াবেটিসের রোগী বলেন, খুলনার ডায়াবেটিসের রোগীদের ভরসাস্থল ডায়াবেটিক হাসপাতাল। কিন্তু এখানে আধুনিক কোনো চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। নেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। বাধ্য হয়ে রোগীদের অন্যস্থানে যেতে হয়। তিনি হাসপাতালটি আধুনিকায়নের দাবি জানান। অপর দিকে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন এমন এক রোগীর স্বজন মাসুম শেখ জানান, নামে মাত্র প্যাথলজি থাকলেও রক্ত পরীক্ষার জন্য যেতে হয় অন্য হাসপাতালে। তাহলে এখানে রোগী ভর্তি করে লাভ কী?
হাসপাতাল আধুনিকায়নের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানান খুলনা ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি মিজানুর রহমান মিজান। তিনি বলেন, হাসপাতালে আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামসহ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক চেয়ে স্বাস্থ্য বিভাগে যোগাযোগ করা হয়েছে। হয়তো দ্রুত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
খুলনা ডায়াবেটিক হাসপাতালে নেই আধুনিক সরঞ্জাম ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। এ কারণে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। খুলনা ডায়াবেটিক সমিতি সূত্র বলছে, আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক চেয়ে স্বাস্থ্য বিভাগে যোগাযোগ করা হয়েছে। দ্রুত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
এমন বাস্তবতায় আজ ১৪ নভেম্বর পালিত হচ্ছে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস। এ উপলক্ষে খুলনা ডায়াবেটিক সমিতির কার্যালয়ে সকাল ৯টার দিকে একটি শোভাযাত্রা বের করা হবে। পরে সমিতির কার্যালয়ে এ বিষয়ে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
জানা গেছে, খুলনা নগরীর স্যার ইকবাল রোডে (খুলনা প্রেসক্লাবের অদূরে) অবস্থিত খুলনা ডায়াবেটিক সমিতি। একসময় এটাই ছিল নগরীতে ডায়াবেটিসের রোগীদের চিকিৎসার একমাত্র স্থান। পরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ২০০৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি নগরীর বয়রা এলাকায় এক একর জমির ওপর প্রায় ২১ কোটি ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করে ডায়াবেটিক হাসপাতাল। হাসপাতালটি পরিচালনায় রয়েছে ডায়াবেটিক সমিতি।
খুলনা ডায়াবেটিক সমিতির নিবন্ধনভুক্ত রোগী রয়েছেন ১ লাখ ৬ হাজার। এই রোগীরা ডায়াবেটিক সমিতির কার্যালয়ে এবং হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। সমিতি কার্যালয়ে শুধু বহির্বিভাগ এবং হাসপাতালে অন্তবিভাগ-বহির্বিভাগ চালু রয়েছে। সমিতি ও হাসপাতালে প্রতিদিন ৪০০ রোগী সেবা নিয়ে থাকেন। আর দুই প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র ১৬ জন। এর মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসক ৯ জন আর নার্স রয়েছেন মাত্র ৩ জন।
এ ছাড়া হাসপাতালে নেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, আধুনিক প্যাথলজি, ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন, ইকো কালার ডপলারসহ অত্যাধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম। চিকিৎসা সরঞ্জাম না থাকায় রোগীর বঞ্চিত হচ্ছেন সুচিকিৎসা থেকে। রোগীদের অনেক সময় অন্য হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। এ ব্যাপারে হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. এ বি জামান বলেন, চিকিৎসকের তুলনায় রোগী অনেক বেশি। নেই আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম। অনেক সময় সঠিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয় না। রোগীদের পাঠিয়ে দিতে হয় অন্য হাসপাতালে।
স্বপ্না রানী ঘোষ নামে এক ডায়াবেটিসের রোগী বলেন, খুলনার ডায়াবেটিসের রোগীদের ভরসাস্থল ডায়াবেটিক হাসপাতাল। কিন্তু এখানে আধুনিক কোনো চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। নেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। বাধ্য হয়ে রোগীদের অন্যস্থানে যেতে হয়। তিনি হাসপাতালটি আধুনিকায়নের দাবি জানান। অপর দিকে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন এমন এক রোগীর স্বজন মাসুম শেখ জানান, নামে মাত্র প্যাথলজি থাকলেও রক্ত পরীক্ষার জন্য যেতে হয় অন্য হাসপাতালে। তাহলে এখানে রোগী ভর্তি করে লাভ কী?
হাসপাতাল আধুনিকায়নের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানান খুলনা ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি মিজানুর রহমান মিজান। তিনি বলেন, হাসপাতালে আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামসহ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক চেয়ে স্বাস্থ্য বিভাগে যোগাযোগ করা হয়েছে। হয়তো দ্রুত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪